Close Menu
    What's Hot

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. হামিদা আক্তার বেগম আর নেই

    নেত্রকোনা জেলা সদর হাসপাতালে মনোরোগবিদ্যা বিভাগের নতুন যাত্রা শুরু

    বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেসিডেন্ট ডা. ইয়াকুব আলী সরদারের স্ত্রী ইন্তেকাল করেছেন

    অলসতা কীভাবে মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে

    ইনার হুইল ক্লাব অফ ঢাকা নাইটিংগেলে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    Facebook X (Twitter) Instagram
    Wednesday, October 22
    Facebook X (Twitter) Instagram
    মনের খবরমনের খবর
    ENGLISH
    • মূল পাতা
    • কার্যক্রম
      1. জাতীয়
      2. আন্তর্জাতিক
      Featured
      কার্যক্রম October 21, 2025

      ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. হামিদা আক্তার বেগম আর নেই

      Recent

      ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. হামিদা আক্তার বেগম আর নেই

      নেত্রকোনা জেলা সদর হাসপাতালে মনোরোগবিদ্যা বিভাগের নতুন যাত্রা শুরু

      বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেসিডেন্ট ডা. ইয়াকুব আলী সরদারের স্ত্রী ইন্তেকাল করেছেন

    • প্রতিদিনের চিঠি
    • মানসিক স্বাস্থ্য
      1. মাদকাসক্তি
      2. মানসিক স্বাস্থ্য সেবা তথ্য
      3. যৌন স্বাস্থ্য
      4. শিশু কিশোর
      Featured
      ফিচার October 7, 2024

      যৌনতা নিয়ে ভুল ধারণা

      Recent

      যৌনতা নিয়ে ভুল ধারণা

      শিশুর আবেগ নিয়ন্ত্রণ কীভাবে শেখাবেন

      কর্মব্যস্ততা প্রভাব ফেলে যৌনজীবনে

    • ফিচার
    • প্রশ্ন-উত্তর
      1. বিশেষজ্ঞ পরামর্শ
      2. মাদকাসক্তি
      3. মানসিক স্বাস্থ্য
      4. যৌন স্বাস্থ্য
      Featured
      প্রশ্ন-উত্তর August 7, 2025

      অতিরিক্ত চিন্তা আমার পড়ালেখার হ্যাম্পার করছে

      Recent

      অতিরিক্ত চিন্তা আমার পড়ালেখার হ্যাম্পার করছে

      কেউ আমার সঙ্গে ১০ মিনিট থাকলেই বিরক্ত হয়ে যায়

      বর্তমানে খুব ভয়াবহ সমস্যায় ভুগছি, কী করবো বুঝতে পারছিনা

    • জীবনাচরণ
      1. অন্যান্য
      2. অপরাধ আচরণ
      3. কুসংস্কার
      4. মতামত
      5. মন ও ক্রীড়া
      6. মন প্রতিদিন
      7. মনোসামাজিক বিশ্লেষণ
      8. সাক্ষাৎকার
      Featured
      সাক্ষাৎকার October 13, 2025

      বর্তমানেও অনেকেই মানসিক রোগকে লজ্জার বিষয় মনে করেন — ডা. মো. শাহেদুল ইসলাম

      Recent

      বর্তমানেও অনেকেই মানসিক রোগকে লজ্জার বিষয় মনে করেন — ডা. মো. শাহেদুল ইসলাম

      পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলছি ও বিরক্ত কাজ করছে

      ভুল ধারণা ও কুসংস্কার মানসিক রোগ চিকিৎসায় বড় বাধা — ডা. মো. আব্দুল মতিন

    • মনস্তত্ত্ব.
      1. তারকার মন
      2. ব্যাক্তিত্ব
      3. মনস্তত্ত্ব
      Featured
      তারকার মন August 5, 2023

      মানুষ বদলালেই কেবল পৃথিবী বদলাবে

      Recent

      মানুষ বদলালেই কেবল পৃথিবী বদলাবে

      প্রসঙ্গ : সাইক্লোথাইমিক ব্যক্তিত্ব

      কার্ল সেগান : যিনি বিশ্বাস করতেন মহাবিশ্ব একটি মমতাপূর্ণ জায়গা

    • করোনায় মনের সুরক্ষা
      1. টিপস্
      2. বিশেষজ্ঞের মতামত
      3. বিশ্ব পরিস্থিতি
      4. সার্বক্ষনিক যোগাযোগ
      Featured
      টিপস্ September 28, 2024

      MK4C-তে কীভাবে টেলিসাইকিয়াট্রি চিকিৎসা নেবেন?

