হার্ট, এর স্পন্দন বন্ধ হয়ে গেলে যে মানুষের জীবন থেমে যায় তা সবাই জানে। অথচ শরীরের গুরুত্বপূর্ণ এই অঙ্গটির যত্ন নেওয়া সম্পর্কে বেশিরভাগ মানুষই তেমন কিছু জানে না। আজকাল খুব কম বয়সেই অনেকে হার্ট অ্যাটাকের শিকার হয়ে মারা যান। এর প্রধান কারণই অসচেতনতা।
আপনি প্রতিদিন প্রচণ্ড শারীরিক পরিশ্রম করছেন অথচ দিনের পর দিন হতাশাকে আগলে রেখেই যাপিত হচ্ছে আপনার দিনের সিংহভাগ। তবে নিয়মিত শরীরচর্চা বা চিকিৎসকের পরামর্শ শুনেও আপনার তেমন লাভ হবে না। হার্ট ভালো রাখতে প্রথমত মনোযোগ দিন মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে। অনুসরণ করতে পারেন নিচের টিপসগুলো।
** এখন থেকেই নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুলুন। দিনে অন্তত আধঘণ্টা থেকে ৪০ মিনিট হাঁটুন। হার্টের অবস্থা ভালো রাখতে নিয়মিত পরিশ্রম করুন। প্রয়োজনে লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি ব্যবহার করুন। সপ্তাহে দু’একদিন সাঁতার কাটতে পারেন। ফলে আপনার শরীর ঘাম ঝরাবে আর আপনি মানসিকভাবে অনেকটাই ঝরঝরে অনুভব করবেন।
** নিত্যদিনের কাজের ফাঁকে কিছুটা সময় রাখুন শুধুই নিজের জন্য। এসময়টায় আপনি হালকা যোগব্যায়ামও করতে পারেন। অথবা শুনতে পারেন আপনার প্রিয় কোনো গান, পড়তে পারেন পছন্দের বই। খুঁজে বের করুন আপনার একা কোন কাজটা করতে ভালো লাগে। সেটাই করুন।
** কাজের ফাঁকে বিরতি নিন। টানা কয়েক ঘণ্টা একইভাবে বসে থাকা বা একই কাজ করতে গেলে আপনার অনীহা তৈরি হবে। তাই ৪০ মিনিট বা ১ ঘণ্টা পরপর ৫-১০ মিনিট বিরতি নিন।
** কয়েকদিন পরপরই ওজন মাপুন। আপনার উচ্চতানুযায়ী ওজন জেনে নিন অভিজ্ঞ কারও কাছে। আজকাল ইন্টারনেটেই এ তথ্য পেয়ে যাবেন খুব সহজে। ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকলে শুধু হার্ট অ্যাটাক নয় আপনি ডায়াবেটিস, শ্বাসকষ্টের মতো রোগ থেকেও রেহাই পাবেন। বলা হয়, অতিরিক্ত ওজনই যেকোনো রোগের উৎস।
** মনকে সুস্থ রাখতে প্রয়োজন স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া। আপনি যদি কোমল পানীয়, অ্যালকোহল রয়েছে এমন কোনো পানীয়, চিপস, ভাজাপোড়া বা ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার পরিহার করতে না পারেন তবে আপনার দেহে হরমোনাল ব্যালেন্স ঠিক থাকবে না। এক্ষেত্রে হৃদযন্ত্র বিকল হওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়। অবশ্যই ধূমপান করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
** বছরে একবার অন্তত পরিবার বা বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে যান। একসময় চিকিৎসকরা অসুস্থ ব্যক্তিকে কিছু দিনের জন্য জায়গা পরিবর্তনের পরামর্শ দিতেন। নতুন জায়গা মনের ওপর প্রভাব ফেলে। মনকে ভালো করে দেয়।
** সবশেষে রয়েছে আপনার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টিপস। প্রচুর পরিমাণে পানি, ফল ও সবজি খান। শিশুদের মোবাইল গেম থেকে সরিয়ে এনে শারীরিক পরিশ্রম হয় এমন খেলায় আগ্রহী করুন। প্রয়োজনে আপনি নিজেও আপনার বাচ্চাদের সঙ্গে খেলতে পারেন।
সুস্থ থাকতে প্রয়োজন আপনার নিজের সচেতনতা। শরীরের পাশাপাশি মনকেও সমান গুরুত্ব দিন। আর অস্বস্তি বা অসুস্থবোধ করলে অবশ্যই অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
