Close Menu
    What's Hot

    ২য় ডিআরএমসি ন্যাশনাল ম্যাথ সামিট-এ শিক্ষার্থীদের মানসিক চাপ মোকাবেলায় সেমিনার

    নোয়াখালী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চালু হলো সাইকিয়াট্রি আউটডোর সেবা

    সরকারি অর্থায়নে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন রূপ নিচ্ছে পাবনা মানসিক হাসপাতাল

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. হামিদা আক্তার বেগম আর নেই

    নেত্রকোনা জেলা সদর হাসপাতালে মনোরোগবিদ্যা বিভাগের নতুন যাত্রা শুরু

    Facebook X (Twitter) Instagram
    Sunday, October 26
    Facebook X (Twitter) Instagram
    মনের খবরমনের খবর
    ENGLISH
    • মূল পাতা
    • কার্যক্রম
      1. জাতীয়
      2. আন্তর্জাতিক
      Featured
      কার্যক্রম October 23, 2025

      ২য় ডিআরএমসি ন্যাশনাল ম্যাথ সামিট-এ শিক্ষার্থীদের মানসিক চাপ মোকাবেলায় সেমিনার

      Recent

      ২য় ডিআরএমসি ন্যাশনাল ম্যাথ সামিট-এ শিক্ষার্থীদের মানসিক চাপ মোকাবেলায় সেমিনার

      নোয়াখালী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চালু হলো সাইকিয়াট্রি আউটডোর সেবা

      সরকারি অর্থায়নে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন রূপ নিচ্ছে পাবনা মানসিক হাসপাতাল

    • প্রতিদিনের চিঠি
    • মানসিক স্বাস্থ্য
      1. মাদকাসক্তি
      2. মানসিক স্বাস্থ্য সেবা তথ্য
      3. যৌন স্বাস্থ্য
      4. শিশু কিশোর
      Featured
      ফিচার October 7, 2024

      যৌনতা নিয়ে ভুল ধারণা

      Recent

      যৌনতা নিয়ে ভুল ধারণা

      শিশুর আবেগ নিয়ন্ত্রণ কীভাবে শেখাবেন

      কর্মব্যস্ততা প্রভাব ফেলে যৌনজীবনে

    • ফিচার
    • প্রশ্ন-উত্তর
      1. বিশেষজ্ঞ পরামর্শ
      2. মাদকাসক্তি
      3. মানসিক স্বাস্থ্য
      4. যৌন স্বাস্থ্য
      Featured
      প্রশ্ন-উত্তর August 7, 2025

      অতিরিক্ত চিন্তা আমার পড়ালেখার হ্যাম্পার করছে

      Recent

      অতিরিক্ত চিন্তা আমার পড়ালেখার হ্যাম্পার করছে

      কেউ আমার সঙ্গে ১০ মিনিট থাকলেই বিরক্ত হয়ে যায়

      বর্তমানে খুব ভয়াবহ সমস্যায় ভুগছি, কী করবো বুঝতে পারছিনা

    • জীবনাচরণ
      1. অন্যান্য
      2. অপরাধ আচরণ
      3. কুসংস্কার
      4. মতামত
      5. মন ও ক্রীড়া
      6. মন প্রতিদিন
      7. মনোসামাজিক বিশ্লেষণ
      8. সাক্ষাৎকার
      Featured
      সাক্ষাৎকার October 13, 2025

      বর্তমানেও অনেকেই মানসিক রোগকে লজ্জার বিষয় মনে করেন — ডা. মো. শাহেদুল ইসলাম

      Recent

      বর্তমানেও অনেকেই মানসিক রোগকে লজ্জার বিষয় মনে করেন — ডা. মো. শাহেদুল ইসলাম

      পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলছি ও বিরক্ত কাজ করছে

      ভুল ধারণা ও কুসংস্কার মানসিক রোগ চিকিৎসায় বড় বাধা — ডা. মো. আব্দুল মতিন

    • মনস্তত্ত্ব.
      1. তারকার মন
      2. ব্যাক্তিত্ব
      3. মনস্তত্ত্ব
      Featured
      তারকার মন August 5, 2023

