Close Menu
    What's Hot

    ২য় ডিআরএমসি ন্যাশনাল ম্যাথ সামিট-এ শিক্ষার্থীদের মানসিক চাপ মোকাবেলায় সেমিনার

    নোয়াখালী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চালু হলো সাইকিয়াট্রি আউটডোর সেবা

    সরকারি অর্থায়নে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন রূপ নিচ্ছে পাবনা মানসিক হাসপাতাল

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. হামিদা আক্তার বেগম আর নেই

    নেত্রকোনা জেলা সদর হাসপাতালে মনোরোগবিদ্যা বিভাগের নতুন যাত্রা শুরু

    Facebook X (Twitter) Instagram
    Sunday, October 26
    Facebook X (Twitter) Instagram
    মনের খবরমনের খবর
    ENGLISH
    • মূল পাতা
    • কার্যক্রম
      1. জাতীয়
      2. আন্তর্জাতিক
      Featured
      কার্যক্রম October 23, 2025

      ২য় ডিআরএমসি ন্যাশনাল ম্যাথ সামিট-এ শিক্ষার্থীদের মানসিক চাপ মোকাবেলায় সেমিনার

      Recent

      ২য় ডিআরএমসি ন্যাশনাল ম্যাথ সামিট-এ শিক্ষার্থীদের মানসিক চাপ মোকাবেলায় সেমিনার

      নোয়াখালী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চালু হলো সাইকিয়াট্রি আউটডোর সেবা

      সরকারি অর্থায়নে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন রূপ নিচ্ছে পাবনা মানসিক হাসপাতাল

    • প্রতিদিনের চিঠি
    • মানসিক স্বাস্থ্য
      1. মাদকাসক্তি
      2. মানসিক স্বাস্থ্য সেবা তথ্য
      3. যৌন স্বাস্থ্য
      4. শিশু কিশোর
      Featured
      ফিচার October 7, 2024

      যৌনতা নিয়ে ভুল ধারণা

      Recent

      যৌনতা নিয়ে ভুল ধারণা

      শিশুর আবেগ নিয়ন্ত্রণ কীভাবে শেখাবেন

      কর্মব্যস্ততা প্রভাব ফেলে যৌনজীবনে

    • ফিচার
    • প্রশ্ন-উত্তর
      1. বিশেষজ্ঞ পরামর্শ
      2. মাদকাসক্তি
      3. মানসিক স্বাস্থ্য
      4. যৌন স্বাস্থ্য
      Featured
      প্রশ্ন-উত্তর August 7, 2025

      অতিরিক্ত চিন্তা আমার পড়ালেখার হ্যাম্পার করছে

      Recent

      অতিরিক্ত চিন্তা আমার পড়ালেখার হ্যাম্পার করছে

      কেউ আমার সঙ্গে ১০ মিনিট থাকলেই বিরক্ত হয়ে যায়

      বর্তমানে খুব ভয়াবহ সমস্যায় ভুগছি, কী করবো বুঝতে পারছিনা

    • জীবনাচরণ
      1. অন্যান্য
      2. অপরাধ আচরণ
      3. কুসংস্কার
      4. মতামত
      5. মন ও ক্রীড়া
      6. মন প্রতিদিন
      7. মনোসামাজিক বিশ্লেষণ
      8. সাক্ষাৎকার
      Featured
      সাক্ষাৎকার October 13, 2025

      বর্তমানেও অনেকেই মানসিক রোগকে লজ্জার বিষয় মনে করেন — ডা. মো. শাহেদুল ইসলাম

      Recent

      বর্তমানেও অনেকেই মানসিক রোগকে লজ্জার বিষয় মনে করেন — ডা. মো. শাহেদুল ইসলাম

      পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলছি ও বিরক্ত কাজ করছে

      ভুল ধারণা ও কুসংস্কার মানসিক রোগ চিকিৎসায় বড় বাধা — ডা. মো. আব্দুল মতিন

    • মনস্তত্ত্ব.
      1. তারকার মন
      2. ব্যাক্তিত্ব
      3. মনস্তত্ত্ব
      Featured
      তারকার মন August 5, 2023

