বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ সাইকিয়াট্রিস্টস এর আজীবন সদস্য অধ্যাপক ডা. সরোজ স্যারের ছেলে ২৭ বছর বয়সী সব্যসাচী সৌম্য দাস ২ জুন (শুক্রবার) দুপুর আনুমানিক সাড়ে এগারো ঘটিকায় পদ্মা নদীতে ডুবে মৃত্যুবরণ করেছেন।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এর ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী সব্যসাচী সৌম্য দাস-সহ পাঁচ বন্ধু মিলে মুন্সীগঞ্জের বিক্রমপুরস্থ রেস্টুরেন্ট ‘প্রজেক্ট হিলশা’-তে দুপুরের খাবার ও মাওয়া ঘাট পরিদর্শণের উদ্দেশ্যে প্রাইভেট কার যোগে রাজধানী ঢাকা থেকে মুন্সীগঞ্জ রওনা করেন। পরবর্তীতে, স্পিডবোর্ড যোগে তারা পদ্মা সেতুর ১৬ নম্বর পিলারের কাছে পৌঁছান। সেখানে পাঁচ বন্ধু পদ্মা নদীতে গোসল করতে নামেন।
এ সময় দুজন পদ্মার স্রোতের তোড়ে নিখোঁজ হন এবং বাকি তিনজন স্থানীয়দের সহায়তায় সাঁতরে তীরে ফিরেন। ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল বিকেল চার ঘটিকার দিকে সব্যসাচী সৌম্য দাসের মরদেহ উদ্ধার করেন। ৩ জুন (শনিবার) আরেক নিখোঁজ শিক্ষার্থী নুরুল হক নাফিউ এর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
পাঁচ মাস বয়সী এক ছেলে সন্তানের জনক সব্যসাচী সৌম্য দাস এর বিদেহী আত্মার মাহফেরাত ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি ‘মনের খবর’ গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ সাইকিয়াট্রিস্টস এর পক্ষ থেকে অধ্যাপক ডা. সরোজ স্যারের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়েছে।
মনের খবর ম্যাগাজিনের প্রিন্ট পিডিএফ পেতে- ক্লিক করুন।