বয়স্কদের ওপর পারিবারিক সহিংসতার প্রভাব ও করণীয়

মনোরোগ বিশেষজ্ঞ

এক পা, দু-পা হেঁটেই ধপাস করে নিচে পড়ে গেল শিশুটি। মুখ বাকিয়ে কান্না, মায়ের দৌঁড়ে এসে কোলে নেয়া। পার্কে বসে এই দৃশ্য দেখে হাসছিলাম আমি। মনে পড়ে গিয়েছিল আমার ছোটুর ঐ বয়সের স্মৃতিটি। আচ্ছা, বলেন তো, মা-বাবার কাছে বাচ্চাকে নিয়ে সবচেয়ে আনন্দের স্মৃতি কোনগুলো। চোখ বন্ধ করেই যা ওরা বলবে, তা হলো সন্তানের সেই ছোট্ট বেলার আধো আধো বলি, কিংবা প্রথম হাঁটতে শিখতে গিয়ে বারবার পড়ে গিয়ে ঠোট ভেঙে কান্না।

এসব স্মৃতি বাবা-মা বারবার মনে করেন, হাসেন। তাই না? তাহলে সেই বাবা-মাই যখন বৃদ্ধ হয়ে যান, স্ট্রোক কিংবা অন্যান্য শারীরিক জটিলতায় মুখের ভাষা অস্পষ্ট হয়ে যায়, হাঁটতে চলতে কষ্ট হয়। তখন উনারা কি ব্যবহার পান সন্তানদের কাছে? সেই ব্যবহার কি পান? যেটা উনারা দিয়েছিলেন সন্তান বড়ো করে তোলার সময়।

  • বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই উত্তর আসবে, ‘না’। প্রতি বছর কয়েক হাজার বয়স্ক ব্যক্তি নির্যাতিত, অবহেলিত এবং নিগৃহীত, নিপীড়িত কিংবা সহিংসতার শিকার হোন। সাধারণত যারা বয়স্ক, দূর্বল, নিজেদের সাহায্য করতে পারেন না এবং তাদের সবচেয়ে মৌলিক চাহিদা মেটাতে অন্যদের ওপর নির্ভর করে, দেখা যায় তারাই বেশি নিগৃহীত হয়।

এই যে বয়স্কদের প্রতি এই সহিংসতা, নিপীড়ন, অবহেলা, নির্যাতন, নিগ্রহ, অপমান- এই সবকিছুকে একত্রে আমরা বয়স্ক নিগ্রহ বা এলডার অ্যাবিউজ বলতে পারি। এলডার অ্যাবিউজ নিয়ে বলার আগে চলুন কিছু পরিসংখ্যান জেনে নেই।

৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী প্রতি ৬ জনে ১ জন বয়স্ক নিগ্রহের শিকার হননি। অর্থাৎ পাঁচজনই নিগ্রহের শিকার হয়েছেন।

নার্সিং হোম এবং দীর্ঘমেয়াদী যত্ন করতে হয় এমন ৩৯ প্রতিষ্ঠানে প্রতি ৩ জনের মধ্যে ২ জন কর্মী রিপোর্ট করেছেন যে তারা গত বছরে বয়স্ক নির্যাতন বা অ্যাবিউজ করেছে।

  • কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালীন বয়স্কদের নির্যাতনের হার বেড়েছে।
  • ইন্ডিয়াতে এলডার অ্যাবিউজের ওপর এক গবেষণায় দেখা গেছে, ৫৩% উত্তরদাতা/বয়ঃবৃদ্ধ ব্যক্তি বলেছেন যে, তারা অ্যাবিউজের শিকার হয়েছেন, যদিও তারা কোনো ব্যবস্থা নেননি।
  • অনেক দেশে দ্রুত বার্ধক্য জনসংখ্যার সম্মুখীন হওয়ার কারণে প্রবীণ নির্যাতন বৃদ্ধির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
  • ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী মানুষের বৈশ্বিক জনসংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি হবে এবং ২০৫০ সাল নাগাদ প্রবীণদের সংখ্যা দাড়াবে প্রায় ২ বিলিয়ন।
  • ডব্লিউএইচও কর্তৃক এলডার অ্যাবিউজের একটি সংজ্ঞা দেয়া হয়েছে। সেখানে বলা আছে, বয়স্কদের অ্যাবিউজ হলো একটি পরিভাষা যা একজন পরিচর্যাকারী বা অন্য কোনো ব্যক্তির দ্বারা যেকোনো জ্ঞাত, ইচ্ছাকত বা অবহেলামূলক কাজ যা শারীরিক, মানসিক, সামাজিক বা অন্য যেকোনো কিছু হতে পারে এবং যা বয়স্ক সদস্যের জন্য ক্ষতির কারণ বা ক্ষতির গুরুতর ঝুঁকির কারণ হয়।