      মানুষ বদলালেই কেবল পৃথিবী বদলাবে

      Recent

      মানুষ বদলালেই কেবল পৃথিবী বদলাবে

      প্রসঙ্গ : সাইক্লোথাইমিক ব্যক্তিত্ব

      কার্ল সেগান : যিনি বিশ্বাস করতেন মহাবিশ্ব একটি মমতাপূর্ণ জায়গা

    • করোনায় মনের সুরক্ষা
      1. টিপস্
      2. বিশেষজ্ঞের মতামত
      3. বিশ্ব পরিস্থিতি
      4. সার্বক্ষনিক যোগাযোগ
      Featured
      টিপস্ September 28, 2024

      MK4C-তে কীভাবে টেলিসাইকিয়াট্রি চিকিৎসা নেবেন?

      Recent

      MK4C-তে কীভাবে টেলিসাইকিয়াট্রি চিকিৎসা নেবেন?

      প্রবাসীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় MK4C-তে মানসিক স্বাস্থ্য সেবা নেওয়ার পরামর্শ

      পরিবার যেভাবে শিশুকে গড়ে তুলবে

    মনের খবরমনের খবর
    You are at:Home » অটিজম বৈশিষ্ট সম্পন্ন শিশুদের করোনা ভাইরাস সংক্রমণ থেকে নিরাপদ রাখতে করণীয়
    টিপস্

