কোভিড-১৯: গর্ভবতী এবং সদ্য সন্তান প্রসবকারী মায়েদের জন্য নির্দেশিকা

গর্ভাবস্থায় এবং সন্তান প্রসবের পর কোভিড-১৯ সংক্রান্ত উদ্বেগ এবং মানসিক বিপর্যয়ের সাথে মোকাবিলা করার জন্য  নির্দেশিকা পত্র  প্রকাশ করেছে ভারতের নিমহ্যান্স পেরিনেটাল মেন্টাল হেলথ সার্ভিসেস। সেগুলি হল:
কোভিড-১৯ নিয়ে গর্ভবতী এবং সদ্য সন্তান প্রসব করেছেন এমন মহিলাদের সাধারণ দু:শ্চিন্তাগুলি কী?

  • সংক্রমণ থেকে আমি নিজেকে কীভাবে সুরক্ষিত রাখব?
  • আমার গর্ভে থাকা সন্তানকে এই ভাইরাস কীভাবে প্রভাবিত করতে পারে?
  • আমার মা বা স্বামিকে কি প্রসবের সময় এবং তার আগে আমার সাথে থাকতে দেওয়া হবে?
  • আমার প্রসব বেদনা উঠলে যানবাহন কি পাওয়া যাবে?
  • চেক-আপ বা স্ক্যান করানোর জন্য হাসপাতালে যাওয়া কি ঠিক হবে?
  • গর্ভাবস্থায় হ্যান্ড স্যানিটাইজার অত্যাধিক ব্যবহার করা কি নিরাপদ?
  • আমার কি কোভিড-১৯ টেস্ট করানো উচিত?
  • স্তনপানের ফলে আমার সন্তান কি প্রভাবিত হবে?
  • আমার আত্মীয়রা কি বাচ্চাকে কোলে নিতে পারবেন?
  • কেউ আমাদের সাথে দেখা করতে আসতে পারবে না আর বাচ্চার যত্নের জন্য কোনও লোক পাওয়া না যাওয়ার পরিস্থিতিতে আমি কীভাবে নিজের মনকে সংযত রাখব?

উপস্থিত প্রমাণের ভিত্তিতে কিছু তথ্য 
১. শুরুর দিকের গর্ভাবস্থায় রয়েছেন এমন মহিলাদের মধ্যে কোভিড-১৯এর কারণে গর্ভপাতের সম্ভাবনা বেড়ে যাওয়ার কোনও প্রমাণ নেই।
২. এমন কোনও প্রমাণ নেই যা জানাচ্ছে যে আপনার গর্ভে থাকা সন্তান এই ভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে পড়বে বা ভাইরাসের জন্য আপনার সন্তানের মধ্যে কোনও অস্বাভাবিকতা দেখা দেবে।
৩. নবজাত এবং শিশুদের সংক্রমণের ফলে বাড়তি ঝুঁকির কোনও সম্ভাবনা নেই – নির্ধারিত প্রসব পূর্ববর্তী পরীক্ষা, আল্ট্রাসাউন্ড, মায়ের এবং গর্ভে থাকা শিশুর স্বাস্থ্যের মূল্যায়ন সতর্কতা সমেত আগের মতই চালিয়ে যাওয়া উচিত।
৪. হাসপাতাল আপনার সন্তানের জন্মের জন্য আদর্শ জায়গা কারণ প্রয়োজন পড়লে সেখানে বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত স্টাফ এবং ইমারজেন্সি সুযোগসুবিধা রয়েছে।
৫. যে মহিলারা বাচ্চাকে স্তনপান করাতে চাইছেন তাদেরকে উৎসাহিত করা এবং সমর্থন জানানো উচিত। এই মুহূর্তে এমন কোনও প্রমাণ নেই যে এই ভাইরাস বুকের দুধের মাধ্যমে ছড়াতে পারে।
৬. কোভিড-১৯ সংক্রমিত বা সন্দিগ্ধ মা-কে তার সন্তানের থেকে স্বয়ংক্রিয় ভাবে আলাদা না করে বরং তাকে সার্বিক পরিছন্নতার প্রতি সতর্ক থাকার জন্য এবং স্তনপান করানো বা বুকের দুধ এক্সপ্রেস করার সময় মাস্ক ব্যবহার করার জন্য অনুপ্রেরিত করা উচিত।
মনে রাখবেন যে সামান্য উদ্বিগ্নতা স্বাভাবিক এবং প্রত্যাশিত।যদি মনে হয় যে কারুর সাথে কথা বললে আপনার ভালো লাগবে তাহলে বিশ্বস্ত বন্ধু বা পরিবারের সদস্যের সাথে কথা বলুন।
যদি উদ্বেগ অস্বাভাবিক আকার ধারণ করে তাহলে নিজের স্বাস্থ্যসেবা কর্মীর সাথে অবশ্যই যোগাযোগ করুন।
আমি কীভাবে বুঝব যে আমার উদ্বেগ বা বিপর্যয় ভাব স্বাভবিক না অত্যাধিক?
এই লক্ষণগুলি আপনাকে চিহ্নিত করতে সাহায্য করবে যে আপনি খুব বেশি উদ্বেগ বা মানসিক চাপের মধ্যে রয়েছেন কি না

