Close Menu
    What's Hot

    শিশুদের কেন এবং কিভাবে পরার্থপরতার প্রেরণা দেয়া যায়

    অভিভাবকত্ব শুধুমাত্র লালন-পালনের নাম নয়, এটি একটি সুসংগঠিত প্রক্রিয়া

    সিদ্ধান্তহীনতা কাটিয়ে উঠতে মানসিক শক্তি বৃদ্ধির কৌশল

    সাইকিয়াট্রি বিভাগের মে মাসের বৈকালিক আউটডোর সূচি

    কেউ আমার সঙ্গে ১০ মিনিট থাকলেই বিরক্ত হয়ে যায়

    Facebook X (Twitter) Instagram
    Tuesday, July 1
    Facebook X (Twitter) Instagram
    মনের খবরমনের খবর
    ENGLISH
    • মূল পাতা
    • কার্যক্রম
      1. জাতীয়
      2. আন্তর্জাতিক
      Featured
      কার্যক্রম June 30, 2025

      অভিভাবকত্ব শুধুমাত্র লালন-পালনের নাম নয়, এটি একটি সুসংগঠিত প্রক্রিয়া

      Recent

      অভিভাবকত্ব শুধুমাত্র লালন-পালনের নাম নয়, এটি একটি সুসংগঠিত প্রক্রিয়া

      সাইকিয়াট্রি বিভাগের মে মাসের বৈকালিক আউটডোর সূচি

      সুস্থ ঘুমই সুস্থ জীবনের ভিত্তি

    • প্রতিদিনের চিঠি
    • মানসিক স্বাস্থ্য
      1. মাদকাসক্তি
      2. মানসিক স্বাস্থ্য সেবা তথ্য
      3. যৌন স্বাস্থ্য
      4. শিশু কিশোর
      Featured
      ফিচার October 7, 2024

      যৌনতা নিয়ে ভুল ধারণা

      Recent

      যৌনতা নিয়ে ভুল ধারণা

      শিশুর আবেগ নিয়ন্ত্রণ কীভাবে শেখাবেন

      কর্মব্যস্ততা প্রভাব ফেলে যৌনজীবনে

    • ফিচার
    • প্রশ্ন-উত্তর
      1. বিশেষজ্ঞ পরামর্শ
      2. মাদকাসক্তি
      3. মানসিক স্বাস্থ্য
      4. যৌন স্বাস্থ্য
      Featured
      প্রশ্ন-উত্তর May 3, 2025

      কেউ আমার সঙ্গে ১০ মিনিট থাকলেই বিরক্ত হয়ে যায়

      Recent

      কেউ আমার সঙ্গে ১০ মিনিট থাকলেই বিরক্ত হয়ে যায়

      বর্তমানে খুব ভয়াবহ সমস্যায় ভুগছি, কী করবো বুঝতে পারছিনা

      রাতে ঘুমাতে পারি না, সবসময় এক ধরনের অস্থিরতা অনুভব করি

    • জীবনাচরণ
      1. অন্যান্য
      2. অপরাধ আচরণ
      3. কুসংস্কার
      4. মতামত
      5. মন ও ক্রীড়া
      6. মন প্রতিদিন
      7. মনোসামাজিক বিশ্লেষণ
      8. সাক্ষাৎকার
      Featured
      দিনের চিঠি April 28, 2025

      রায়হান মানুষের থেকে দূরে সরে যাচ্ছে, অকারণে আতঙ্কিত বোধ করছে

      Recent

      রায়হান মানুষের থেকে দূরে সরে যাচ্ছে, অকারণে আতঙ্কিত বোধ করছে

      জীবনের ফাঁদে যেন আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে গেছি, কায়দা করেও আর যেন বাঁচতে পারছি না!

      মা আর নিজেকে চেনেন না — ঘুম নেই, স্মৃতি নেই, পরিচ্ছন্নতাও নেই!

    • মনস্তত্ত্ব.
      1. তারকার মন
      2. ব্যাক্তিত্ব
      3. মনস্তত্ত্ব
      Featured
      ফিচার December 5, 2023

      শিশুদের ওসিডি অভিভাবকেরই দায় বেশি

      Recent

      শিশুদের ওসিডি অভিভাবকেরই দায় বেশি

      মানুষ বদলালেই কেবল পৃথিবী বদলাবে

      প্রসঙ্গ : সাইক্লোথাইমিক ব্যক্তিত্ব

    • করোনায় মনের সুরক্ষা
      1. টিপস্
      2. বিশেষজ্ঞের মতামত
      3. বিশ্ব পরিস্থিতি
      4. সার্বক্ষনিক যোগাযোগ
      Featured
      টিপস্ September 28, 2024

      MK4C-তে কীভাবে টেলিসাইকিয়াট্রি চিকিৎসা নেবেন?