এলডার অ্যাবিউজ এবং তার অবহেলার দিকগুলো কী কী? :

১. শারীরিক আঘাত : একজন বয়স্ক ব্যক্তিকে শারীরিক আঘাত বা মারধর করা। তাছাড়া বয়স্কদের ওপর যৌন নির্যাতনের ঘটনাও

‍খুব একটা কম নয়।

২. অবহেলা : খাদ্য, আশ্রয়, স্বাস্থ্যসেবা বা সুরক্ষা প্রদানে দায়িত্বরতদের ব্যর্থতা।

৩. শোষণ ও বঞ্চনা : অন্য কারো ‍সুবিধার জন্য কোনো প্রবীণ ব্যক্তির তহবিল, সম্পত্তি বা সম্পদের অবৈধ গ্রহণ, অপব্যবহার করা।

৪. অর্থনৈতিক স্বাধীনতা খর্ব করা : বয়স্কদের হাত থেকে অর্থনৈতিক স্বাধীনতাও কেড়ে নেওয়ার প্রবণতা দেখা যায় এবং তাদের ব্যবহৃত দরকারি জিনিসপত্র কিনতেও অস্বীকার করা হয়। এছাড়া বড়ো ধরনের কোনো পারিবারিক সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রেও তাদের মতামত বা অংশগ্রহণকে অগ্রাহ্য করে তাদের বঞ্চিত করা হয়।

৫. মানসিক অপব্যবহার : সবচেয়ে কষ্টদায়ক বোধ করি এটাই, যখন দায়িত্বরতরা বয়স্কদের মৌখিক বা অন্যভাবে কাজের মাধ্যমে মানসিক যন্ত্রণা বা কষ্ট দেয়। বয়স্কদের উদ্দেশ্যে নানারকম ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করে কথাবার্তা বলা, যেমন : ‘বড়ো বয়সে ধর্ম-কর্মে মন দেওয়াই জরুরি, আর কোনো দিকে খেয়াল দেয়া উচিত না/শখ-আহ্লাদ থাকা উচিত না’। তাছাড়া অপমানজনক কথাবার্তা, ভীতি প্রদর্শন, বা হুমকি তো আছেই।

৬. পরিত্যাগ বয়স্ক ব্যক্তিকে পরিত্যাগ করা : সেটা হতে পারে রাস্তায় ফেলে যাওয়া, বাড়িতে একা রেখে যাওয়া, কিংবা এই উপমহাদেশের প্রেক্ষিতে  বৃদ্ধাশ্রমে রাখা।

৭. স্ব-অবহেলা : একটা বয়সে এসে প্রবীণরা নিজের যত্নের জন্য অন্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন। তখন অন্যদের অবহেলায় তার নিজের স্বাস্থ্য বা নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলে।

অনেকসময়ে অর্থনৈতিক কারণেও সহিংসতার শিকার হতে পারেন। এক্ষেত্রে বয়স্কদের কাছ থেকে সম্পত্তি বা টাকা পয়সা ছিনিয়ে নেওয়ার মধ্য দিয়ে তাদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এই ঘটনার ফলে একজন বয়স্ক মানুষ নির্যাতনকারীর ওপরে অর্থনৈতিকভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। যার ফলে তারা মারাত্মক বিপদের সম্মখীন হয়।

চরম পরিণতি হিসেবে বয়স্করা অন্যান্যদের কাছে সাহায্যের জন্য হাত পাতে, যদিও তাদের সহায়তা করার মতো কেউই থাকে না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বয়স্ক মানুষরা তাদের নির্যাতনের কথা প্রকাশ্যে বলতে চায় না লজ্জা কিংবা অসহায়তার জন্য।

এমনকি, নির্যাতনের ঘটনায় তারা নিজেরাই নিজেদেরকে দোষ দেয়। তারা কীভাবে নিজেদের সমস্যার সমাধান করবে তা তারা বুঝতে পারেন না। তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস এবং আত্মনির্ভরতার অভাব দেখা যায়। এর থেকেই তাদের মধ্যে মানসিক অবসাদ, উদ্বেগের লক্ষণ ফুটে ওঠে।

নির্যাতনের অন্য আরেকটা প্রভাব হলো পাপবোধ জেগে ওঠা ও নিজেদের মৃত্যু কামনা করা। যেকোনো ধরনের নির্যাতনের ঘটনা একজন বয়স্ক মানুষের মানসিক ক্ষেত্রকে ভীষণভাবে প্রভাবিত করে থাকে। তাই সেক্ষেত্রে গুরুত্বপর্ণ একজন মানসিক স্বাস্থ্যে বিশেষজ্ঞের সাহায্য নেওয়া এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে সমস্যার সমাধানের জন্য সমাজকর্মীদের সহায়তারও প্রয়োজন হয়।