  • সব সতর্কতা পালন করা এবং আশ্বাস সত্ত্বেও সংক্রমিত হয়ে পড়ার অত্যাধিক ভয়
  • উদ্বেগের কারণে ঘুমোতে না পারা
  • সোশ্যাল মিডিয়ায় সারাক্ষণ কোভিড-১৯ সংক্রান্ত খবর পড়া
  • পরিবারের লোকেরা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ বিধি পালন করছে কি না সেই নিয়ে মাত্রাতিরিক্ত উদ্বিগ্নতা
  • কাজে ক্ষতি হয়ে যাওয়া নিয়ে অত্যাধিক দুশ্চিন্তায় ভোগ
  • আইসোলেশনের কারণে পরিবারের বাকি সদস্য এবং বন্ধুদের সাথে দেখা না করতে পারার জন্য দুঃখ আর ক্ষোব অনুভব করা
  • বিচলিত, উদ্বিগ্ন বা ব্যাগ্র অনুভব করা
  • চিন্তাকে আটকানো বা নিয়ন্ত্রিত না করতে পারা
  • শান্ত থাকতে না পারা
  • এত ছটফটানি অনুভব করা যে চুপ করে বসতে না পারা
  • চট করে রেগে যাওয়া বা খিটখিট করা
  • কিছু খারাপ হতে চলেছে এই আশঙ্কার দরুন ভয় পাওয়া