      মানুষ বদলালেই কেবল পৃথিবী বদলাবে

      Recent

      মানুষ বদলালেই কেবল পৃথিবী বদলাবে

      প্রসঙ্গ : সাইক্লোথাইমিক ব্যক্তিত্ব

      কার্ল সেগান : যিনি বিশ্বাস করতেন মহাবিশ্ব একটি মমতাপূর্ণ জায়গা

    • করোনায় মনের সুরক্ষা
      1. টিপস্
      2. বিশেষজ্ঞের মতামত
      3. বিশ্ব পরিস্থিতি
      4. সার্বক্ষনিক যোগাযোগ
      Featured
      টিপস্ September 28, 2024

      MK4C-তে কীভাবে টেলিসাইকিয়াট্রি চিকিৎসা নেবেন?

      Recent

      MK4C-তে কীভাবে টেলিসাইকিয়াট্রি চিকিৎসা নেবেন?

      প্রবাসীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় MK4C-তে মানসিক স্বাস্থ্য সেবা নেওয়ার পরামর্শ

      পরিবার যেভাবে শিশুকে গড়ে তুলবে

    মনের খবরমনের খবর
    You are at:Home » বৈদ্যুতিক শক চিকিৎসা- ইসিটি: সিনেমা ও বাস্তবতা
    ফিচার

    বৈদ্যুতিক শক চিকিৎসা- ইসিটি: সিনেমা ও বাস্তবতা

    ডা. সৃজনী আহমেদBy ডা. সৃজনী আহমেদMay 14, 2019No Comments5 Mins Read0 Views
    Facebook Twitter Pinterest Telegram LinkedIn Tumblr Email Reddit
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest WhatsApp Email