      Recent

      MK4C-তে কীভাবে টেলিসাইকিয়াট্রি চিকিৎসা নেবেন?

      প্রবাসীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় MK4C-তে মানসিক স্বাস্থ্য সেবা নেওয়ার পরামর্শ

      পরিবার যেভাবে শিশুকে গড়ে তুলবে

    মনের খবরমনের খবর
    You are at:Home » আক্রমণাত্মক মানসিক রোগী নিয়ন্ত্রণে পরিবারের ভূমিকা
    মানসিক স্বাস্থ্য

    আক্রমণাত্মক মানসিক রোগী নিয়ন্ত্রণে পরিবারের ভূমিকা

    অধ্যাপক ডা. সুস্মিতা রায়By অধ্যাপক ডা. সুস্মিতা রায়May 26, 2021Updated:May 26, 2021No Comments5 Mins Read0 Views
    Facebook Twitter Pinterest Telegram LinkedIn Tumblr Email Reddit
    আক্রমণাত্মক মানসিক রোগী নিয়ন্ত্রণে পরিবারের ভূমিকা
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest WhatsApp Email

    মানসিক রোগসমূহকে আমরা প্রধানত লঘুতর মানসিক রোগ (Neurosis) ও গুরুতর মানসিক রোগ (Psychosis), এ ‍দুইভাগে বিভক্ত করতে পারি। বিভিন্ন জরিপে দেখা গেছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ১৮ বছরের নিচে যাদের বয়স তাদের মধ্যে প্রায় আঠারো শতাংশ, আর ১৮ বছরের ওপরে যাদের বয়স তাদের মধ্যে প্রায় সতেরো শতাংশ মানুষ কোনো না কোনো মানসিক রোগে আক্রান্ত। অর্থাৎ বাংলাদেশে প্রায় সাড়ে তিনকোটিরও বেশি মানুষ মানসিক রোগে আক্রান্ত। এর মধ্যে গুরুতর মানসিক রোগী বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় সাত শতাংশ মানুষ। আর গুরুতর মানসিক রোগের একটি সাধারণ উপসর্গই হচ্ছে আক্রমণাত্মক বা আগ্রাসী বা হিংস্র আচরণ।

    আক্রমণাত্মক রোগী যারা মূলত গুরুতর মানসিক রোগে আক্রান্ত, তাদের অন্যান্য উপসর্গের মধ্যে অহেতুক সন্দেহপ্রবণতা, অবাস্তব চিন্তাভাবনা, ভ্রান্ত বিশ্বাস, অলীক অনভূতি, অসংলগ্ন কথাবার্তা, অসংলগ্ন আচরণ‚ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এ সকল রোগীদের মধ্যে এমন ধরনের বিশ্বাস সষ্টি হয় যার কোনো ভিত্তি নেই। অনেকে বিশ্বাস করেন যে, তিনি মহাপুরুষ বা অনেক ক্ষমতাধর এবং তিনি অসম্ভবকেও সম্ভব করতে সক্ষম।

    রোগীর মধ্যে ধর্মীয় বিশ্বাস সংক্রান্তও কিছ ভ্রান্ত ধারণার সষ্টি হয়। নিজেকে অনেক সময় তারা ঐশ্বরিক ক্ষমতার অধিকারী মনে করেন। আবার কোনো ভিত্তি ছাড়াই অনেকে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন যে, তার নিজের বাবা-মা, স্বামী বা স্ত্রী, বন্ধু, পরিজন অথবা কোনো প্রতিষ্ঠান তার ক্ষতির চেষ্টা করছে, তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে, তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা কিংবা পরিকল্পনা করছে, এমনকি তাকে মানসিক রোগী বানাতে চেষ্টা করছে। আর এসকল কারণেই রোগীদের আচরণ স্বাভাবিক থাকে না। বাস্তবতার সঙ্গেও অনেক সময় তাদের কোনো সম্পর্ক থাকে না। কাজেই এসব রোগীরা কখনো নিজেদের ক্ষমতা প্রদর্শন করার জন্য আবার কখনো নিজেকে অলীক শত্রুর হাত থেকে রক্ষা করার জন্য আক্রমণাত্মক আচরণ করে থাকেন। মূলত সিজোফ্রেনিয়া (Schizophrenia), বাইপোলার ডিজঅর্ডার (Bipolar disorder), ব্যক্তিত্বের সমস্যা (Personality disorder), মাদকাসক্তি (Substance related and addictive disorders), বুদ্ধি প্রতিবন্ধী (Intellectual disability), অটিজম (Autism spectrum disorder) ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত রোগীরা ভয়ংকর, আক্রমণাত্মক ও আগ্রাসী আচরণ করেন। এসব আক্রমণাত্মক বা আগ্রাসী বা হিংস্র আচরণকারী রোগীদের মূলত দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। কিন্তু সকল আক্রমণাত্মক রোগীকে হাসপাতালে রেখে দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা করার মতো অবকাঠামো এখনো আমাদের দেশে গড়ে ওঠেনি। অনেক সময় অভিভাবকরাও রোগীদেরকে দীর্ঘদিন হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা করাতে অনিচ্ছক থাকেন। তাই পরিবারের মধ্যে রেখেই বেশিরভাগ সময় এসব রোগীদের চিকিৎসা করা হয়। তাই আক্রমণাত্মক রোগীদের নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে পরিবার ও সমাজের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে অনেক ক্ষেত্রে ‍কুসংস্কারের কারণে এসব মানসিক রোগীরা ঝাড়ফুঁক, পানি পড়া, তেল পড়া, পানিতে চুবানো, শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা ও বিভিন্ন কবিরাজি চিকিৎসার শিকার হন। আবার পরিবার পরিজন দ্বারাও কিছু উস্কানিমূলক আচরণের (ব্যঙ্গ করা, অবহেলা করা, শারীরিক অত্যাচার ইত্যাদি) শিকার হন তারা।