      Recent

      MK4C-তে কীভাবে টেলিসাইকিয়াট্রি চিকিৎসা নেবেন?

      প্রবাসীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় MK4C-তে মানসিক স্বাস্থ্য সেবা নেওয়ার পরামর্শ

      পরিবার যেভাবে শিশুকে গড়ে তুলবে

    মনের খবরমনের খবর
    You are at:Home » বর্ডারলাইন পারসোনালিটি ডিসঅর্ডার
    মানসিক স্বাস্থ্য

    বর্ডারলাইন পারসোনালিটি ডিসঅর্ডার

    মনের খবর ডেস্কBy মনের খবর ডেস্কJuly 18, 2020No Comments5 Mins Read0 Views
    Facebook Twitter Pinterest Telegram LinkedIn Tumblr Email Reddit
    বর্ডারলাইন পারসোনালিটি ডিসঅর্ডার
    বর্ডারলাইন পারসোনালিটি ডিসঅর্ডার
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest WhatsApp Email
    বর্ডারলাইন পারসোনালিটি ডিসঅর্ডার একধরনের জটিল মানসিক সমস্যা যার কারণে মানুষ তার আবেগের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে অক্ষম হয়ে পড়ে এবং এই অসুখটি রোগীর সাথে সাথে তার আত্মীয়, বন্ধু ও নিকটজনের জীবনও ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয়। এই অসুখটি সম্পর্কে সাধারণ মানুষ যে শুধু খুব কমই জানে তাই নয়, ইন্টারনেটে এই অসুখের বিষয়ে প্রচুর নেতিবাচক তথ্যও মজুত আছে।

    বর্ডারলাইন পারসোনালিটি ডিসঅর্ডার বিষয়ে দু চার কথা

    যার মধ্যে বংশগত দিক দিয়ে অথবা জৈবিক স্বভাবের কারণে রোগের ধাত আগে থেকেই উপস্থিত রয়েছে, সে শরীর ও মন গড়ে ওঠার বয়সে যদি পরপর অনেকগুলো সমস্যার সম্মুখীন হয় বা যন্ত্রণাদায়ক পরিস্থিতিতে পড়ে, তাহলে সেই ব্যক্তি সময়ের সাথে সাথে এই আসুখে আক্রান্ত হয়ে পড়ে। এই অসুখের সাধারণত ৯ টি লক্ষণ থাকে যার মধ্যে অন্তত ৫ টি উপস্থিত থাকলে রোগটি সনাক্ত করা সম্ভব।

    এই চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যগুলি আমাদের সকলের মধ্যেই কম বেশি উপস্থিত রয়েছে কিন্তু এই অসুখে বৈশিষ্ট্যগুলি বিশেষ রূপে প্রকাশিত হয়। এদের মধ্যে ঘনঘন মেজাজের পরিবর্তন দেখা যায় এবং এদের দুঃখ, সুখ, আনন্দ, হতাশা সব রকম অনুভুতিই প্রগাঢ় হয়, যে কারণে এদের প্রতিক্রিয়া সবসময়েই অতিরিক্ত বা বাড়াবাড়ির পর্যায়ে চলে যায়।

