সুস্থ মানুষ ও সুস্থ সমাজ তৈরিতে সাইকোলজিস্টদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে

[int-intro] ড. মাহমুদুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের অধ্যাপক এবং বাংলাদেশ সাইকোলজিক্যাল এ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট। এদেশের প্রেক্ষাপটে সাইকোলজির সমস্যা সম্ভাবনা ও কাজের ক্ষেত্র নিয়ে সম্প্রতি মনের খবরের সাথে কথা বলেছেন তিনি। আলোচনায় উঠে এসেছে মনোবিজ্ঞানের বিভিন্ন প্রয়োজনীয়তা ও প্রায়োগিক দিক। মনের খবরের পক্ষ থেকে বিশেষ সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন মুহাম্মদ মামুন।  [/int-intro]
[int-qs]চাহিদা মোতাবেক ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট দেশে তৈরি হচ্ছে কি?[/int-qs]
[int-ans name=”ড. মাহমুদুর রহমান”]তার চাইতে বড় কথা হলো যতগুলো তৈরি হচ্ছে তাদেরই কি আমরা পুরোপুরি কাজে লাগাতে পারছি? মাস্টার্স ডিগ্রিধারীদের কথা না হয় বাদই দিলাম, যে পঞ্চাশ জন এমফিল ডিগ্রিধারী রয়েছে খবর পেলাম তাদের মধ্যে অর্ধেকই বিদেশ চলে গিয়েছে। এই চলে যাওয়ার অন্যতম কারণ আমি মনে করি বাংলাদেশ তাদের যথাযথ কাজে লাগাতে পারছে না।[/int-ans]
[int-qs]এর কারণ কি?[/int-qs]
[int-ans name=”ড. মাহমুদুর রহমান”]এর একটা কারণ হলো বাংলাদেশে এটা শুধু রোগ কেন্দ্রিক বা মেডিকেল মডেল কেন্দ্রিক। মনোবিজ্ঞানের আরও বিভিন্ন যে শাখা রয়েছে সেখানে খুব একটা কাজ হচ্ছে না। যার কারণে সাইকোলজিস্টদের কাজের ক্ষেত্রটা সেভাবে তৈরি হচ্ছে না।[/int-ans]
[int-qs]বেসরকারি পর্যায়ে বা ব্যক্তি উদ্যোগে অনেক কাজ হচ্ছে কিন্তু?[/int-qs]
[int-ans name=”ড. মাহমুদুর রহমান”]হ্যাঁ, অনেক সংগঠন বিভিন্ন কাজ করছে। কিন্তু রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পুরোপুরি না থাকলে সেটি একটি কাঠামোতে দাঁড়াতে অনেক সময় নিবে।[/int-ans]
[int-quote]একটা বাচ্চা যদি শুরু থেকেই ভুল সিস্টেমে বেড়ে উঠে তাহলে তো চলবে না। তাছাড়া দেখা যাচ্ছে অনেক বাচ্চারা মানুষ হচ্ছে কাজের বুয়ার কাছে, চাইল্ড ডেভেলপমেন্টের ব্যাপারে যাদের নূন্যতম ধারণা নেই। এমনকি এসব ব্যাপারে অভিভাবকরাও অনেক উদাসীন। এটার পরিবর্তন আনতে হবে। আমাদের ডে কেয়ার মুভমেন্টকে জোরালো করতে হবে। একটা বাচ্চা সাধারণত স্কুলে যায় পাঁচ থেকে ছয় বছর বয়সে। এই শূন্য থেকে পাঁচ যে বয়সটা সেখানে বাচ্চারা কি শিখছে, তাদের যতটুকু মানসিক যত্নের প্রয়োজন তার কতটুকু পাচ্ছে এসব দেখতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন চাইল্ড কেয়ার ওয়ার্কার যাদের শিশু প্রতিপালনের ব্যাপারে ধারণা রয়েছে। কিছু ডে কেয়ার সেন্টার চলছে কিন্তু সেগুলোও কতটা নিয়ম মেনে চলছে সেটিও আমাদের দেখতে হবে। সেখানে প্রশিক্ষিত চাইল্ড ওয়ার্কার যদি না থাকে তাহলে তো প্রত্যাশিত ফলাফল আসবে না। সাইকোলজির তত্ত্ব বলে যে মানুষের জীবনের প্রথম পাঁচ বছরে মেধা ও ব্যক্তিত্ব সর্বোচ্চ পরিমাণ বিকশিত হয়।[/int-quote]
[int-qs]সাইকোলজি বা সাইকোলজিস্টগণ রাষ্ট্রের কোন কোন ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে?[/int-qs]