গর্ভবতী মহিলারা বা নবজাত শিশুর মায়েরা নিজেদের উদ্বেগকে কীভাবে নিয়ন্ত্রিত করবেন?
চারটি উপায় – মনের কথা জানানো, পরিকল্পনা, উদ্বিগ্ন বিচার নিয়ন্ত্রিত করা আর নিজেকে শান্ত রাখা
ক. মনের কথা জানানো
১. নিজের ধাত্রিবিদ বা এএনএম/ আশা দিদির সাথে নিয়মিত ভাবে যোগাযোগ করুন। তাদের থেকে জেনে রাখুন যে খুব দুশ্চিন্তা হলে বা উদ্বেগ অনুভব করলে আপনি তাদের সাথে কীভাবে যোগাযোগ করবেন। জেনে নিন যে হাসপাতাল বা ক্লিনিক-এর কোনও ফোন নাম্বার আছে কি না যেখানে আপনি ফোন করতে পারবেন।
২. নিজের দিনকে চার ভাগে ভাগ করুন – আরাম, শখ, কাজ এবং ব্যায়াম। নিজের জন্য একটি টাইম টেবিল তৈরি করুন এবং এই চারটে কাজের জন্য সমান সময় বরাদ্দ করুন।
৩. চেষ্টা করুন যাতে বিচ্ছিন্ন হয়ে না পড়েন এবং আত্মীয় ও বন্ধুদের সাথে ফোন এবং ভিডিও কলের মাধ্যমে যোগাযোগ বজায় রাখুন।
৪. দূরে থাকুন বিচলিত করতে পারে এমন সোশ্যাল মিডিয়া সংবাদ ও টিভি প্রোগ্রামের থেকে এবং পরিবারের লোকজন আর বন্ধুদের জানিয়ে দিন যেন এই ধরনের খবর আপনাকে না পাঠানো হয়। যদি প্রয়োজন মনে হয় তাহলে সেই গ্রুপগুলি থেকে বেরিয়ে আসুন যেখানে এই ধরনের খবর বেশি শেয়ার করা হচ্ছে।
৫. সোশ্যাল আইসোলেশনের কারণে আপনার গর্ভাবস্থা সংক্রান্ত আনন্দ উৎসব পালন করা সম্ভব নাও হতে পারে এবং এর ফলে আপনার মন খারাপ হতে পারে। নিজেকে আনন্দ দেওয়ার অন্য উপায় খুঁজে বার করুন, বাড়ির সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে ঘরোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করুন এবং অন্যদের অনুষ্ঠানের ছবি পাঠান।
খ. প্রস্তুতি আর পরিকল্পনা– কী কী ঘটতে পারে সেই সম্ভাবনাগুলির জন্য তৈরি থাকলে উদ্বেগকে নিয়ন্ত্রণে রাখা অনেকটাই সহজ হয়ে যায়। যদিও সব বিষয়ে পরিকল্পনা করা যায়না, তবে কোনও কারণে হঠাৎ হাসপাতাল যেতে হতে পারে – এটা মাথায় রেখে সেই পরিকল্পনা করে রাখা যেতেই পারে।
৬. এ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা, নিজের দু-তিন জন বন্ধুর আর পরিবারের ঘনিষ্ঠ সদস্যদের ফোন নাম্বার হাতের কাছে রাখুন এবং তাদের জানিয়ে রাখুন যে দরকার পড়লে আপনি তাদের সাহায্য চাইতে পারেন।
৭. নিজের অ্যান্টি নেটাল কার্ড স্ক্যান করে পাঠান এবং নিজের হাসপাতাল বা ডাক্তারের ফোন নাম্বার পরিবারের ঘনিষ্ঠ সদস্যদের বা বন্ধুদের জানিয়ে রাখুন যাতে দরকার পড়লে তারা আপনার জন্য হাসপাতালে যেতে পারেন। কারফিউ বা লকডাউন চলাকালীন তাদের সেই নথি পুলিসকে প্রমাণ হিসেবে দেখাতে হতে পারে।
৮. শিশুর জন্মের পর শিশু রোগ বিশেষজ্ঞের ফোন নাম্বার হাতের কাছে রাখুন। টিকার বিষয়ে তাঁর সাথে কথা বলুন।
গ. উদ্বিগ্ন বিচার নিয়ন্ত্রিত করা
চিন্তা কম করবেন কীভাবে?

  • মূল চিন্তাটি কী সেটা চিহ্নিত করুন। এতে অনেকগুলি সমস্যা একসাথে জটলা পাকিয়ে যাবে না। প্রসব নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন? শিশুর স্বাস্থ্য নিয়ে ভাবছেন? নাকি বাজার করে স্বামী লকডাউনের মধ্যে বাড়ি ফিরবে কীভাবে সেটা নিয়ে ভাবছেন?
  • মাঝে মধ্যে চিন্তাকে চিহ্নিত করতে পারলে বোঝা যায় যে চিন্তা করে কোনও লাভ নেই।
  • চিন্তার আগুনে ঘি ঢালা থেকে বিরত থাকুন সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট, ব্লগ, চ্যাট রুম যেখানে এই ধরনের আলোচনা হচ্ছে সেইগুলির থেকে দূরে থেকে।
  • নিজেকে জিজ্ঞেস করুন – আমি কি এই পরিস্থিতির সবগুলি বিকল্প খুঁটিয়ে দেখেছি?