    আবেগের বশবর্তী হয়ে এরা হঠকারী সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে, সেটা যেমন আনন্দের ক্ষেত্রেও সত্য, ঠিক তেমনি ভাবেই, অবসাদ বা বিষাদ গ্রাস করলে তারা নিজের ক্ষতিসাধন করতেও পিছপা হয়না। জিনিসপত্র নষ্ট থেকে শুরু করে অনিয়ন্ত্রিত বেগে গাড়ি চালানো, অসতর্ক যৌন জীবনযাপন বা যথেচ্ছ পয়সা ওড়ানো এমনকি আত্মহত্যার প্রবণতা পর্যন্ত লক্ষ্য করা যায় এদের মধ্যে।

    আত্মবিশ্বাসের অভাবের ফলে এদের ব্যক্তিত্বের সঠিক গঠন হয়না, যে কারণে এরা নিজেদের সঠিক মুল্য্যায়ন করতে পারেনা। সেই কারণে মানুষের সাথে এদের ব্যবহারের কোনও স্থিরতা থাকেনা। ফলে এদের সম্পর্ক প্রচুর টানাপড়েনের মধ্যে দিয়ে চলতে চলতে ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। নিজেদের নিয়ে হীনমন্যতায় ভোগার কারণে অন্য মানুষটিকে অনবদ্য মনে হয় আর দ্রুত নতুন নতুন সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে কিন্তু যখন দেখে সেই সম্পর্ক জোরালো হয়ে উঠছে তখন উন্মচিত হয়ে পড়ার ভয়ে তারা পিছিয়ে আসে। কিছু রোগী তাদের ছেড়ে সকলেই চলে যাবে এই ধরণের ভয়ে আক্রান্ত হয়ে থাকে সতত। তাই সম্পর্ক রক্ষার জন্য মরিয়া হয়ে এমন কোনও কাজ নেই যা তারা করতে পারেনা। এর ফলশ্রুতি আরও ভয়ঙ্কর হয়। তাদের কাছের মানুষটির দমবন্ধ লাগতে শুরু করে এবং সম্পর্কটি ভেঙে যায়।

    মাঝেমাঝে তারা অনুযোগ করে যে তারা এক ধরণের শূন্যতা অনুভব করছে। এর ফলে তারা মাদক দ্রব্যের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়তে পারে  এবং অবস্থার ক্রমশ অবনতি হতে থাকে। কোনও অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হওয়ার থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য পৃথকীকরণ-এর সাহায্য নেয় – মানসিকভাবে সেই মুহূর্ত থেকে নিজেদের বিচ্ছিন্ন করে নেয় যাতে এই সময়ের কোনও স্মৃতিই অবশিষ্ট না থাকে ।

    রোগ নির্ণয় 

    সব রোগীদের এই অসুখে একই ধরণের লক্ষণ নাও থাকতে পারে। আবার যে সব লক্ষণ দেখা যায় তারা একে অপরের সাথে মিশে একটি জটিল আবেগজনিত সমস্যা চক্র সৃষ্টি করে। তাদের মধ্যে অন্যান্য মানসিক সমস্যার লক্ষণ যেমন উদ্বেগ বা অবসাদ ইত্যাদি ও দেখা যায় যেটা তাদের জীবন নষ্ট করে দেবার জন্য যথেষ্ট। ঘনঘন মেজাজ পরিবর্তন আর হীনমন্যতার কারণে এরা অবসাদে আক্রান্ত হয়ে পড়ে। উদ্বেগ অবশ্য সব ধরণের মানসিক সমস্যাতেই দেখা যায়। শুধুমাত্র উদ্বেগ ও অবসাদের চিকিৎসা খুব সাময়িক উন্নতি আনে। বিপিডি সনাক্ত করা ঠিক কারণেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    প্রকৃতপক্ষে মনস্তত্তবিদরা রোগীর সাথে বেশ কয়েকদিন ধরে সময় কাটিয়ে সাক্ষাৎকার ও রোগ নির্দেশিকা (ডায়াগনস্টিক টুল) এর সাহায্য নিয়েই অসুখটি সম্পর্কে সঠিক সিদ্ধান্তে আসতে পারেন। রোগীর অনুমতি নিয়ে বাড়ির লোক, বন্ধু এবং অন্যান্য চিকিৎসক, যারা রোগীকে কাছ থেকে জানেন, তাদের সাথেও কথা বলা হয়। যদি রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়, সেক্ষেত্রে কিছুদিন ধরে পরিস্থিতি যাচাই করার পরেই সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া সম্ভব।