[int-ans name=”ড. মাহমুদুর রহমান”]উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, যেমন ধরুন দেশের কিছু এলাকায় আমরা দেখি সামান্য একটা মুরগি বা ছাগল নিয়ে দুই গ্রামে সংঘর্ষ হচ্ছে, দেশে জঙ্গিবাদ বা এক্সট্রিমিস্ট তৈরি হচ্ছে, মানুষ অল্পতেই অস্থিরতা প্রকাশ করছে, দিনদিন সহনশীলতা কমে যাচ্ছে, স্কুলগুলোতে বাচ্চাদের মানসিক বিকাশ পুরোপুরি হচ্ছে না, খেলাধুলাতেও আমরা পুরোপুরি মনোযোগ দিতে পারছি না ইত্যাদি অনেক বিষয় আছে যেগুলোকে খুব সহজেই একটি সাইকোলজিক্যাল মডেলের মধ্যে আনা যায়।[/int-ans]
[int-qs]অনেক স্কুল এখন স্ব উদ্যোগে সাইকোলজিস্ট নিয়োগ দিচ্ছে।[/int-qs]
[int-ans name=”ড. মাহমুদুর রহমান”]কিছু স্কুল দিচ্ছে। বিশেষ করে ঢাকার কিছু বড় বড় স্কুল সেটি দিচ্ছে। তবে চাইল্ড ডেভেলপমেন্টের থিওরিগুলো পুরোপুরি প্রয়োগ করতে হলে আরও বেশি সচেতন হতে হবে। আমাদের যারা শিক্ষক অভিভাবক তাদের মধ্যে চাইল্ড ডেভেলপমেন্টের ধারণা নেই। যদিও বি-এড পর্যায়ে চাইল্ড ডেভেলপমেন্ট কিছুটা পড়ানো হয় তবুও তার প্রয়োগ আমরা সেভাবে দেখি না। আরেকটা জিনিষ আমরা দেখি স্কুলের যারা প্রিন্সিপ্যাল তাঁরা নিজেদের ইচ্ছেমত একটা নিয়ম বানায় এবং বাচ্চাদের একটা চাপের মুখে রাখে। অনেক স্কুলে আমরা দেখি কোনো বাচ্চা যদি পাঁচ মিনিট দেরিতে ক্লাসে আসে তাহলে সেদিন তাকে বাসায় পাঠিয়ে দেয়া হয়। এমন মশা মারতে কামান লাগার মতো চাইল্ড সাইকোলজি সাপোর্ট করেনা এমন অজস্ত্র নিয়ম তাঁরা তৈরি করে রেখেছে যা সম্পূর্ণ ভুল। এগুলো হচ্ছে কারণ যারা এসব স্কুল চালাচ্ছে তাদের শিশুর মনোবিকাশের উপর পর্যাপ্ত ট্রেনিং নেই।[/int-ans]
[int-qs]এর থেকে উত্তরণের উপায় কি হতে পারে?[/int-qs]
[int-ans name=”ড. মাহমুদুর রহমান”]প্রথমত স্কুলের শিক্ষকদের চাইল্ড সাইকোলজির উপর পর্যাপ্ত ট্রেনিং থাকতে হবে। দ্বিতীয়ত সেগুলো বাস্তবায়িত হচ্ছে কিনা তার একটা মনিটরিং থাকতে হবে। স্কুলগুলোতে অন্তত একজন সাইকোলজিক্যাল এডভাইজার এবং জুনিয়র লেভেলে একজন সাইকোলজিস্ট বা কাউন্সিলর থাকতে হবে। একটা জিনিষ আমাদের মনে রাখতে হবে শিশুরাই আমাদের ভবিষ্যৎ, তাদের ব্যাপারে আমাদের আরও অনেক বেশি সচেতন হতে হবে। স্কুল পলিসির ভেতরেই তো গোলমাল, পলিসিগুলো হওয়া উচিত নলেজ নির্ভর এবং গবেষণা নির্ভর।[/int-ans]
[int-qs]এদেশের প্রেক্ষাপটে স্কুলগুলোর কি করণীয় তা নিয়ে কোনো গবেষণা হয়েছে কি?[/int-qs]
[int-ans name=”ড. মাহমুদুর রহমান”]বড় পরিসরে না হলেও ছোটখাটো পরিসরে কিছু গবেষণা হয়েছে। তাছাড়া স্কুলে বিশেষ ক্ষেত্রে কোনটা করণীয় বা সমস্যার কারণ কি এসবের উপর যদি গবেষণা চাওয়া হয় সেটা আমরা করে দিতে পারবো। জিনিষটা চাইতে হবে এবং এর প্রয়োজনীয়তা সবার উপলব্ধি করতে হবে।[/int-ans]
[int-qs]এসব সমস্যা নিরসনে আপনাদের কোনো প্রস্তাবনা আছে কি?[/int-qs]