    পর্দায় দেখা যাচ্ছে, নায়ককে তার শত্রু পক্ষ চক্রান্ত করে একটা হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছে, সেখানে বেশ কয়েকজন ধরাধরি করে একটা ঘরে নিয়ে তাকে চেয়ারে বসিয়ে হাত-পা বেঁধে, মুখের মধ্যে একটা চোঙা ধরনের কাঠি গুঁজে, হেলমেট পরিয়ে কারেন্টের শক দিচ্ছে। কারেন্টের শক চলতে থাকা অবস্থায় পাশাপাশি দৃশ্যে শত্রু পক্ষ আর চিকিৎসককে হা হা করে বীভৎস হাসি দিতে দেখা যাচ্ছে। আর নায়ক একদম নিশ্চুপ হয়ে যাওয়া পর্যন্ত কারেন্টের শক দেয়া হচ্ছে।
    নায়ককে যখন বের করা হয় তখন দেখা যাচ্ছে, তার মাথা একদিকে ঝুঁকে আছে, লালা পড়ছে ঠোঁটের এক কোণা দিয়ে, চোখে ফ্যাল ফ্যাল একটা দৃষ্টি। এরপরের দশ্যৃগুলোতে দেখা যাবে, নায়কের আর কোনো নিজস্ব শক্তি নাই। কাহিনির মোড়ে তাকে কেউ উদ্ধার করলে তখন সে বাঁচতে পারে।
    পাঠক, আপনাদের কাছে এরকম দশ্যৃ অচেনা নয়। প্রায়ই ইলেক্ট্রোকনভালসিভ থেরাপিকে এরকমভাবে শাস্তিমলূক এবং ভয়ংকর একটি পদ্ধতি হিসেবে দেখানো হয়। ১৯৭৫ সালে মুক্তি পাওয়া ওয়ান ফ্লিউ ওভার দ্যা কাক্ক’স নেস্ট চলচ্চিত্রটিতে ইসিটিকে শাস্তির পদ্ধতি হিসেবে দেখানো হয়। এইরকম ধারণা গড়ে ওঠার পেছনে ঐতিহাসিক একটা কারণও আছে। উনিশ শতকের শেষের দিকে এবং বিশ শতকের শুরুতে সামাজিক নিয়মকানুন, শ্রেষ্ঠত্ব এসবের বিচারে যাকে আলাদা মনে হতো, মানসিক রোগী হিসেবে বিবেচিত হতো তাদেরকে সমাজের থেকে দূরে রাখা, হত্যা করা-এগুলো প্রচলিত ছিল।
    তখন ধারণা করা হতো, এই বংশগতিকে রোধ করার মাধ্যমে সমাজকে বাঁচাতে হবে। এছাড়া নাৎসি ক্যাম্পে অনেক রোগীকে মেরে ফেলা, অত্যাচার করার ঘটনাও আছে। বর্তমানে যদিও অমানবিক কোনো গবেষণা, চিকিৎসা-পদ্ধতি বৈজ্ঞানিকভাবে স্বীকৃত নয়, তবু পূর্বের স্মৃতি এবং ধারণা আমাদের মধ্যে এখনো কাজ করছে। তাই গণমাধ্যম, জনমনে এখনো এই ধারণা প্রচলিত এবং জনপ্রিয় যে, ‘মানসিক রোগীকে অথবা ষড়যন্ত্র করে কাউকে মানসিক রোগী হিসেবে অন্য কেউ প্রমাণ করতে পারলে তাকে হাসপাতালে বা এসাইলামে নিয়ে শক দিয়ে পাগল বানিয়ে দিবে’।
    কিন্তু আসলে এই চিকিৎসা-পদ্ধতিটি কি এরকমই? কেন দেয়া হয় এটা? শাস্তি কিংবা হয়রানি হিসেবে? নাকি আসলে কোনো ফলাফল পাওয়া যায় এই চিকিৎসায়?
    ইলেক্ট্রোকনভালসিভ থেরাপি শুরু হয় ১৯৩০ সালে অধ্যাপক উগো শার্লেটি (অধ্যাপক, নিউরোসাইকিয়াট্রি) এবং তড়িত প্রকৌশলী লুশিও বিনির হাত ধরে। ১৯৩০-এর আগে একটা বিষয় ধারণা করা হতো যে, যাদের মধ্যে মৃগী রোগ দেখা যায় তাদের মানসিক রোগ বিশেষ করে সিজোফ্রেনিয়া হয় না। এই ধারণাটি আপাতদৃষ্টিতে পরস্পরবিরোধী ধরনের মনে হলেও এবং বর্তমানে এই তত্ত্বের বিপরীতটাই দেখা গেলেও, তখন দেখা যেত যেকোনোভাবে একজন মানসিক রোগীর যখন খিচুঁনি তৈরি করা গেলে তখন তার আচরণে পরিবর্তন আসত।
    এই ধারণার প্রবক্তা হিসেবে মনোরোগবিদ লাডিসলাক মেডুনা বিখ্যাত ছিলেন। তিনি বুদাপেস্টে ক্যামফর, কারডিয়াজোল প্রয়োগ করে খিচুঁনি তৈরি করেন। খিচুঁনি হওয়ার পর রোগী কিছুটা ভালো বোধ করলেও এই পদ্ধতি ছিল ব্যয়বহুল এবং ভীতিকর। ইতালির অধ্যাপক শার্লেটি একদিন ভেড়াকে বৈদ্যুতিক শক দিয়ে অজ্ঞান করে দেখেন। এরপর খিচুঁনির পদ্ধতিকে আরামদায়ক এবং কার্যকরী করতে মস্তিষ্কে বিদ্যুৎপ্রবাহ দিয়ে খিঁচুনি তৈরির চিন্তা করেন। তড়িত প্রকৌশলী লুসিও বিনি এইরকম যন্ত্র বানালে তাঁরা প্রথমে কুকুর এবং শূকরের ওপর প্রয়োগ করে দেখেন যে এতে মস্তিষ্কের কোনো ক্ষতি হয় না। রোগীর ওপর প্রয়োগ করার পর ১৯৩৮ সালে প্রথমবারের জার্নালে এই পদ্ধতির ওপর বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ প্রকাশ করেন তাঁরা। অল্প কয়েক বছরেই মানসিক রোগের চিকিৎসা-পদ্ধতি হিসেবে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করে ইলেক্ট্রোকনভালসিভ থেরাপি।