ইতিবাচক পদক্ষেপঃ

  • কারুর সাথে কথা বলুন তবে শুধু চিন্তার বিষয় নিয়ে নয়। এমনি গল্প করুন।
  • একটি এমন কাজ চিহ্নিত করুন যা করতে আপনার ভালো লাগে আর সেটায় মজে যান – বই পড়া, গান শোনা, ধাঁধা সমাধান করা, হাঁটতে যাওয়া, আশেপাশের বাচ্চাদের সাথে খেলাধুলা করা, নতুন পদ রান্না করা, আলমারির তাক পরিষ্কার করা, নতুন হাতের কাজ শেখা, প্রেরণা যোগাবে এমন পোস্টার বানানো, ডায়রি বা ব্লগ লেখা, ইত্যাদি।
  • নিজেকে সান্ত্বনা দেওয়ার উপায় খুঁজে বার করুন – অনুপ্রেরণা যোগাবে এমন বক্তৃতা, মধুর সঙ্গীত, জপ করা, বই যাতে জ্ঞানের কথা লেখা আছে।
  • মনের কৃতজ্ঞতা ডায়রিতে লিখে রাখুন – এমন সব কিছুর কথা যার জন্য আপনি কৃতজ্ঞ।

ঘ. নিজেকে শান্ত রাখা আর সচেতন হওয়া –নিজেকে শান্ত রাখার উপায় খুঁজে বার করুন – যোগ, ধ্যান, প্রাণায়াম, সচেতনতা। কোনও বিশেষ যন্ত্রের প্রয়োজন নেই এবং আদর্শ বা কেউ বিরক্ত করবে না সেইরকম জায়গা বা সময় খোঁজার চেষ্টা করবেন না।
নিজেকে শান্ত রাখার জন্য সহজ ব্যায়ামঃ

  • সচেতন শ্বাসপ্রশ্বাস ক্রিয়া – চোখ বন্ধ করে চেয়ারে বা বিছানায় বসুন। মাটিতে রাখা নিজের পায়ের পাতাগুলিকে দেখুন। শ্বাসপ্রশ্বাসের উপর মনোনিবেশ করুন। কীভাবে প্রত্যেকটা শ্বাস নিচ্ছেন, ছাড়ছেন, নিচ্ছেন, আবার ছাড়ছেন। যদি মনে উড়ো খেয়াল চলে আসে তাহলে মনকে আবার শ্বাসপ্রশ্বাসের দিকে টেনে আনুন। যদি অন্য কোনও শব্দ কানে আসে (যেমন পাখির ডাক, কলিং বেল, ট্র্যাফিকের শব্দ) সেইগুলি শুনুন কিন্তু মন শ্বাসপ্রশ্বাসের উপর রাখুন। এইভাবে ১০ বার করুন (বা ১ মিনিট, বা ৩ মিনিট, বা ৫ মিনিট)। এর পর আস্তে আস্তে চোখ খুলুন।
  • চৌকোর শ্বাসপ্রশ্বাস ক্রিয়া – ১-২-৩-৪ গুনে শ্বাস নিন। ১-২-৩-৪ গুনে ধরে রাখুন। ১-২-৩-৪ গুনে শ্বাস ছাড়ুন।১-২-৩-৪ গুনে ধরে রাখুন।এই ভাবে ৩ থেকে ৫ বার করুন বা যতক্ষণ না আপনি শান্ত অনুভব করছেন।

গর্ভবতী বা সবে সন্তান প্রসব করেছেন এমন মহিলাকে পরিবারের লোকজন কীভাবে সাহায্য করতে পারেন?