[int-ans name=”ড. মাহমুদুর রহমান”]হ্যাঁ, বাংলাদেশ সাইকোলজিক্যাল এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সাইকোলজির উপর একটা পূর্ণাঙ্গ রিসার্চ ইন্সটিটিউটের প্রস্তাবনা আমরা সরকারকে দিয়েছি। যদি এটা করা হয় তাহলে শুধু স্কুলগুলোতে নয়, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, যুব মন্ত্রণালয়, শিশু মন্ত্রণালয় ইত্যাদি বিভিন্ন জায়গায় সাইকোলজি ভিত্তিক যা যা করণীয় রয়েছে সেগুলো করা সম্ভব হবে। তাছাড়া তখন অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের যারা কর্মী রয়েছেন তাদেরও আমরা ট্রেনিং এর আওতায় নিয়ে আসতে পারবো। এখন আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে বসে পড়ছি বা পড়াচ্ছি কিন্তু আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে সেটা প্রয়োগের জন্য আলাদা একটা বাহিনী তৈরি করতে হবে।[/int-ans]
[int-qs]এসব বাস্তবায়নে প্রধান বাঁধা কি?[/int-qs]
[int-ans name=”ড. মাহমুদুর রহমান”]আমাদের একটি সমস্যা হলো আমরা সাইকিয়াট্রি আর সাইকোলজিকে অনেক সময় গুলিয়ে ফেলি। এমনকি অনেক সময় শুধু মানসিক রোগের চিকিৎসাকেই আমরা সাইকোলজি বুঝে থাকি। এমন ধারণা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। শুধু স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নয় প্রতিটা মন্ত্রণালয়কেই বুঝতে হবে সাইকোলজির কোন নলেজটা আমরা কোন জায়গায় ব্যবহার করতে পারি। শুধু অসুস্থ হলেই চিকিৎসা দিতে হবে এমনটা নয়। একটা লোক বা একটা কম্যুনিটি যাতে মানসিক অসুস্থতার দিকে না যায় সে ব্যাপারেও অনেক করণীয় আছে। এছাড়া অন্যান্য সোশ্যাল সাইকোলজি, ইন্ডাস্ট্রিয়াল সাইকোলজি, স্পোর্টস সাইকোলজি ইত্যাদি অনেক ধরনের শাখা রয়েছে।[/int-ans]
[int-qs]আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে সাইকোলজির কোন দিকটা বেশি গুরুত্ব দেয়া উচিত?[/int-qs]
[int-ans name=”ড. মাহমুদুর রহমান”]প্রতিটা সেক্টরই গুরুত্বপূর্ণ। একদিকে আমাদের স্পোর্টস সাইকোলজির যেমন প্রয়োজন আছে অন্যদিকে কম্যুনিটি সাইকোলজিরও প্রয়োজন আছে। সমাজের অপরাধ কমাতে চাইলে বা সামাজিক দায়িত্ববোধ বাড়াতে চাইলে সাইকোলজির প্রতিটা দিককেই গুরুত্ব দিতে হবে।[/int-ans]
[int-qs]কম্যুনিটি সাইকোলজির ব্যাপারে একটু ধারণা দিবেন কি?[/int-qs]
[int-ans name=”ড. মাহমুদুর রহমান”]আমরা দিনদিন বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছি। এই শহরে পাশের ফ্ল্যাটে কে আছেন আমরা জানি না। প্রতিটা পাড়া মহল্লায় যদি কম্যুনিটে ক্লাব গড়ে তোলা যায় তাহলে কম্যুনিটির সবার সাথে সবার পরিচয় থাকবে সবার মাঝে সুসম্পর্ক থাকবে। মানুষের সাথে মানুষের দেখা হওয়ার একটা কমন গ্রাউন্ড লাগে, কমন প্রোগ্রাম দিতে হয়। এই যে কমন গ্রাউন্ডের ব্যাপারে সিস্টেম ডেভেলপ করা এটা কম্যুনিটি সাইকোলজির কাজ। ক্ষমতার বৈষম্য তৈরি হয়ে আছে। কেউ অতিরিক্ত ক্ষমতাবান আবার কারো মোটেই ক্ষমতা নেই। এমন পরিস্থিতি সমাজে বৈষম্য ও অস্থিতিশীলতা তৈরি করে। এমন বৈষম্যের দূরীকরণের সুষম রূপরেখা কি হবে সেটাও কম্যুনিটি সাইকোলজির কাজ। আজকে আমরা দেখি কোনো কোনো জায়গায় সামান্য মুরগী নিয়ে ঝগড়া করে করে দুই গ্রামে মারপিট লেগে মানুষ মরে যাচ্ছে। এত তুচ্ছ বিষয় নিয়ে মানুষ মরছে কেন? কারণ আমরা সেখানে কোনো কম্যুনিটি তৈরি করতে পারিনি বা কোনো সিস্টেম সেখানে ডেভেলপ করতে পারিনি।[/int-ans]
[int-qs]প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কিন্তু চেষ্টা করে যায় এসব সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে?[/int-qs]