    তাই ‍কুসংস্কার আর অপচিকিৎসার বেড়াজাল থেকে মুক্ত হয়ে এসব আচরণকে রোগের উপসর্গ বিবেচনা করে পরিবারের সদস্যদের ধৈর্যের সঙ্গে নিম্নলিখিত উপায়ে তা নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন :

    • আক্রমণাত্মক রোগীদের সঙ্গে নরমভাবে কথা বলতে হবে ও বোঝাতে হবে যে, তাদের কথাগুলোকে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে।
    • উস্কানিমূলক আচরণ থেকে বিরত থাকতে হবে।
    • আক্রমণাত্মক অবস্থায় রোগীকে উত্তেজিত করা যাবে না।
    • অবাস্তব জেনেও রোগীর স্বার্থে রোগীর মনোভাবকে গুরুত্ব দিতে হবে।
    • রোগীদের কলঙ্কিত (Stigmatized) করা যাবে না।
    • যে মানুষগুলো মানসিকভাবে অসুস্থ তাদের কথা তাদের অবস্থান থেকেই বোঝার চেষ্টা করতে হবে।
    • রোগী তার মেজাজের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারালেও পরিবারের সদস্যের মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
    • আক্রমণাত্মক অবস্থায় রোগীকে যুক্তিতর্ক দিয়ে কিছু বোঝানোর চেষ্টা করা যাবে না বরং রোগীকে নিজের মতো করে কথা বলতে দিতে হবে।
    • রোগীর পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম ও সুষম খাবার নিশ্চিত করতে হবে।
    • আক্রমণাত্মক অবস্থায় রোগী থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
    • রোগীকে সবসময় নজরে রাখতে হবে।
    • রোগীর জন্য নিরাপদ পরিবেশের ব্যবস্থা করে দিতে হবে।
    • রোগীর নাগালের ভেতর ছুরি, কাঁচি জাতীয় ধারালো জিনিসপত্র, সহজেই ভঙ্গুর কোনোকিছু এবং ওষুধপত্র রাখা যাবে না।
    • ধারালো কিছু যদি রোগী কোনোভাবে নিজের কাছে নিয়ে নেন তাহলে রোগীর সামনাসামনি হওয়ার সময় অবশ্যই বালিশ বা কম্বল জাতীয় নরম কিছু রোগী ও নিজের মাঝখানে রাখতে হবে।
    • ধারালো জিনিস হাত থেকে সরানোর জন্য বিভিন্ন উপায়ে (যেমন রোগীর মুখের ওপর পানি ছিটিয়ে) রোগীর মনোযোগ বিচ্যুত করা যেতে পারে।
    • আক্রমণাত্মক রোগী যে শুধু অন্যের ওপর আক্রমণ করে তা নয়, নিজের ওপরও আঘাত করে থাকে। তাই রোগী যেন ভেতর থেকে নিজের ঘর ও বাথরুম বন্ধ করতে না পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে।
    • রোগীকে ঘরের বাইরে, ছাদে, গ্রিলবিহীন উচুঁ বারান্দা বা জানালার পাশে একা যেতে দেওয়া যাবে না।
    • চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ওষুধ খাওয়াতে হবে।