    প্রথম দিকে অবশ না করেই এই পদ্ধতি প্রয়োগ করা হলেও পরবর্তীকালে (১৯৫০-৬০ সালে) মাংশপেশি অবশকারী ঔষধ প্রয়োগের মাধ্যমে আরো আরামদায়ক এবং নিরাপদ করে তোলা হয় পদ্ধতিটিকে। বর্তমান যুগে ইলেক্ট্রোকনভালসিভ থেরাপি বেশ কিছু রোগের জন্য একটি নির্দেশিত চিকিৎসা-পদ্ধতি। যেমন : তীব্র বিষণ্ণতা, সিজোফ্রেনিয়া ,ম্যানিয়া , প্রসবকলীন বিষণ্ণতা , সাইকোসিস,  ক্যাটাটোনিয়া, বয়স্ক রোগীদের তীব্র বিষণ্ণতা।
    ইলেক্ট্রোকনভালসিভ থেরাপি চিকিৎসার যেই দশ্যৃ আমরা নাটকে, সিনেমায় দেখি ঠিক তার বিপরীত  ‍দৃশ্য বাস্তবে ঘটে। প্রথমে রোগীকে পেশাদার মনোচিকিৎসক ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করে রোগ নির্ণয় করেন, চিকিৎসা-পদ্ধতিগুলো চিন্তা করেন, শারীরিক পরীক্ষানিরীক্ষা করেন, ল্যাব পরীক্ষা করে রোগীর শারীরিক অবস্থা যাচাই করেন। তারপর যথাযথভাবে রোগী বা রোগীর আইনগত অভিভাবককে পুরো বিষয়টা জানিয়ে একটি ‘অবহিতক্রমে সম্মতি’ নিয়ে এবং অবেদনবিদসহ (এ্যানেসথেসিওলজিস্ট) এই চিকিৎসা দেয়া হয়।
    রোগীকে অজ্ঞান করে নির্দিষ্ট যন্ত্রের মাধ্যমে নির্দিষ্ট মাত্রার বৈদ্যুতিক শক দেয়া হয় যেটাতে খিচুঁনি তৈরি হয় এবং ২০-৪৫ সেকেন্ড খিচুঁনিটা থাকে। তারপর অন্তত ছয় থেকে আট ঘণ্টা রোগীকে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে রাখা হয়। সাধারণত সপ্তাহে দইু-তিনবার করে তিন-চার সপ্তাহ দেয়া হয়। রোগীর অবস্থা অনযুায়ী মোট চিকিৎসাকাল ঠিক করা হয়। গবেষণায় দেখা যায় এই চিকিৎসা স্বল্প মেয়াদে খবুই ফলপ্রসূ।
    ইসিটি কাজ করে মস্তিষ্কে রাসায়নিকের পরিবর্তন ঘটিয়ে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, খিচুঁনি হওয়ার পূর্বে এবং পরে মস্তিষ্কের রাসায়নিকগুলোর উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়। ইসিটি দেয়ার পর ঔষধের কার্যক্ষমতাও বৃদ্ধি পেতে দেখা যায়।
    পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
    এই পদ্ধতির কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। যেমন :  মাথাব্যথা (সাময়িক),  মাংসপেশি, চোয়ালে ব্যথা, অচেতন অবস্থা (কয়েক মিনিট থেকে ঘণ্টা খানেক থাকে), ভুলে যাওয়া (বিশেষ করে ইসিটি প্রয়োগের আগেপরের সময়ের স্মৃতি), অজ্ঞান করার ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে হৃৎপিন্ডের সমস্যা, অতিসংবেদনশীলতা ইত্যাদি দেখা যেতে পারে। তবে ইসিটি দেয়ার আগে এই বিষয়ে ইতিহাস নেয়া হয় এবং হৃৎপিন্ডের অবস্থাও পরীক্ষা করা হয়। ইসিটির মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে একটি গবেষণায় (১৯৭০-এর মাঝামাঝি থেকে শুরু করে সাড়ে সাত লাখ ইসিটির রেকর্ড থেকে) দেখা যায়, এতে এক লাখ জনে দুইজনের মত্যৃু হতে পারে-অর্থাৎ এটি যথেষ্ট নিরাপদ পদ্ধতি।
    বিখ্যাত লেখক এবং অভিনেত্রী ক্যারি ফিসার দীর্ঘসময় বিষণ্ণতায় ভুগে চিকিৎসা হিসেবে ইসিটি নিতে থাকেন। বিভিন্ন লেখায় তিনি প্রকাশ করেছিলেন যে, ইসিটিকে তিনি নিজের জন্য ঔষধের চেয়ে বেশি উপকারী মনে করতেন। যেসব ক্ষেত্রে প্রয়োজন সেখানে ইসিটির প্রয়োগ ভালো ফলাফল আনতে পারে। তাই ভুল ধারণা না রেখে ইসিটিকে একটি কার্যকর চিকিৎসা হিসেবে গ্রহণ করাই হবে যুক্তিসংগত।