    অটিজম বৈশিষ্ট সম্পন্ন শিশুদের করোনা ভাইরাস সংক্রমণ থেকে নিরাপদ রাখতে করণীয়

    মনের খবর ডেস্কBy মনের খবর ডেস্কApril 7, 2020No Comments3 Mins Read0 Views
    Facebook Twitter Pinterest Telegram LinkedIn Tumblr Email Reddit
    অটিজম এর বৈশিষ্ট সম্পন্ন শিশুদের করোনা ভাইরাস সংক্রমণ থেকে নিরাপদ রাখতে কি করবেন সে বিষয়ক নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং বাংলাদেশ এসোসিয়েশন ফর চাইল্ড এন্ড এডোলেসেন্ট মেন্টাল হেলথ। নির্দেশিকাগুলি হল: ১. শিশুর অভিভাবক/বাবা-মা নিজেরা কঠোরভাবে স্বাস্থ্য বিধি সমূহ ( হাত ধোয়া, হাঁচি-কাশির শিষ্টাচার মানা, ঘরবন্দী থাকা ইত্যাদি ) মেনে চলবেন। ২. অটিজম এর বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন শিশু অন্য কোন সূত্র থেকে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে তথ্য পাবার আগেই আপনি তার বয়স ও সক্ষমতা অনুযায়ী বিষয়টি তাকে জানাবেন। হয়তো সকলে একইরকম ভাবে বুঝবে না, সেজন্য শিশুর সক্ষমতা বিবেচনা করে বোঝানোর চেষ্টা করতে হবে। অন্তত এটি যে একটি বিপদ সেটি বোঝাতে হবে। ৩. সে যে মাধ্যমে বুঝতে পারে তাকে সচেতন করার জন্য সে মাধ্যমটি ব্যবহার করবেন। কারো জন্য ছবির কার্ড, কারো জন্য অভিনয় করে দেখানো, কারো জন্য মুখে বলা বা কারো জন্য অডিয়ো ভিজুয়াল পদ্ধতি প্রয়োগ করতে পারেন। গল্পের আকারে ’ফ্লু স্টোরি’ বলতে পারেন। ৪. শিশুকে হাত-ধোয়া, জীবাণুনাশক ব্যবহার, টিস্যু ব্যবহার, কাশি শিষ্টাচার বোঝাতে গান, ছবির কার্ড, ভিডিও, গল্প-বলা, ইশারা ভাষা ইত্যাদির সাহায্য নিতে পারেন। মনে রাখবেন, শিশুকে সব কিছু আপনি করে দিলে সে নির্ভরশীল হয়ে পড়বে। তাকে নিজে নিজে করতে সাহায্য করুন। ৫. তাদেরকে বিষয়টি বোঝার জন্য পর্যাপ্ত সময় দিন। অটিজম এর বৈশিষ্ট সম্পন্ন শিশুদের অনেকে একটু ধীরে শেখে। তাই তাড়াহুড়ো করবেন না। তাদেরকে নিজের মত করে বিষয়টির ব্যাখা গ্রহণ করতে উৎসাহিত করুন। ৬. শিশুর স্কুল, বিশেষায়িত শিক্ষক, চিকিৎসক এবং যারা বিপদে সাহায্য করতে পারে তাদের সাথে যোগাযোগ বজায় রাখুন। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বিশেষ প্রয়োজনে আপনার অনুপস্থিতিতে শিশুর জন্য বিকল্প যত্নকারীকে প্রস্তুত করতে থাকুন। ৭.ঘরবন্দী এবং অন্যান্য কারণে এসময় অন্য সকলের মত শিশুর দৈনন্দিন রুটিন এলোমেলো হয়ে যাবে। যা তাকে উদ্বিগ্ন আর অস্থির করে তুলবে। বিষয়টি মাথায় রেখে অটিজম এর বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন শিশুর জন্য এসময় একটু বাড়তি মনোযোগ দিন। ৮. এসময় শিশুর সব ধরণের শারীরিক নিরাপত্তার দিকে গুরুত্ব দিন। শিশুর আচরণের পরিবর্তনগুলো মনোযোগ দিয়ে লক্ষ্য করুন। শিশু হঠাৎ রেগে গেলে, কান্নাকাটি করলে, বিছানায় প্রস্রাব বন্ধ হওয়ার পর আবার শুরু হলে, ঘুমের মধ্যে চিৎকার করে উঠলে, মা-বাবাকে আঁকড়ে ধরে থাকতে চাইলে, অন্য কোন আচরণের হঠাৎ পরিবর্তন হলে সতর্ক হোন। ৯. শিশুকে মুঠোফোনে, টিভিতে বা ছবি এঁকে প্রতিরক্ষামূলক পোষাক (পি.পি.