[int-ans name=”ড. মাহমুদুর রহমান”]একটা ঘটনা ঘটলো পুলিশ প্রশাসন সেটি নিয়ন্ত্রণ করলো। এটা কিন্তু কোনো স্থায়ী সমাধান নয়। এভাবে চললে একের পর এক ঘটতেই থাকবে। এজন্য প্রয়োজন একটা সিস্টেম ডেভেলপ করা যাতে এমন ঘটনা না ঘটে। এখানে সাইকোলজিস্টদের অংশগ্রহণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শুধু তাই নয় দেখা যায় মানুষ অল্পতে রেগে যায়। আমরা রিক্সা, গাড়িতে বা শপিং সেন্টারে নিয়মিতই উত্তেজিত মানুষদের দেখে থাকি। এগুলো কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এর পেছনে যেটা দায়ী সেটি হলো আমাদের ব্যক্তিত্বের বিকাশ পুরোপুরি না হওয়া।[/int-ans]
[int-qs]যতদূর জানি ব্যক্তিত্বের বিকাশের শুরু হয় শিশুকাল থেকেই। তাহলে ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটাতে গেলে তো শিশুদের প্রতি মনোযোগী হতে হবে?[/int-qs]
[int-ans name=”ড. মাহমুদুর রহমান”]ঐ যে বললাম আমাদের স্কুলিং সিস্টেমে সমস্যা আছে। একটা বাচ্চা যদি শুরু থেকেই ভুল সিস্টেমে বেড়ে উঠে তাহলে তো চলবে না। তাছাড়া দেখা যাচ্ছে অনেক বাচ্চারা মানুষ হচ্ছে কাজের বুয়ার কাছে, চাইল্ড ডেভেলপমেন্টের ব্যাপারে যাদের নূন্যতম ধারণা নেই। এমনকি এসব ব্যাপারে অভিভাবকরাও অনেক উদাসীন। এটার পরিবর্তন আনতে হবে। আমাদের ডে কেয়ার মুভমেন্টকে জোরালো করতে হবে। একটা বাচ্চা সাধারণত স্কুলে যায় পাঁচ থেকে ছয় বছর বয়সে। এই শূন্য থেকে পাঁচ যে বয়সটা সেখানে বাচ্চারা কি শিখছে, তাদের যতটুকু মানসিক যত্নের প্রয়োজন তার কতটুকু পাচ্ছে এসব দেখতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন চাইল্ড কেয়ার ওয়ার্কার যাদের শিশু প্রতিপালনের ব্যাপারে ধারণা রয়েছে। কিছু ডে কেয়ার সেন্টার চলছে কিন্তু সেগুলোও কতটা নিয়ম মেনে চলছে সেটিও আমাদের দেখতে হবে। সেখানে প্রশিক্ষিত চাইল্ড ওয়ার্কার যদি না থাকে তাহলে তো প্রত্যাশিত ফলাফল আসবে না। সাইকোলজির তত্ত্ব বলে যে মানুষের জীবনের প্রথম পাঁচ বছরে মেধা ও ব্যক্তিত্ব সর্বোচ্চ পরিমাণ বিকশিত হয়।[/int-ans]
[int-qs]অর্থাৎ বিভিন্ন সেক্টরে সাইকোলজিস্টদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে?[/int-qs]
[int-ans name=”ড. মাহমুদুর রহমান”]সেটাই। সুস্থ মানুষ ও সুস্থ সমাজ তৈরিতে সাইকোলজিস্টদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে। স্কুলের কোয়ালিটি ডেভেলপ করা, কম্যুনিটির ডেভেলপ করা থেকে শুরু করে অভিভাবকদের ট্রেনিং, কম্যুনিটি বা সোশ্যাল ওয়ার্কারদের ট্রেনিংসহ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় পর্যন্ত সাইকোলজিস্টদের উল্লেখযোগ্য অংশগ্রহণ অত্যন্ত জরুরি।[/int-ans]
[int-qs]মনের খবর পাঠকদের সামনে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরার জন্য অনেক ধন্যবাদ স্যার আপনাকে।[/int-qs]
[int-ans name=”ড. মাহমুদুর রহমান”]ধন্যবাদ মনের খবরকেও।[/int-ans]
 

Previous articleরোগীদের জন্য অতিরিক্ত বেডের ব্যবস্থা করেছে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা ট্রাস্ট
Next articleআমার কাছে মনে হয় ঔষধ যদি না সেবন করি তবু সুস্থ থাকতে পারব

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here