    সূত্র: মনের খবর মাসিক ম্যাগাজিন, ২য় বর্ষ, ১ম সংখ্যায় প্রকাশিত।

    ইসিটি চিকিৎসা বৈদ্যুতিক শক সিনেমা ও বাস্তবতা
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Reddit WhatsApp Telegram Email
    Previous Articleঢাকায় ২১ জুন পালিত হবে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস
    Next Article মন ভালো রাখবে পোষা প্রাণী
    ডা. সৃজনী আহমেদ

    মনোরোগ বিশেষজ্ঞ, সহকারী অধ্যাপক, ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতাল, মগবাজার

    Related Posts

    অলসতা কীভাবে মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে

    October 19, 2025

    ভুতে ধরা নাকি মানসিক রোগ?

    October 4, 2025

    কবরস্থানের নির্জনতা থেকে শহরের চৌরাস্তার কোলাহল: মানসিক রোগীর রহস্যপূর্ণ আচরণ

    September 27, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    Top Posts

    অতিরিক্তি হস্তমৈথুন থেকে মুক্তির উপায়

    July 25, 2021316 Views

    অভিভাবকত্ব শুধুমাত্র লালন-পালনের নাম নয়, এটি একটি সুসংগঠিত প্রক্রিয়া

    June 30, 2025300 Views

    বাংলাদেশি মনোরোগ চিকিৎসকের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

    July 2, 2025209 Views

    পর্নোগ্রাফি থেকে নিজেকে সম্পূর্ণ দূরে রাখবেন যেভাবে

    March 13, 2022118 Views
    Don't Miss
    কার্যক্রম October 23, 2025

    ২য় ডিআরএমসি ন্যাশনাল ম্যাথ সামিট-এ শিক্ষার্থীদের মানসিক চাপ মোকাবেলায় সেমিনার

    ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ (ডিআরএমসি) ম্যাথ ক্লাবের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো “২য় ডিআরএমসি ন্যাশনাল ম্যাথ সামিট…

    নোয়াখালী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চালু হলো সাইকিয়াট্রি আউটডোর সেবা

    সরকারি অর্থায়নে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন রূপ নিচ্ছে পাবনা মানসিক হাসপাতাল

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. হামিদা আক্তার বেগম আর নেই

    Stay In Touch
    • Facebook
    • Twitter
    • Pinterest
    • Instagram
    • YouTube
    • Vimeo
    আমাদের সম্পর্কে
    আমাদের সম্পর্কে

    প্রকাশক ও সম্পাদক:
    অধ্যাপক ডা. সালাহ্উদ্দিন কাউসার বিপ্লব
    মোবাইল : (+88) 018-65466594, (+88) 014-07497696
    ইমেইল : info@monerkhabor.com

    লিংক
    • মাসিক ম্যাগাজিন প্রাপ্তিস্থান
    • কনফারেন্স-সেমিনার-ওয়ার্কশপ
    • প্রেজেন্টেশন
    • জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট
    রিসোর্স
    • পরিচালনা পর্ষদ
    • মানসিক বিষয়ে সংগঠন
    • বিশেষজ্ঞ লোকবল
    • নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
    সোশ্যাল মিডিয়া
    • Facebook
    • YouTube
    • LinkedIn
    • WhatsApp
    © 2025 মনেরখবর সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
    • আমাদের সম্পর্কে
    • যোগাযোগ
    • গোপনীয়তা নীতি

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    Ad Blocker Enabled!
    Ad Blocker Enabled!
    Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors. Please support us by disabling your Ad Blocker.