Close Menu
    What's Hot

    সাইকিয়াট্রি বিভাগের জুলাই মাসের বৈকালিক আউটডোর সূচি

    শিশুদের স্ক্যাবিস: ছোট্ট শরীরের বড় চুলকানি, প্রতিকার ও প্রতিরোধে চাই সচেতনতা

    মনে রাখার বিভিন্ন পদ্ধতি

    বাংলাদেশি মনোরোগ চিকিৎসকের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

    শিশুদের কেন এবং কিভাবে পরার্থপরতার প্রেরণা দেয়া যায়

    Facebook X (Twitter) Instagram
    Wednesday, July 9
    Facebook X (Twitter) Instagram
    মনের খবরমনের খবর
    ENGLISH
    • মূল পাতা
    • কার্যক্রম
      1. জাতীয়
      2. আন্তর্জাতিক
      Featured
      কার্যক্রম July 7, 2025

      সাইকিয়াট্রি বিভাগের জুলাই মাসের বৈকালিক আউটডোর সূচি

      Recent

      সাইকিয়াট্রি বিভাগের জুলাই মাসের বৈকালিক আউটডোর সূচি

      বাংলাদেশি মনোরোগ চিকিৎসকের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

      অভিভাবকত্ব শুধুমাত্র লালন-পালনের নাম নয়, এটি একটি সুসংগঠিত প্রক্রিয়া

    • প্রতিদিনের চিঠি
    • মানসিক স্বাস্থ্য
      1. মাদকাসক্তি
      2. মানসিক স্বাস্থ্য সেবা তথ্য
      3. যৌন স্বাস্থ্য
      4. শিশু কিশোর
      Featured
      ফিচার October 7, 2024

      যৌনতা নিয়ে ভুল ধারণা

      Recent

      যৌনতা নিয়ে ভুল ধারণা

      শিশুর আবেগ নিয়ন্ত্রণ কীভাবে শেখাবেন

      কর্মব্যস্ততা প্রভাব ফেলে যৌনজীবনে

    • ফিচার
    • প্রশ্ন-উত্তর
      1. বিশেষজ্ঞ পরামর্শ
      2. মাদকাসক্তি
      3. মানসিক স্বাস্থ্য
      4. যৌন স্বাস্থ্য
      Featured
      প্রশ্ন-উত্তর May 3, 2025

      কেউ আমার সঙ্গে ১০ মিনিট থাকলেই বিরক্ত হয়ে যায়

      Recent

      কেউ আমার সঙ্গে ১০ মিনিট থাকলেই বিরক্ত হয়ে যায়

      বর্তমানে খুব ভয়াবহ সমস্যায় ভুগছি, কী করবো বুঝতে পারছিনা

      রাতে ঘুমাতে পারি না, সবসময় এক ধরনের অস্থিরতা অনুভব করি

    • জীবনাচরণ
      1. অন্যান্য
      2. অপরাধ আচরণ
      3. কুসংস্কার
      4. মতামত
      5. মন ও ক্রীড়া
      6. মন প্রতিদিন
      7. মনোসামাজিক বিশ্লেষণ
      8. সাক্ষাৎকার
      Featured
      দিনের চিঠি April 28, 2025

      রায়হান মানুষের থেকে দূরে সরে যাচ্ছে, অকারণে আতঙ্কিত বোধ করছে

      Recent

      রায়হান মানুষের থেকে দূরে সরে যাচ্ছে, অকারণে আতঙ্কিত বোধ করছে

      জীবনের ফাঁদে যেন আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে গেছি, কায়দা করেও আর যেন বাঁচতে পারছি না!

      মা আর নিজেকে চেনেন না — ঘুম নেই, স্মৃতি নেই, পরিচ্ছন্নতাও নেই!