  • খেয়াল রাখুন তিনি অত্যাধিক উদ্বেগ বা মানসিক চাপে ভুগছেন কি না।
  • তাঁর চিন্তাকে খেলো করে দেবেন না – তাঁকে বলুন যে তাঁর অনুভূতি স্বাভাবিক।
  • তাঁর চিন্তাগুলি নিয়ে কথা বলুন এবং তাঁকে বোঝান যে নিজে এত চিন্তা না করে তিনি স্বাস্থ্যসেবা কর্মীর সাথে নিজের চিন্তা নিয়ে কথা বলতে পারেন।
  • রুটিন মেনে চলছেন কি না সেই দিকে খেয়াল রাখুন আর মন ভালো করা আলোচনায় তাঁকে সঙ্গে রাখুন।
  • এমন কোনও কাজ করুন যা দুজনে একসাথে করতে পারবেন – যেমন কোনও গেম খেলা, কোনও হাতের কাজ করা বা গল্প বলা।
  • সুনিশ্চিত করুন যে আপনার কাছে তাঁর বা বাচ্চার হাসপাতালের কার্ড এবং রিপোর্টের প্রতিলিপি রয়েছে এবং তাঁকে জানান যে সেগুলো হাতের কাছেই রয়েছে। তাঁর ব্যাথা হলে, রক্তক্ষয় শুরু হলে বা প্রসবের ব্যাথা উঠলে আপনারা কী করবেন সেই পরিকল্পনা করে রাখুন। লকডাউন যদি চলতেই থাকে সেই ক্ষেত্রে বাচ্চার দেখাশুনা ক্ষেত্রে আপনি তাঁকে কীভাবে সাহায্য করবেন সেই বিষয়ে আলোচনা করুন।
  • নিজেকে শান্ত রাখার সরল পন্থা শেখান এবং দুজনে একসাথে করুন।
  • যদি আপনি উদ্বিগ্ন বোধ করেন তাহলে তাঁর উদ্বেগ না বাড়িয়ে অন্য কারুর সাথে কথা বলুন।
  • সদ্য সন্তান প্রসব করেছেন এমন মা যেন ভালোভাবে ঘুমোতে পারে সেইদিকে নজর রাখুন এবং বাচ্চার দেখাশুনা করতে তাঁকে সাহায্য করুন।
  • বাচ্চা জন্মানোর পর যে আচার-অনুষ্ঠান সাধারণত করা হয়ে থাকে সেইগুলি এই পরিস্থিতিতে করা সম্ভব নাও হতে পারে। নিজেদের মধ্যে ঘরোয়া অনুষ্ঠান করুন, বাচ্চার প্রথম মাসের স্মৃতি জড়ো করে মেমোরি বুক বানান, বন্ধুদের, দাদু-দিদাদের এবং আত্মীয়দের পাঠানো শুভেচ্ছাবার্তা লিখে রাখুন বা তাদের বলুন ঘুমপাড়ানি বা অন্য গান বা মেসেজ রেকর্ড করে মা এবং বাচ্চার জন্য পাঠাতে। যদি তারা না আসতে পারেন তাহলে এই ধরনের ছোটখাটো অভিব্যক্তির মাধ্যমে মা তাঁর বাবা-মা বা স্বামীর সাথে আনন্দ ভাগ করে নেওয়ার অনুভূতি উপভোগ করবে।

দ্রষ্টব্য- এই নির্দেশিকা পত্রটি শিক্ষামূলক প্রস্তুতি, চিকিৎসার পরামর্শ নয়। যদি মনে করেন যে আপনার সাহায্য প্রয়োজন তাহলে নিজের ধাত্রিবিদ বা মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করুন।

Previous articleহোম কোয়ারেন্টাইনঃ আকস্মিক বেকারত্ব উদ্বেগ এবং মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন
Next articleকোভিড-১৯: আমেরিকাতে উদ্বেগের মাত্রা বৃদ্ধি

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here