ই.) পরা স্বাস্থ্যকর্মীর ছবি দেখান। যাতে কোন জরুরী প্রয়োজনে এই ধরণের স্বাস্থ্যকর্মীর সান্নিধ্যে যেতে শিশু ভীত হয়ে না পারে। ১০. শিশুটি যদি স্কুলে যেত তাহলে বাড়িতে স্কুলের আদলে তাকে সংক্ষিপ্ত ভাবে স্কুলের কাজগুলো করতে উৎসাহিত করুন। কোন কোন শিশুর ক্ষেত্রে তাকে স্কুলের পোশাক পড়িয়ে বাসায় স্কুলের কাজ দিতে পারেন। ১১. সে যেন বাড়িতে সবসময় শুয়ে বসে না থাকে সেটি নিশ্চিন্ত করুন। পর্যাপ্ত পরিমান শারীরিক কাজকে উৎসাহিত করুন। শিশুকে তার সক্ষমতা অনুযায়ী ঘরের ছোটখাটো কাজগুলো করতে বলুন। সবসময় যেন সে ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে ব্যস্ত না থাকে। ১২. শিশুর যদি সক্ষমতা থাকে তবে ইন্টারনেটের সাহায্য নিয়ে অথবা টেলিফোনে শিশুর শিক্ষক বা থেরাপিস্ট এর সাথে শিশুর যোগাযোগ করিয়ে দিন। ১৩. ঘরবন্দী থাকাকালীন নিয়ম করে শিশুকে দিনের বেলা ঘরের বারান্দা/জানালার কাছে বসতে উৎসাহিত করুন। ১৪. ঘরবন্দী থাকাকালীন সময়ে শিশুর সাথে ঘরোয়া খেলা খেলুন। পুরো সপ্তাহের জন্য একটি পারিবারিক রুটিন তৈরি করুন। রুটিন তৈরি ও তা পালনে অটিজম এর বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন শিশুর অংশগ্রহণ নিশ্চিন্ত করুন। ১৫. শিশু যদি কোন ধরণের এসিসটিভ ডিভাইস ( সহায়ক উপকরণ ) ব্যবহার করে যেমন: হুইল চেয়ার, চশমা, লাঠি ইত্যাদিকে জীবাণুমুক্ত রাখুন। শিশুর যেসব জিনিস বেশি স্পর্শ করার অভ্যাস আছে সেগুলোও জীবাণুমুক্ত রাখুন। ১৬. পরিবারের কোন সদস্যের মধ্যে কোভিড-১৯ এর উপসর্গ দেখা দিলে তাকে শিশু থেকে অবশ্যই দূরে আলাদা ঘরে থাকতে বলুন। ১৭. শিশুর অভিভাবক/বাবা-মা নিজেরা নিজেদের মানসিক চাপ মোকাবেলা করুন। শ্বাসের ব্যায়াম, রিলাক্সেশন, মেডিটেশন চর্চা করুন। পরিমিত ঘুমান। অযথা রাত জাগবেন না। বিশেষ শিশুর যত্ন নিশ্চিত করতে হলে সবার আগে নিজের শরীরের ও মনের যত্ন নিন।
    অটিজম এর বৈশিষ্ট সম্পন্ন শিশুদের করোনা ভাইরাস সংক্রমণ থেকে নিরাপদ রাখতে কি করবেন সে বিষয়ক নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং বাংলাদেশ এসোসিয়েশন ফর চাইল্ড এন্ড এডোলেসেন্ট মেন্টাল হেলথ। নির্দেশিকাগুলি হল: ১. শিশুর অভিভাবক/বাবা-মা নিজেরা কঠোরভাবে স্বাস্থ্য বিধি সমূহ ( হাত ধোয়া, হাঁচি-কাশির শিষ্টাচার মানা, ঘরবন্দী থাকা ইত্যাদি ) মেনে চলবেন। ২. অটিজম এর বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন শিশু অন্য কোন সূত্র থেকে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে তথ্য পাবার আগেই আপনি তার বয়স ও সক্ষমতা অনুযায়ী বিষয়টি তাকে জানাবেন। হয়তো সকলে একইরকম ভাবে বুঝবে না, সেজন্য শিশুর সক্ষমতা বিবেচনা করে বোঝানোর চেষ্টা করতে হবে। অন্তত এটি যে একটি বিপদ সেটি বোঝাতে হবে। ৩. সে যে মাধ্যমে বুঝতে পারে তাকে সচেতন করার জন্য সে মাধ্যমটি ব্যবহার করবেন। কারো জন্য ছবির কার্ড, কারো জন্য অভিনয় করে দেখানো, কারো জন্য মুখে বলা বা কারো জন্য অডিয়ো ভিজুয়াল পদ্ধতি প্রয়োগ করতে পারেন। গল্পের আকারে ’ফ্লু স্টোরি’ বলতে পারেন। ৪. শিশুকে হাত-ধোয়া, জীবাণুনাশক ব্যবহার, টিস্যু ব্যবহার, কাশি শিষ্টাচার বোঝাতে গান, ছবির কার্ড, ভিডিও, গল্প-বলা, ইশারা ভাষা ইত্যাদির সাহায্য নিতে পারেন। মনে রাখবেন, শিশুকে সব কিছু আপনি করে দিলে সে নির্ভরশীল হয়ে পড়বে। তাকে নিজে নিজে করতে সাহায্য করুন। ৫. তাদেরকে বিষয়টি বোঝার জন্য পর্যাপ্ত সময় দিন। অটিজম এর বৈশিষ্ট সম্পন্ন শিশুদের অনেকে একটু ধীরে শেখে। তাই তাড়াহুড়ো করবেন না। তাদেরকে নিজের মত করে বিষয়টির ব্যাখা গ্রহণ করতে উৎসাহিত করুন। ৬. শিশুর স্কুল, বিশেষায়িত শিক্ষক, চিকিৎসক এবং যারা বিপদে সাহায্য করতে পারে তাদের সাথে যোগাযোগ বজায় রাখুন। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বিশেষ প্রয়োজনে আপনার অনুপস্থিতিতে শিশুর জন্য বিকল্প যত্নকারীকে প্রস্তুত করতে থাকুন। ৭.ঘরবন্দী এবং অন্যান্য কারণে এসময় অন্য সকলের মত শিশুর দৈনন্দিন রুটিন এলোমেলো হয়ে যাবে। যা তাকে উদ্বিগ্ন আর অস্থির করে তুলবে। বিষয়টি মাথায় রেখে অটিজম এর বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন শিশুর জন্য এসময় একটু বাড়তি মনোযোগ দিন। ৮. এসময় শিশুর সব ধরণের শারীরিক নিরাপত্তার দিকে গুরুত্ব দিন। শিশুর আচরণের পরিবর্তনগুলো মনোযোগ দিয়ে লক্ষ্য করুন। শিশু হঠাৎ রেগে গেলে, কান্নাকাটি করলে, বিছানায় প্রস্রাব বন্ধ হওয়ার পর আবার শুরু হলে, ঘুমের মধ্যে চিৎকার করে উঠলে, মা-বাবাকে আঁকড়ে ধরে থাকতে চাইলে, অন্য কোন আচরণের হঠাৎ পরিবর্তন হলে সতর্ক হোন। ৯. শিশুকে মুঠোফোনে, টিভিতে বা ছবি এঁকে প্রতিরক্ষামূলক পোষাক (পি.পি.ই.) পরা স্বাস্থ্যকর্মীর ছবি দেখান। যাতে কোন জরুরী প্রয়োজনে এই ধরণের স্বাস্থ্যকর্মীর সান্নিধ্যে যেতে শিশু ভীত হয়ে না পারে। ১০. শিশুটি যদি স্কুলে যেত তাহলে বাড়িতে স্কুলের আদলে তাকে সংক্ষিপ্ত ভাবে স্কুলের কাজগুলো করতে উৎসাহিত করুন। কোন কোন শিশুর ক্ষেত্রে তাকে স্কুলের পোশাক পড়িয়ে বাসায় স্কুলের কাজ দিতে পারেন। ১১. সে যেন বাড়িতে সবসময় শুয়ে বসে না থাকে সেটি নিশ্চিন্ত করুন। পর্যাপ্ত পরিমান শারীরিক কাজকে উৎসাহিত করুন। শিশুকে তার সক্ষমতা অনুযায়ী ঘরের ছোটখাটো কাজগুলো করতে বলুন। সবসময় যেন সে ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে ব্যস্ত না থাকে। ১২. শিশুর যদি সক্ষমতা থাকে তবে ইন্টারনেটের সাহায্য নিয়ে অথবা টেলিফোনে শিশুর শিক্ষক বা থেরাপিস্ট এর সাথে শিশুর যোগাযোগ করিয়ে দিন। ১৩. ঘরবন্দী থাকাকালীন নিয়ম করে শিশুকে দিনের বেলা ঘরের বারান্দা/জানালার কাছে বসতে উৎসাহিত করুন। ১৪. ঘরবন্দী থাকাকালীন সময়ে শিশুর সাথে ঘরোয়া খেলা খেলুন। পুরো সপ্তাহের জন্য একটি পারিবারিক রুটিন তৈরি করুন। রুটিন তৈরি ও তা পালনে অটিজম এর বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন শিশুর অংশগ্রহণ নিশ্চিন্ত করুন। ১৫. শিশু যদি কোন ধরণের এসিসটিভ ডিভাইস ( সহায়ক উপকরণ ) ব্যবহার করে যেমন: হুইল চেয়ার, চশমা, লাঠি ইত্যাদিকে জীবাণুমুক্ত রাখুন। শিশুর যেসব জিনিস বেশি স্পর্শ করার অভ্যাস আছে সেগুলোও জীবাণুমুক্ত রাখুন। ১৬. পরিবারের কোন সদস্যের মধ্যে কোভিড-১৯ এর উপসর্গ দেখা দিলে তাকে শিশু থেকে অবশ্যই দূরে আলাদা ঘরে থাকতে বলুন। ১৭. শিশুর অভিভাবক/বাবা-মা নিজেরা নিজেদের মানসিক চাপ মোকাবেলা করুন। শ্বাসের ব্যায়াম, রিলাক্সেশন, মেডিটেশন চর্চা করুন। পরিমিত ঘুমান। অযথা রাত জাগবেন না। বিশেষ শিশুর যত্ন নিশ্চিত করতে হলে সবার আগে নিজের শরীরের ও মনের যত্ন নিন।
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest WhatsApp Email

