করোনা পরিস্থিতিতে কাঁপছে গোটা বিশ্ব। ঘরবন্দী মানুষেরা নানাভাবে তাদের সময় পার করলেও সবচেয়ে বেশি অস্বস্তিতে ভুগছে শিশুরা। তাদের একঘেয়েমী কাটাতে বাবা মায়ের চিন্তারও শেষ নেই। কিভাবে বাচ্চাদেরকে একটু বেশি আনন্দে রাখা যায় সে বিষয়ে অন্য বাবা-মাকে আইডিয়া দেওয়ার জন্য ঘরবন্দী দিনে সন্তানদের সৃজনশীল কাজের ছবি চেয়ে মনের খবর ফেসবুক গ্রুপে একটি পোস্ট করেন ডা. সাদিয়া আফরিন।
মুর্হূতেই তার সেই পোস্টটি গ্রুপের সদস্যদের মধ্যে বেশ সাড়া ফেলে। অনেকেই তাদের বাচ্চার কর্মকান্ডের ছবি ও ভিডিও কমেন্টে বক্সে পোস্ট করেন। যা সন্তানের একঘেয়েমী কাটাতে অন্যান্য বাবা মায়ের মধ্যেও বেশ সাড়া ফেলে।
পরবর্তী সময়ে বাচ্চাদের কর্মকান্ডের ছবি ও ভিডিও নিয়ে একটি কোলাজ ভিডিও তৈরি করে আবার মনের খবর ফেসবুক গ্রুপে পোস্ট করেন গ্রুপের মডারেটর ডা. সাদিয়া আফরিন। ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
করোনা এর এই ভয়াল পরিস্থিতি তে সবাই কম বেশি মানসিক চাপের মাঝে আছি ।যারা ফ্রন্ট লাইনে কাজ করছে তাদের আতংক টা বেশি যতটা না নিজেকে নিয়ে তার চেয়ে বেশি পরিবারের সদস্য দের নিয়ে । মানসিক চাপ কে যথাসম্ভব দূরে রেখে সাহস ও মনোবল নিয়ে সবাই মিলেই এই পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হবে,এজন্য একে অন্যকে মানসিক ভাবে সাহায্য করাও আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।শিশুরা নিজেরাই একেক জন আনন্দের আধার,যাদের কাছে কিছু সময় থাকলেই মন ভাল হয়ে যায়।আমাদের এখানে অনেকেই তাদের সন্তানের চমৎকার সব ছবি ও কাজ শেয়ার করেছেন যা দেখে অন্যরাও নিশ্চয়ই নতুন কোন আইডিয়া পেয়েছেন।আমি যেটা পেলাম ,ওদের মাধ্যমেই ফ্রন্ট লাইন সেবাদানকারী দের বিশেষ করে স্বাস্থ্যসেবায় যারা নিয়োজিত তাদের কে একটা ছোট্ট ধন্যবাদ দিতে ,THANK YOU ALL.
Gepostet von Sadia Afrin am Samstag, 18. April 2020
করোনা এর এই ভয়াল পরিস্থিতি তে সবাই কম বেশি মানসিক চাপের মাঝে আছি ।যারা ফ্রন্ট লাইনে কাজ করছে তাদের আতংক টা বেশি যতটা না নিজেকে নিয়ে তার চেয়ে বেশি পরিবারের সদস্য দের নিয়ে । মানসিক চাপ কে যথাসম্ভব দূরে রেখে সাহস ও মনোবল নিয়ে সবাই মিলেই এই পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হবে,এজন্য একে অন্যকে মানসিক ভাবে সাহায্য করাও আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।শিশুরা নিজেরাই একেক জন আনন্দের আধার,যাদের কাছে কিছু সময় থাকলেই মন ভাল হয়ে যায়।আমাদের এখানে অনেকেই তাদের সন্তানের চমৎকার সব ছবি ও কাজ শেয়ার করেছেন যা দেখে অন্যরাও নিশ্চয়ই নতুন কোন আইডিয়া পেয়েছেন।আমি যেটা পেলাম ,ওদের মাধ্যমেই ফ্রন্ট লাইন সেবাদানকারী দের বিশেষ করে স্বাস্থ্যসেবায় যারা নিয়োজিত তাদের কে একটা ছোট্ট ধন্যবাদ দিতে ,THANK YOU ALL.
Gepostet von Sadia Afrin am Samstag, 18. April 2020