এলডার অ্যাবিউজের সতর্কতামূলক লক্ষণ কীভাবে বুঝব প্রবীণ ব্যক্তিটি অ্যাবিউজের শিকার হচ্ছেন? যদিও একটি বা দুটি চিহ্ন অ্যাবিউজের ইঙ্গিত দেয় না, তারপরও নিচের বিষয়গুলো অ্যাবিউজের চিহ্ন বহন করার প্রমাণ হতে পারে :

  • ক্ষত, চাপের চিহ্ন, ভাঙা হাড়, ঘর্ষণ এবং পোড়া শারীরিক নির্যাতন, অবহেলা বা দুর্ব্যবহারের ইঙ্গিত হতে পারে।
  • স্বাভাবিক ক্রিয়াকলাপ থেকে নিজেকে সরিয়ে নেয়া, আচরণের পরিবর্তন এবং অস্বাভাবিক বিষণ্ণতা মানসিক নির্যাতনের সচক হতে পারে।
  • দীর্ঘস্থায়ী বেডসোর, প্রয়োজনীয় চিকিৎসার অভাবে শারীরিক সমস্যা।
  • অস্বাভাবিক ওজন হ্রাস সম্ভাব্য অবহেলার জন্য হতে পারে।
  • স্বামী/স্ত্রীর দ্বারা বা সন্তানদের দ্বারা তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য, হুমকি এবং ক্ষমতার অন্যান্য অপব্যবহার এবং নিয়ন্ত্রণের মতো আচরণগুলি মৌখিক বা মানসিক অপব্যবহারের লক্ষণ।

এলডার অ্যাবিউজ রোধে করণীয় : আসলে এলডার অ্যাবিউজ কমাতে উপদেশ বা ধমক কিছুই তেমন কোনো কাজ করে না। ব্যাপারটার মূলত অনেক গভীরে। তাছাড়া প্রত্যেক পরিবারের কাহিনী আলাদা। কেউ অ্যাবিউজ করে সম্পত্তি নেয়ার জন্য, কেউ বাবা-মাকে ফেলে দেয় অভাবের জন্য, কেউ বা অন্য কোনো কারণে।

সেক্ষেত্রে সবার ক্ষেত্রে সমান হবে না উপদেশ বা আইন। কী করা যেতে পারে, আসুন দেখি। তবে আপনারা নিজেরা যদি আরো কিছু পয়েন্ট  যুক্ত করতে পারেন, তবে আরো ভালো হয়।

১. পারিবারিক শিক্ষা : পারিবারিক শিক্ষা ও পরিবারের বন্ধন  দৃঢ় করা। আজ যে যৌবনকাল অতিবাহিত করছে, কাল সে প্রবীণ হবে, এটাই জীবন। তাই সন্তান যাতে ছোটোবেলা থেকেই বড়ো ও গুরুজনের সম্মান করে সেই শিক্ষা পরিবার থেকেই শেখাতে হবে।

২. বার্ধক্য ও বয়োজ্যেষ্ঠদের সম্পর্কে ইতিবাচক ভাবমূর্তি তুলে ধরা : যেমন- তারা অভিজ্ঞ, তাদের জীবনের অর্জিত জ্ঞানের পথ ধরেই তো পরবর্তী প্রজন্ম এগিয়ে যায় ইত্যাদি।

৩. পরিবারে কেউ নির্যাতিত হচ্ছে কিনা নির্দিষ্টভাবে তার খোঁজ করা বা রাখা।

৪. তাদের অধিকার সম্পর্কে তারা অবগত আছে কিনা সে সম্পর্কে সতেচনতা তৈরী করা।

৫. অনেক বয়ঃবৃদ্ধ আর্থিক দূরাবস্থার কারণে সহিংসতার শিকার হোন। সরকার থেকে যে বয়স্কভাতা প্রচলিত আছে, সেটার সর্বোচ্চ ব্যবহার করলে, যারা আর্থিক অবস্থার জন্য অ্যাবিউজের শিকার হচ্ছেন, তাদের কিছুটা উপকার হতে পারে।

৬. বয়োজ্যেষ্ঠদের বাড়িতে কমিউনিটি স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করার বিষয়টি সরকারের নজরে আনা যেতে পারে।

৭. প্রাপ্ত বয়স্কদের কেয়ার প্রোগ্রামের মাধ্যমে ব্যায়াম, বন্ধুত্ব ও রিক্রিয়েশনের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

৮. যেসব বাবা-মায়ের একের অধিক সন্তান আছে, সন্তানদের উচিত একজনের ওপর বাবা-মায়ের দেখার ভার না দিয়ে ভাই-বোন সবাই মিলে বাবামায়ের দেখাশোনা করা।