    অটিজম এর বৈশিষ্ট সম্পন্ন শিশুদের করোনা ভাইরাস সংক্রমণ থেকে নিরাপদ রাখতে কি করবেন সে বিষয়ক নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং বাংলাদেশ এসোসিয়েশন ফর চাইল্ড এন্ড এডোলেসেন্ট মেন্টাল হেলথ। নির্দেশিকাগুলি হল:
    ১. শিশুর অভিভাবক/বাবা-মা নিজেরা কঠোরভাবে স্বাস্থ্য বিধি সমূহ ( হাত ধোয়া, হাঁচি-কাশির শিষ্টাচার মানা, ঘরবন্দী থাকা ইত্যাদি ) মেনে চলবেন।
    ২. অটিজম এর বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন শিশু অন্য কোন সূত্র থেকে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে তথ্য পাবার আগেই আপনি তার বয়স ও সক্ষমতা অনুযায়ী বিষয়টি তাকে জানাবেন। হয়তো সকলে একইরকম ভাবে বুঝবে না, সেজন্য শিশুর সক্ষমতা বিবেচনা করে বোঝানোর চেষ্টা করতে হবে। অন্তত এটি যে একটি বিপদ সেটি বোঝাতে হবে।
    ৩. সে যে মাধ্যমে বুঝতে পারে তাকে সচেতন করার জন্য সে মাধ্যমটি ব্যবহার করবেন। কারো জন্য ছবির কার্ড, কারো জন্য অভিনয় করে দেখানো, কারো জন্য মুখে বলা বা কারো জন্য অডিয়ো ভিজুয়াল পদ্ধতি প্রয়োগ করতে পারেন। গল্পের আকারে ’ফ্লু স্টোরি’ বলতে পারেন।
    ৪. শিশুকে হাত-ধোয়া, জীবাণুনাশক ব্যবহার, টিস্যু ব্যবহার, কাশি শিষ্টাচার বোঝাতে গান, ছবির কার্ড, ভিডিও, গল্প-বলা, ইশারা ভাষা ইত্যাদির সাহায্য নিতে পারেন। মনে রাখবেন, শিশুকে সব কিছু আপনি করে দিলে সে নির্ভরশীল হয়ে পড়বে। তাকে নিজে নিজে করতে সাহায্য করুন।
    ৫. তাদেরকে বিষয়টি বোঝার জন্য পর্যাপ্ত সময় দিন। অটিজম এর বৈশিষ্ট সম্পন্ন শিশুদের অনেকে একটু ধীরে শেখে। তাই তাড়াহুড়ো করবেন না। তাদেরকে নিজের মত করে বিষয়টির ব্যাখা গ্রহণ করতে উৎসাহিত করুন।
    ৬. শিশুর স্কুল, বিশেষায়িত শিক্ষক, চিকিৎসক এবং যারা বিপদে সাহায্য করতে পারে তাদের সাথে যোগাযোগ বজায় রাখুন। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বিশেষ প্রয়োজনে আপনার অনুপস্থিতিতে শিশুর জন্য বিকল্প যত্নকারীকে প্রস্তুত করতে থাকুন।
    ৭.ঘরবন্দী এবং অন্যান্য কারণে এসময় অন্য সকলের মত শিশুর দৈনন্দিন রুটিন এলোমেলো হয়ে যাবে। যা তাকে উদ্বিগ্ন আর অস্থির করে তুলবে। বিষয়টি মাথায় রেখে অটিজম এর বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন শিশুর জন্য এসময় একটু বাড়তি মনোযোগ দিন।