    অনেক সময়েই চিকিৎসা বিভ্রান্তির স্বীকার হন এই রোগীরা কারণ বাইপোলার ডিসঅর্ডার, পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার এবং কমপ্লেক্স পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার এর সাথে এই রোগের বেশ কিছু লক্ষণ মিলে যায়। কিন্তু বাইপোলার ডিসঅর্ডারের ক্ষেত্রে মেজাজের পরিবর্তন এর পর্বের স্থায়িত্ব অপেক্ষাকৃত ভাবে অনেকটাই লম্বা হয় এবং দুটি পর্বের মধ্যে পার্থক্য লক্ষণীয়।

    পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার এবং কমপ্লেক্স পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার অসুখ দুটির ক্ষেত্রেই মানসিক আঘাত কাজ করে কিন্তু বর্ডারলাইন পারসোনালিটি ডিসঅর্ডারের মতন নিজের ক্ষতি করার বা আত্মহননের প্রবণতা, যেটা এই রোগের অন্যতম লক্ষণ, খুব কম দেখা যায় এই দুই ক্ষেত্রে। রোগীর লক্ষণ ও স্বভাব সার্বিক ভাবে পর্যালোচনা করলে চিকিৎসা বিভ্রান্তির সম্ভাবনা কম।

    একবার দেখেই মনস্তত্ববিদদের পক্ষে এই রোগ নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। এছাড়া বয়ঃসন্ধির আগে কখনোই এই রোগের বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্তে পৌঁছানো সম্ভব নয় কারণ ব্যক্তিত্বের গঠন সম্পূর্ণ হয়না। আবার জীবনের পরেরদিকে এই অসুখ দেখা দিতে পারেনা কারণ ততদিনে ব্যক্তিত্বের গঠন ততদিনে সম্পূর্ণ হয়ে যায়।

    চিকিৎসা

    সঠিক রোগ নির্ণয়ের পরে সেরে ওঠা সম্ভব। থেরাপি ও ওষুধের দ্বারা মূলত এই অসুখের চিকিৎসা করা হয়। রোগীর সমস্যা অনুযায়ী ওষুধ দেওয়া হয়। বিভিন্ন রকমের অ্যান্টিডিপ্রেস্যান্ট, অ্যান্টি অ্যাংজাইটি ড্রাগস, মুড স্টেবিলাইজারস এবং এমনকি অ্যান্টি সাইকোটিকস-ও প্রয়োজন বুঝে দেওয়া হয়। এইসব ওষুধের প্রভাবে রোগী কিছুটা সাময়িক স্বস্তি পায় এবং ওষুধ দেওয়ার মূল লক্ষ্য হল রোগীকে স্থিতাবস্থায় নিয়ে আসা যাতে সে থেরাপিতে অংশগ্রহণ করতে পারে।

    এই চিকিৎসার সবচেয়ে বড়ো অঙ্গ হল থেরাপি। ডায়ালেকটিকাল বিহেভিয়ার থেরাপি, মেন্টালাইজেশান বেসড থেরাপি, স্কেমা ফোকাসড থেরাপি এবং ট্রান্সফারেন্স ফোকাসড থেরাপির সাহায্য নেওয়া হয় এই অসুখ সারানোর জন্য। টাইম বাউন্ড থেরাপির সাহায্যে আবেগ নিয়ন্ত্রণের সাথে সাথে উচ্চমানের কর্মক্ষমতা এনে দেওয়া হয় যার ফলে রোগীর জীবনযাত্রার মান অনেক উন্নত হয় ।

