প্রাকৃতিক পরিবেশে হাঁটলে ও সাইকেল চালালে মানসিকভাবে বেশি সুস্থ থাকা যায় বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। যারা প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্য হেঁটে কিংবা সাইকেল চালিয়ে যাতায়াত করেন তাদের মানসিক সুস্বাস্থ্য আয়ত্ত করার সম্ভাবনা যারা বাইরে ঘোরাফেরা করেন না তাদের তুলনায় বেশি।
ইউনিভার্সিটি অফ বার্সেলোনা’র করা এক গবেষণায় এমন তথ্যই পাওয়া গেছে।
যেকেনো সর্বজনীন কিংবা ব্যক্তিগত স্থান যেখানে আছে প্রাকৃতিক সবুজ কিংবা নীল উপাদান তাকেই বলা যাবে প্রাকৃতিক পরিবেশ। যেমন- পথের ধারের গাছপালা, ছোট পরিসরের শহুরে বনায়ন, পার্ক, লেক ইত্যাদি সবকিছুই হতে পারে আদর্শ উদাহরণ।
ইউনিভার্সিটি অফ বার্সেলোনার মার্ক নিউয়েনহুইসেন বলেন, “মানসিক স্বাস্থ্য আর শারীরিক পরিশ্রমের অভাব এই দুটি হল বর্তমান শহুরে পরিবেশের সবচাইতে বড় জনস্বাস্থ্যজনীত সমস্যা। এই সমস্যা মোকাবেলায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিক রাখতে পারে নগর পরিকল্পনা, তৈরি করতে পারে তুলনামূলক স্বাস্থ্যকর পরিবেশ। এরমধ্যে এই একটি উপায় হতে পারে প্রাকৃতিক পরিবেশবেষ্টিত পায়ে হাঁটা কিংবা সাইকেল চালানোর পথ তৈরি করা।”
এই গবেষণার জন্য প্রায় তিন হাজার ছয়শ জন অংশগ্রহণকারীকে নিয়ে জরিপ চালান গবেষকরা।
অংশগ্রহণকারীরা তাদের নিত্যদিনের যাতায়াত করা পথের পরিবেশ এবং তাদের মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
ফলাফলে দেখা যায়, যেসব অংশগ্রহণকারী প্রাকৃতিক পরিবেশ-বেষ্টিত পথ দিয়ে নিয়মিত যাতায়াত করেন তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের সুস্বাস্থ্যের মাত্রা যারা প্রাকৃতিক পরিবেশ-বেষ্টিত পথ দিয়ে কম যাতায়াত করেন তাদের তুলনায় ২.৭৪ পয়েন্ট বেশি।
যারা নিয়মিত বাইরে ঘোরাফেরা করেন তাদের ক্ষেত্রে এই সম্পর্ক আরও শক্তিশালী।
গবেষণার প্রধান লেখক, ইউনিভার্সিটি অফ বার্সেলোনার উইলমা জিজলেমা বলেন, “আগের পরীক্ষামূলক গবেষণা থেকে আমরা জানি, নগরের যান্ত্রিক পরিবেশের তুলনায় প্রাকৃতিক পরিবেশে শরীরচর্চা করা মানসিক চাপ কমায়, মন মেজাজ ভালো রাখে এবং মানসিক সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়তা করে।”
তিনি আরও বলেন, “এই গবেষণা প্রায় স্বতন্ত্র ঘরানার একটি গবেষণা, তাই এবিষয়ে আরও বিস্তারিত পর্যালোচনার প্রয়োজন।”
যেকেনো সর্বজনীন কিংবা ব্যক্তিগত স্থান যেখানে আছে প্রাকৃতিক সবুজ কিংবা নীল উপাদান তাকেই বলা যাবে প্রাকৃতিক পরিবেশ। যেমন- পথের ধারের গাছপালা, ছোট পরিসরের শহুরে বনায়ন, পার্ক, লেক ইত্যাদি সবকিছুই হতে পারে আদর্শ উদাহরণ।
ইউনিভার্সিটি অফ বার্সেলোনার মার্ক নিউয়েনহুইসেন বলেন, “মানসিক স্বাস্থ্য আর শারীরিক পরিশ্রমের অভাব এই দুটি হল বর্তমান শহুরে পরিবেশের সবচাইতে বড় জনস্বাস্থ্যজনীত সমস্যা। এই সমস্যা মোকাবেলায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিক রাখতে পারে নগর পরিকল্পনা, তৈরি করতে পারে তুলনামূলক স্বাস্থ্যকর পরিবেশ। এরমধ্যে এই একটি উপায় হতে পারে প্রাকৃতিক পরিবেশবেষ্টিত পায়ে হাঁটা কিংবা সাইকেল চালানোর পথ তৈরি করা।”
এই গবেষণার জন্য প্রায় তিন হাজার ছয়শ জন অংশগ্রহণকারীকে নিয়ে জরিপ চালান গবেষকরা।
অংশগ্রহণকারীরা তাদের নিত্যদিনের যাতায়াত করা পথের পরিবেশ এবং তাদের মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
ফলাফলে দেখা যায়, যেসব অংশগ্রহণকারী প্রাকৃতিক পরিবেশ-বেষ্টিত পথ দিয়ে নিয়মিত যাতায়াত করেন তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের সুস্বাস্থ্যের মাত্রা যারা প্রাকৃতিক পরিবেশ-বেষ্টিত পথ দিয়ে কম যাতায়াত করেন তাদের তুলনায় ২.৭৪ পয়েন্ট বেশি।
যারা নিয়মিত বাইরে ঘোরাফেরা করেন তাদের ক্ষেত্রে এই সম্পর্ক আরও শক্তিশালী।
গবেষণার প্রধান লেখক, ইউনিভার্সিটি অফ বার্সেলোনার উইলমা জিজলেমা বলেন, “আগের পরীক্ষামূলক গবেষণা থেকে আমরা জানি, নগরের যান্ত্রিক পরিবেশের তুলনায় প্রাকৃতিক পরিবেশে শরীরচর্চা করা মানসিক চাপ কমায়, মন মেজাজ ভালো রাখে এবং মানসিক সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়তা করে।”
তিনি আরও বলেন, “এই গবেষণা প্রায় স্বতন্ত্র ঘরানার একটি গবেষণা, তাই এবিষয়ে আরও বিস্তারিত পর্যালোচনার প্রয়োজন।”