    ৮. এসময় শিশুর সব ধরণের শারীরিক নিরাপত্তার দিকে গুরুত্ব দিন। শিশুর আচরণের পরিবর্তনগুলো মনোযোগ দিয়ে লক্ষ্য করুন। শিশু হঠাৎ রেগে গেলে, কান্নাকাটি করলে, বিছানায় প্রস্রাব বন্ধ হওয়ার পর আবার শুরু হলে, ঘুমের মধ্যে চিৎকার করে উঠলে, মা-বাবাকে আঁকড়ে ধরে থাকতে চাইলে, অন্য কোন আচরণের হঠাৎ পরিবর্তন হলে সতর্ক হোন।
    ৯. শিশুকে মুঠোফোনে, টিভিতে বা ছবি এঁকে প্রতিরক্ষামূলক পোষাক (পি.পি.ই.) পরা স্বাস্থ্যকর্মীর ছবি দেখান। যাতে কোন জরুরী প্রয়োজনে এই ধরণের স্বাস্থ্যকর্মীর সান্নিধ্যে যেতে শিশু ভীত হয়ে না পারে।
    ১০. শিশুটি যদি স্কুলে যেত তাহলে বাড়িতে স্কুলের আদলে তাকে সংক্ষিপ্ত ভাবে স্কুলের কাজগুলো করতে উৎসাহিত করুন। কোন কোন শিশুর ক্ষেত্রে তাকে স্কুলের পোশাক পড়িয়ে বাসায় স্কুলের কাজ দিতে পারেন।
    ১১. সে যেন বাড়িতে সবসময় শুয়ে বসে না থাকে সেটি নিশ্চিন্ত করুন। পর্যাপ্ত পরিমান শারীরিক কাজকে উৎসাহিত করুন। শিশুকে তার সক্ষমতা অনুযায়ী ঘরের ছোটখাটো কাজগুলো করতে বলুন। সবসময় যেন সে ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে ব্যস্ত না থাকে।
    ১২. শিশুর যদি সক্ষমতা থাকে তবে ইন্টারনেটের সাহায্য নিয়ে অথবা টেলিফোনে শিশুর শিক্ষক বা থেরাপিস্ট এর সাথে শিশুর যোগাযোগ করিয়ে দিন।
    ১৩. ঘরবন্দী থাকাকালীন নিয়ম করে শিশুকে দিনের বেলা ঘরের বারান্দা/জানালার কাছে বসতে উৎসাহিত করুন।
    ১৪. ঘরবন্দী থাকাকালীন সময়ে শিশুর সাথে ঘরোয়া খেলা খেলুন। পুরো সপ্তাহের জন্য একটি পারিবারিক রুটিন তৈরি করুন। রুটিন তৈরি ও তা পালনে অটিজম এর বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন শিশুর অংশগ্রহণ নিশ্চিন্ত করুন।
    ১৫. শিশু যদি কোন ধরণের এসিসটিভ ডিভাইস ( সহায়ক উপকরণ ) ব্যবহার করে যেমন: হুইল চেয়ার, চশমা, লাঠি ইত্যাদিকে জীবাণুমুক্ত রাখুন। শিশুর যেসব জিনিস বেশি স্পর্শ করার অভ্যাস আছে সেগুলোও জীবাণুমুক্ত রাখুন।
    ১৬. পরিবারের কোন সদস্যের মধ্যে কোভিড-১৯ এর উপসর্গ দেখা দিলে তাকে শিশু থেকে অবশ্যই দূরে আলাদা ঘরে থাকতে বলুন।
    ১৭. শিশুর অভিভাবক/বাবা-মা নিজেরা নিজেদের মানসিক চাপ মোকাবেলা করুন। শ্বাসের ব্যায়াম, রিলাক্সেশন, মেডিটেশন চর্চা করুন। পরিমিত ঘুমান। অযথা রাত জাগবেন না। বিশেষ শিশুর যত্ন নিশ্চিত করতে হলে সবার আগে নিজের শরীরের ও মনের যত্ন নিন।