    এই অসুখ ধরা পড়ার আগে অবধি রোগীকে অসুখের সাথে অনেকটা যুদ্ধ করতে হলেও অসুখ সঠিকভাবে নির্ধারণের পরে চিকিৎসা শুরু করে দেওয়া যায় । একভাবে চিকিৎসা চললে এক বছরের মধ্যেই ভালো ফল পাওয়া সম্ভব এবং সেক্ষেত্রে সারা জীবনের মতন সুস্থতা বহাল থাকবে। যারা একবার সুস্থ হয়ে যান তারা বাকি জীবনটা সুস্থভাবেই কাটান।

    মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে চিকিৎসকের সরাসরি পরামর্শ পেতে দেখুন: মনের খবর ব্লগ
    করোনায় মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক টেলিসেবা পেতে দেখুন: সার্বক্ষণিক যোগাযোগ
    করোনা বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য ও নির্দেশনা পেতে দেখুন: করোনা ইনফো
    করোনায় সচেতনতা বিষয়ক মনের খবর এর ভিডিও বার্তা দেখুন: সুস্থ থাকুন সর্তক থাকুন’

    https://youtu.be/sMBR-Xy2ce8

    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Reddit WhatsApp Telegram Email
    Previous Articleকরোনা এবং এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স
    Next Article মনের সুস্থতায় যে কথাগুলো জাদুর মতো কাজে আসে
    মনের খবর ডেস্ক

    Related Posts

    যৌনতা নিয়ে ভুল ধারণা

    October 7, 2024

    শিশুর আবেগ নিয়ন্ত্রণ কীভাবে শেখাবেন

    December 30, 2023

    কর্মব্যস্ততা প্রভাব ফেলে যৌনজীবনে

    December 28, 2023
    Leave A Reply Cancel Reply

    Top Posts

    অতিরিক্তি হস্তমৈথুন থেকে মুক্তির উপায়

    July 25, 2021316 Views

    অভিভাবকত্ব শুধুমাত্র লালন-পালনের নাম নয়, এটি একটি সুসংগঠিত প্রক্রিয়া

    June 30, 2025300 Views

    বাংলাদেশি মনোরোগ চিকিৎসকের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

    July 2, 2025209 Views

    পর্নোগ্রাফি থেকে নিজেকে সম্পূর্ণ দূরে রাখবেন যেভাবে

    March 13, 2022118 Views
    Don't Miss
    কার্যক্রম October 21, 2025

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. হামিদা আক্তার বেগম আর নেই

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. হামিদা আক্তার বেগম ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া…

    নেত্রকোনা জেলা সদর হাসপাতালে মনোরোগবিদ্যা বিভাগের নতুন যাত্রা শুরু

    বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেসিডেন্ট ডা. ইয়াকুব আলী সরদারের স্ত্রী ইন্তেকাল করেছেন

    অলসতা কীভাবে মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে

    Stay In Touch
    • Facebook
    • Twitter
    • Pinterest
    • Instagram
    • YouTube
    • Vimeo
    আমাদের সম্পর্কে
    আমাদের সম্পর্কে

    প্রকাশক ও সম্পাদক:
    অধ্যাপক ডা. সালাহ্উদ্দিন কাউসার বিপ্লব
    মোবাইল : (+88) 018-65466594, (+88) 014-07497696
    ইমেইল : info@monerkhabor.com

    লিংক
    • মাসিক ম্যাগাজিন প্রাপ্তিস্থান
    • কনফারেন্স-সেমিনার-ওয়ার্কশপ
    • প্রেজেন্টেশন
    • জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট
    রিসোর্স
    • পরিচালনা পর্ষদ
    • মানসিক বিষয়ে সংগঠন
    • বিশেষজ্ঞ লোকবল
    • নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
    সোশ্যাল মিডিয়া
    • Facebook
    • YouTube
    • LinkedIn
    • WhatsApp
    © 2025 মনেরখবর সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
    • আমাদের সম্পর্কে
    • যোগাযোগ
    • গোপনীয়তা নীতি

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    Ad Blocker Enabled!
    Ad Blocker Enabled!
    Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors. Please support us by disabling your Ad Blocker.