** এখন থেকেই নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুলুন। দিনে অন্তত আধঘণ্টা থেকে ৪০ মিনিট হাঁটুন। হার্টের অবস্থা ভালো রাখতে নিয়মিত পরিশ্রম করুন। প্রয়োজনে লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি ব্যবহার করুন। সপ্তাহে দু’একদিন সাঁতার কাটতে পারেন। ফলে আপনার শরীর ঘাম ঝরাবে আর আপনি মানসিকভাবে অনেকটাই ঝরঝরে অনুভব করবেন।
** নিত্যদিনের কাজের ফাঁকে কিছুটা সময় রাখুন শুধুই নিজের জন্য। এসময়টায় আপনি হালকা যোগব্যায়ামও করতে পারেন। অথবা শুনতে পারেন আপনার প্রিয় কোনো গান, পড়তে পারেন পছন্দের বই। খুঁজে বের করুন আপনার একা কোন কাজটা করতে ভালো লাগে। সেটাই করুন।
** কাজের ফাঁকে বিরতি নিন। টানা কয়েক ঘণ্টা একইভাবে বসে থাকা বা একই কাজ করতে গেলে আপনার অনীহা তৈরি হবে। তাই ৪০ মিনিট বা ১ ঘণ্টা পরপর ৫-১০ মিনিট বিরতি নিন।
** কয়েকদিন পরপরই ওজন মাপুন। আপনার উচ্চতানুযায়ী ওজন জেনে নিন অভিজ্ঞ কারও কাছে। আজকাল ইন্টারনেটেই এ তথ্য পেয়ে যাবেন খুব সহজে। ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকলে শুধু হার্ট অ্যাটাক নয় আপনি ডায়াবেটিস, শ্বাসকষ্টের মতো রোগ থেকেও রেহাই পাবেন। বলা হয়, অতিরিক্ত ওজনই যেকোনো রোগের উৎস।
** মনকে সুস্থ রাখতে প্রয়োজন স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া। আপনি যদি কোমল পানীয়, অ্যালকোহল রয়েছে এমন কোনো পানীয়, চিপস, ভাজাপোড়া বা ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার পরিহার করতে না পারেন তবে আপনার দেহে হরমোনাল ব্যালেন্স ঠিক থাকবে না। এক্ষেত্রে হৃদযন্ত্র বিকল হওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়। অবশ্যই ধূমপান করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
** বছরে একবার অন্তত পরিবার বা বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে যান। একসময় চিকিৎসকরা অসুস্থ ব্যক্তিকে কিছু দিনের জন্য জায়গা পরিবর্তনের পরামর্শ দিতেন। নতুন জায়গা মনের ওপর প্রভাব ফেলে। মনকে ভালো করে দেয়।
** সবশেষে রয়েছে আপনার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টিপস। প্রচুর পরিমাণে পানি, ফল ও সবজি খান। শিশুদের মোবাইল গেম থেকে সরিয়ে এনে শারীরিক পরিশ্রম হয় এমন খেলায় আগ্রহী করুন। প্রয়োজনে আপনি নিজেও আপনার বাচ্চাদের সঙ্গে খেলতে পারেন।
সুস্থ থাকতে প্রয়োজন আপনার নিজের সচেতনতা। শরীরের পাশাপাশি মনকেও সমান গুরুত্ব দিন। আর অস্বস্তি বা অসুস্থবোধ করলে অবশ্যই অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।