৯. সবকিছর পরও পরিবারে বয়স্করা অনেক সময় বয়সের কারণে বা নিজের স্বাভাবিক আচরণগত কারণে কিছু খারাপ ব্যবহার, ডিস্ক্রিমিনেশন কিংবা ছোটো-খাটো ভুল-ভ্রান্তি করতে পারেন। ছোটো-খাটো ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করার মতো সহনশীলতা বাকিদের থাকতে হবে। তবে সেটা নজরে আনার মতো হলে বয়স্ক ব্যক্তিটিকে অ্যাবিউজ না করে সবাই মিলে বসে এর সমাধান করতে হবে।

১০. গবেষণায় দেখা গিয়েছে, অধিকাংশ নির্যাতন ও অবহেলার পিছনে পরিচর্যাকারীদের অসচেতনতা থাকে। সেই সঙ্গে বয়স্কদের পর্যাপ্ত নজরদারির ক্ষেত্রেও পরিচর্যাকারীদের যথাযথ জ্ঞান থাকে না। বয়স্কদের ওপর নির্যাতনের ঘটনা ঘটলে কীভাবে তার মোকাবিলা একজন পরিচর্যাকারী করবে তা নিয়েও কেউ সঠিক নিয়মের ধার ধারে না।

যেসব ক্ষেত্রে বয়স্করা নিজেদের অবাঞ্ছিত এবং বোঝা বলে মনে করে, সেখানে পরিচর্যাকারীদের উচিত একজন বিশেষজ্ঞের সাহায্য নেওয়া। আইন কী বলছে? বৃদ্ধ অবস্থায় পিতা-মাতাকে সন্তানের কাছ থেকে সুরক্ষা দেবার জন্য ২০১৩ সালে ‘পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ আইন’ প্রণয়ন করে সরকার।

পিতা-মাতার ভরণ- পোষণ না করলে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে এই আইনে। পিতা-মাতার জন্য ভরণ-পোষণ এবং চিকিৎসা ব্যয় মেটানোর বাধ্যবাধকতা রয়েছে এই আইনে। যদি সন্তানরা এসব দায়িত্ব পালন না করে তাহলে সেটি অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হবে। সেক্ষেত্রে একলক্ষ টাকা জরিমানা অথবা তিনমাসের কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

আইন অনুযায়ী পিতা-মাতা আইনের আশ্রয় নিতে পারবে। তবে আশা করি আইনের মাধ্যমে বাবা-মাকে তাদের প্রাপ্য অধিকার পেতে লড়তে হবে না। বয়স্কদের অধিকার সুস্থ সামাজিক আর আবেগের অধিকার।

আশা করি, প্রতিটি সন্তান হবে সুশিক্ষা আর উত্তম পারিবারিক শিক্ষার ধারক। সেই আদিকাল থেকেই বড়োদের সম্মান আর ছোটোদের স্নেহ করার বিষয়টি সর্বজন প্রচলিত। এর ধারাবাহিকতা পরিবার থেকেই প্রচলিত থাকতে হবে।

  • যে বাবা-মায়ের হাত ধরে হাঁটতে শেখা, যে বাবা-মায়ের কোলে হেসে লুটোপুটি খাওয়া আমাদের আধো আধো বলি শুনে, যে বাবা-মায়ের প্রতিটি মুহুর্তের দেখভালের কারণে তাদের দেয়া শিক্ষার কারণে আজ এই সুস্থ-কর্মক্ষম আমি। কীভাবে পারি তাদের সাথে সহিংস বা অ্যাবিউজিভ আচরণ করতে!

আসুন, কৃতজ্ঞ হই সেই সৃষ্টিকর্তার কাছে, যিনি আমাদের বাবা-মা দিয়েছেন। আর সেই পিতা-মাতার সাথেও সেই ব্যবহার করি, যে মমতা আর ভালোবাসা দিয়ে তারা আমাদের বড়ো করেছেন।

লেখক : ডা. রেজওয়ানা হাবীবা
মনোরোগ বিশেষজ্ঞ, সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সিলেট

সূত্র : মাসিক মনের খবর জুন ২২’ সংখ্যা। এ সংখ্যাটি সাজানো হয়েছে পারিবারিক সহিংসতার নানাদিক, সহিংসতার প্রভাব ও প্রতিকারে করণীয় দিকনির্দেশনামূলক বিশেষজ্ঞ মতামতের ওপর। গুরুত্বপূর্ণ এ সংখ্যাটি সংগ্রহ করতে কল করুন : 01797296216 এই নাম্বারে। অথবা মেসেজ করুন পেজের ইনবক্সে।

/এসএস/মনেরখবর

Previous articleমাদকাসক্তির সঙ্গে আচরণগত সমস্যার নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে
Next articleসম্পর্ক ভাঙায় হতাশায় ভুগছি কী করবো?
ডা. রেজওয়ানা হাবীবা
মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here