হেমাটোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. মনিরুজ্জামান করোনায় মারা গেলেন

দেশের অন্যতম হেমাটোলজিস্ট এবং ল্যাবরেটরি মেডিসিন স্পেশালিস্ট অধ্যাপক কর্নেল (অব.) মো. মনিরুজ্জামান করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। রবিবার (৩ এপ্রিল) বিকাল সাড়ে পাঁচটায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন বলে জানিয়েছে চিকিৎসকসদের সংগঠন ফাউন্ডেশন ফর ডক্টরস সেফটি রাইটস অ্যান্ড রেসপন্সিবিলিটস (এফডিএসআর)। করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারানো দেশের দ্বিতীয় চিকিৎসক তিনি। ড. মো. মনিরুজ্জামান আনোয়ার খান মডার্ন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের চিফ হেমোটোলজিস্ট ছিলেন। হাসপাতালের মুখপাত্র ডা. এহতেশাম জানিয়েছেন, কর্নেল (অব.) প্রফেসর ডা. মনিরুজ্জামান রবিবার বিকালে কাজ শেষে মিরপুর ডিওএইচএস'র বাসায় ফেরেন। ইফতারের আগে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তাৎক্ষনিক তার কোভিড-১৯ পরীক্ষা করা হলে তার পজিটিভ ফলাফল আসে। ডা. এহতেশাম আরও জানান, করোনা পজিটিভের বিষয়টি সিএমএইচ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে টেলিফোনে যোগাযোগের ভিত্তিতে জানা গেছে, কোনও কাগজপত্র এখনও হাতে আসেনি। তিনি আরও জানান, এই খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতাল ও মেডিক্যাল কলেজের হেমাটোলজি বিভাগে কর্তব্যরত চার জনকে তাৎক্ষণিক হোম কোয়ারেন্টিনে এবং বিভাগটি ডিসইনফেক্টেড করার কার্যক্রমও হাতে নেওয়া হয়েছে। এদিকে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েকদিন থেকে জ্বর ও বুকে ব্যথা অনুভব করছিলেন ড. মনিরুজ্জামান। একপর্যায়ে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং তিনি সেখানেই মারা যান। মারা যাওয়ার পর তার নমুনা সংগ্রহ করলে করোনা পজিটিভ শনাক্ত হয়। প্রসঙ্গত, করোনাতে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারানো দ্বিতীয় চিকিৎসক অধ্যাপক ড. মনিরুজ্জামান। এর আগে, ১৫ এপ্রিল কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মঈন উদ্দিন।
দেশের অন্যতম হেমাটোলজিস্ট এবং ল্যাবরেটরি মেডিসিন স্পেশালিস্ট অধ্যাপক কর্নেল (অব.) মো. মনিরুজ্জামান করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। রবিবার (৩ এপ্রিল) বিকাল সাড়ে পাঁচটায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন বলে জানিয়েছে চিকিৎসকসদের সংগঠন ফাউন্ডেশন ফর ডক্টরস সেফটি রাইটস অ্যান্ড রেসপন্সিবিলিটস (এফডিএসআর)। করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারানো দেশের দ্বিতীয় চিকিৎসক তিনি। ড. মো. মনিরুজ্জামান আনোয়ার খান মডার্ন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের চিফ হেমোটোলজিস্ট ছিলেন। হাসপাতালের মুখপাত্র ডা. এহতেশাম জানিয়েছেন, কর্নেল (অব.) প্রফেসর ডা. মনিরুজ্জামান রবিবার বিকালে কাজ শেষে মিরপুর ডিওএইচএস'র বাসায় ফেরেন। ইফতারের আগে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তাৎক্ষনিক তার কোভিড-১৯ পরীক্ষা করা হলে তার পজিটিভ ফলাফল আসে। ডা. এহতেশাম আরও জানান, করোনা পজিটিভের বিষয়টি সিএমএইচ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে টেলিফোনে যোগাযোগের ভিত্তিতে জানা গেছে, কোনও কাগজপত্র এখনও হাতে আসেনি। তিনি আরও জানান, এই খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতাল ও মেডিক্যাল কলেজের হেমাটোলজি বিভাগে কর্তব্যরত চার জনকে তাৎক্ষণিক হোম কোয়ারেন্টিনে এবং বিভাগটি ডিসইনফেক্টেড করার কার্যক্রমও হাতে নেওয়া হয়েছে। এদিকে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েকদিন থেকে জ্বর ও বুকে ব্যথা অনুভব করছিলেন ড. মনিরুজ্জামান। একপর্যায়ে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং তিনি সেখানেই মারা যান। মারা যাওয়ার পর তার নমুনা সংগ্রহ করলে করোনা পজিটিভ শনাক্ত হয়। প্রসঙ্গত, করোনাতে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারানো দ্বিতীয় চিকিৎসক অধ্যাপক ড. মনিরুজ্জামান। এর আগে, ১৫ এপ্রিল কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মঈন উদ্দিন।

দেশের অন্যতম হেমাটোলজিস্ট এবং ল্যাবরেটরি মেডিসিন স্পেশালিস্ট অধ্যাপক কর্নেল (অব.) মো. মনিরুজ্জামান করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। রবিবার (৩ মে) বিকাল সাড়ে পাঁচটায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন বলে জানিয়েছে চিকিৎসকসদের সংগঠন ফাউন্ডেশন ফর ডক্টরস সেফটি রাইটস অ্যান্ড রেসপন্সিবিলিটস (এফডিএসআর)। করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারানো দেশের দ্বিতীয় চিকিৎসক তিনি।

অধ্যাপক ডা. মো. মনিরুজ্জামান আনোয়ার খান মডার্ন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের চিফ হেমোটোলজিস্ট ছিলেন।

হাসপাতালের মুখপাত্র ডা. এহতেশাম জানিয়েছেন, কর্নেল (অব.) প্রফেসর ডা. মনিরুজ্জামান রবিবার বিকালে কাজ শেষে মিরপুর ডিওএইচএস’র বাসায় ফেরেন। ইফতারের আগে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তাৎক্ষনিক তার কোভিড-১৯ পরীক্ষা করা হলে তার পজিটিভ ফলাফল আসে।

ডা. এহতেশাম আরও জানান, করোনা পজিটিভের বিষয়টি সিএমএইচ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে টেলিফোনে যোগাযোগের ভিত্তিতে জানা গেছে, কোনও কাগজপত্র এখনও হাতে আসেনি।

তিনি আরও জানান, এই খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতাল ও মেডিক্যাল কলেজের হেমাটোলজি বিভাগে কর্তব্যরত চার জনকে তাৎক্ষণিক হোম কোয়ারেন্টিনে এবং বিভাগটি ডিসইনফেক্টেড করার কার্যক্রমও হাতে নেওয়া হয়েছে।

এদিকে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েকদিন থেকে জ্বর ও বুকে ব্যথা অনুভব করছিলেন ড. মনিরুজ্জামান। একপর্যায়ে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং তিনি সেখানেই মারা যান। মারা যাওয়ার পর তার নমুনা সংগ্রহ করলে করোনা পজিটিভ শনাক্ত হয়।

প্রসঙ্গত, করোনাতে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারানো দ্বিতীয় চিকিৎসক অধ্যাপক ড. মনিরুজ্জামান। এর আগে, ১৫ এপ্রিল কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মঈন উদ্দিন।

Previous articleপায়ের আঙুলে র‍্যাশ কি করোনার নতুন উপসর্গ?
Next articleহেরা গুহার ধ্যান শিক্ষা: কোয়ারেন্টাইন হতে পারে আত্মশুদ্ধির পাথেয়

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here