    আক্রমণাত্মক রোগীর আচরণ নিয়ন্ত্রণের লক্ষে সাধারণত শারীরিক ও রাসায়নিক দুই ধরনের প্রতিরোধ মূলক পদক্ষেপ নেয়া হয়। আক্রমণাত্মক রোগী যেন অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণের মাধ্যমে নিজের ও অন্যের কোনো ক্ষতি করতে না পারে, এজন্য কখনো কখনো শারীরিক প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপের (Physical restrain) প্রয়োজন হয়। তখন কিছু সময়ের জন্য রোগীর হাত-পা আটকে রাখা বা ধরে রাখার ব্যবস্থা করতে হয়। তবে এক্ষেত্রে প্রতি পনের মিনিট পর পর অবশ্যই রোগীকে খেয়াল রাখতে হবে। তবে আক্রমণাত্মক রোগীকে নিয়ন্ত্রণ করার লক্ষে রাসায়নিক প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপই (Chemical restrain) অধিক গুরুত্বপূর্ণ যা মূলত উত্তেজনা প্রশমনকারী ওষুধ প্রয়োগের মাধ্যমে করা হয়। কাজেই সর্বোপরি মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শমতো আক্রমণাত্মক রোগীর রোগ নির্ধারণ করে নিয়মিত দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। নিয়মিত ওষুধ এবং উপদেশ মেনে চললে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই রোগীর আক্রমণাত্মক বা আগ্রাসী বা হিংস্র আচরণ পরিবারের মধ্যে রেখেই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

    সূত্র: লেখাটি মনের খবর মাসিক ম্যাগাজিনে প্রকাশিত।

    স্বজনহারাদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য পেতে দেখুন: কথা বলো কথা বলি
    করোনা বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য ও নির্দেশনা পেতে দেখুন: করোনা ইনফো
    মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক মনের খবর এর ভিডিও দেখুন: সুস্থ থাকুন মনে প্রাণে

    https://youtu.be/WEgGpIiV6V8

    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Reddit WhatsApp Telegram Email
    Previous Articleমহামারিতে অস্থির মন: সুস্থতার জন্য যা করতে পারেন
    Next Article অলসতা নাকি বিষণ্ণতা?
    অধ্যাপক ডা. সুস্মিতা রায়

    অধ্যাপক, মনোরোগবিদ্যা বিভাগ জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ, সিলেট

    Related Posts

    যৌনতা নিয়ে ভুল ধারণা

    October 7, 2024

    শিশুর আবেগ নিয়ন্ত্রণ কীভাবে শেখাবেন

    December 30, 2023

    কর্মব্যস্ততা প্রভাব ফেলে যৌনজীবনে

    December 28, 2023
    Leave A Reply Cancel Reply

    Top Posts

    অভিভাবকত্ব শুধুমাত্র লালন-পালনের নাম নয়, এটি একটি সুসংগঠিত প্রক্রিয়া

    June 30, 2025231 Views

    অতিরিক্তি হস্তমৈথুন থেকে মুক্তির উপায়

    July 25, 202126 Views

    সিদ্ধান্তহীনতা কাটিয়ে উঠতে মানসিক শক্তি বৃদ্ধির কৌশল

    May 4, 202519 Views

    অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায়

    August 22, 202113 Views
    Don't Miss
    ফিচার July 1, 2025

    শিশুদের কেন এবং কিভাবে পরার্থপরতার প্রেরণা দেয়া যায়

    ডা. মাহবুবা রহমান এমবিবিএস, এমডি (চাইল্ড এন্ড অ্যাডোলেসেন্ট সাইকিয়াটি) রেজিস্ট্রার, মনোরোগবিদ্যা বিভাগ, মেডিক্যাল কলেজ ফর…

    অভিভাবকত্ব শুধুমাত্র লালন-পালনের নাম নয়, এটি একটি সুসংগঠিত প্রক্রিয়া

    সিদ্ধান্তহীনতা কাটিয়ে উঠতে মানসিক শক্তি বৃদ্ধির কৌশল

    সাইকিয়াট্রি বিভাগের মে মাসের বৈকালিক আউটডোর সূচি

    Stay In Touch
    • Facebook
    • Twitter
    • Pinterest
    • Instagram
    • YouTube
    • Vimeo
    আমাদের সম্পর্কে
    আমাদের সম্পর্কে

    প্রকাশক ও সম্পাদক:
    অধ্যাপক ডা. সালাহ্উদ্দিন কাউসার বিপ্লব
    মোবাইল : (+88) 018-65466594, (+88) 014-07497696
    ইমেইল : info@monerkhabor.com

    লিংক
    • মাসিক ম্যাগাজিন প্রাপ্তিস্থান
    • কনফারেন্স-সেমিনার-ওয়ার্কশপ
    • প্রেজেন্টেশন
    • জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট
    রিসোর্স
    • পরিচালনা পর্ষদ
    • মানসিক বিষয়ে সংগঠন
    • বিশেষজ্ঞ লোকবল
    • নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
    সোশ্যাল মিডিয়া
    • Facebook
    • YouTube
    • LinkedIn
    • WhatsApp
    © 2025 মনেরখবর সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
    • আমাদের সম্পর্কে
    • যোগাযোগ
    • গোপনীয়তা নীতি

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.