    অটিজম করোনা ভাইরাস
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Reddit WhatsApp Telegram Email
    Previous Articleবিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস: সেবিকা ও ধাত্রীদের সহায়তা করুন
    Next Article করোনা আক্রান্ত রোগীর পরিচর্যা করবেন যেভাবে
    মনের খবর ডেস্ক

    Related Posts

    MK4C-তে কীভাবে টেলিসাইকিয়াট্রি চিকিৎসা নেবেন?

    September 28, 2024

    প্রবাসীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় MK4C-তে মানসিক স্বাস্থ্য সেবা নেওয়ার পরামর্শ

    September 25, 2024

    প্যালিয়েটিভ কেয়ার নিয়ে মনের খবর টিভির বিশেষ আয়োজন ১৪ই অক্টোবর

    October 4, 2023
    Leave A Reply Cancel Reply

    Top Posts

    অতিরিক্তি হস্তমৈথুন থেকে মুক্তির উপায়

    July 25, 2021316 Views

    অভিভাবকত্ব শুধুমাত্র লালন-পালনের নাম নয়, এটি একটি সুসংগঠিত প্রক্রিয়া

    June 30, 2025300 Views

    বাংলাদেশি মনোরোগ চিকিৎসকের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

    July 2, 2025209 Views

    পর্নোগ্রাফি থেকে নিজেকে সম্পূর্ণ দূরে রাখবেন যেভাবে

    March 13, 2022118 Views
    Don't Miss
    কার্যক্রম October 23, 2025

    ২য় ডিআরএমসি ন্যাশনাল ম্যাথ সামিট-এ শিক্ষার্থীদের মানসিক চাপ মোকাবেলায় সেমিনার

    ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ (ডিআরএমসি) ম্যাথ ক্লাবের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো “২য় ডিআরএমসি ন্যাশনাল ম্যাথ সামিট…

    নোয়াখালী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চালু হলো সাইকিয়াট্রি আউটডোর সেবা

    সরকারি অর্থায়নে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন রূপ নিচ্ছে পাবনা মানসিক হাসপাতাল

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. হামিদা আক্তার বেগম আর নেই

    Stay In Touch
    • Facebook
    • Twitter
    • Pinterest
    • Instagram
    • YouTube
    • Vimeo
    আমাদের সম্পর্কে
    আমাদের সম্পর্কে

    প্রকাশক ও সম্পাদক:
    অধ্যাপক ডা. সালাহ্উদ্দিন কাউসার বিপ্লব
    মোবাইল : (+88) 018-65466594, (+88) 014-07497696
    ইমেইল : info@monerkhabor.com

    লিংক
    • মাসিক ম্যাগাজিন প্রাপ্তিস্থান
    • কনফারেন্স-সেমিনার-ওয়ার্কশপ
    • প্রেজেন্টেশন
    • জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট
    রিসোর্স
    • পরিচালনা পর্ষদ
    • মানসিক বিষয়ে সংগঠন
    • বিশেষজ্ঞ লোকবল
    • নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
    সোশ্যাল মিডিয়া
    • Facebook
    • YouTube
    • LinkedIn
    • WhatsApp
    © 2025 মনেরখবর সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
    • আমাদের সম্পর্কে
    • যোগাযোগ
    • গোপনীয়তা নীতি

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    Ad Blocker Enabled!
    Ad Blocker Enabled!
    Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors. Please support us by disabling your Ad Blocker.