    • মনস্তত্ত্ব.
      1. তারকার মন
      2. ব্যাক্তিত্ব
      3. মনস্তত্ত্ব
      Featured
      ফিচার December 5, 2023

      শিশুদের ওসিডি অভিভাবকেরই দায় বেশি

      Recent

      শিশুদের ওসিডি অভিভাবকেরই দায় বেশি

      মানুষ বদলালেই কেবল পৃথিবী বদলাবে

      প্রসঙ্গ : সাইক্লোথাইমিক ব্যক্তিত্ব

    • করোনায় মনের সুরক্ষা
      1. টিপস্
      2. বিশেষজ্ঞের মতামত
      3. বিশ্ব পরিস্থিতি
      4. সার্বক্ষনিক যোগাযোগ
      Featured
      টিপস্ September 28, 2024

      MK4C-তে কীভাবে টেলিসাইকিয়াট্রি চিকিৎসা নেবেন?

      Recent

      MK4C-তে কীভাবে টেলিসাইকিয়াট্রি চিকিৎসা নেবেন?

      প্রবাসীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় MK4C-তে মানসিক স্বাস্থ্য সেবা নেওয়ার পরামর্শ

      পরিবার যেভাবে শিশুকে গড়ে তুলবে

    মনের খবরমনের খবর
    You are at:Home » শিশু শিক্ষা: অপরিণত মনে বাড়তি চাপ
    শিশু কিশোর

    শিশু শিক্ষা: অপরিণত মনে বাড়তি চাপ

    অধ্যাপক ডা. সালাহ্উদ্দিন কাউসার বিপ্লবBy অধ্যাপক ডা. সালাহ্উদ্দিন কাউসার বিপ্লবNovember 6, 2018No Comments6 Mins Read2 Views
    Facebook Twitter Pinterest Telegram LinkedIn Tumblr Email Reddit
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest WhatsApp Email

    মানুষ বড় হতে হতে বিভিন্ন কিছু শেখে। এই শিক্ষার কারণ, প্রয়োজন বা পদ্ধতিও হয় বিভিন্ন। কেউ দেখতে দেখতে শেখে, কেউ ঠেকতে ঠেকতে শেখে। কেউ আবার ঘটা করে বা আড়ম্বর করে বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে শেখে। কোনো কোনো শিক্ষার ব্যবহারিক দিক থাকে, কোনোটা আবার এমনিতেই শিখতে হয়। শিক্ষার কারণ যেমন সবার ক্ষেত্রে সমান নয়, তেমনি শিক্ষার পদ্ধতি বা প্রয়োজনও সবার জন্য এক নয়। কেউ হয়তো নিরেট জীবনের প্রয়োজনে বা জীবনে টিকে থাকার প্রয়োজনে শিখছে।
    কেউ আবার বড় কিংবা ছোট কোনো শখ মেটানোর জন্য শিখছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দেখতে দেখতে, ঠেকতে ঠেকতে মানুষের যে শিক্ষা হয়, সেটির জন্য তেমন নির্দিষ্ট কোনো নিয়ম বা কাঠামোর প্রয়োজন হয় না। যে যেখানে, যেমন পরিবেশে বড় হচ্ছে, সেখান থেকেই ধীরে ধীরে একটু একটু করে শিখে নিচ্ছে। কিন্তু পদ্ধতিগত শিক্ষাব্যবস্থায় মানুষ নিজেদের প্রয়োজনে এবং নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়েই শিক্ষাকাঠামো তৈরি করে। কোন বয়সে, কখন, কী কী করতে হবে, কী কী পড়তে হবে, এসব অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিন্তা-ভাবনা করেই তৈরি করা হয়। কিন্তু আজকাল কেমন যেন; সবকিছুতে গোলমাল লেগে গেছে। যার সবচেয়ে বেশি ধাক্কা লেগেছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল শিক্ষায়, শিক্ষার্থীদের ওপর। প্রায় প্রতিদিনই চেম্বারে কোনো না কোনো অভিভাবক আসেন তাদের স্কুলপড়–য়া ছেলে কিংবা মেয়েটিকে নিয়ে। কেউ কেউ সরাসরি আসেন আবার কেউ কেউ অন্য কোনো ডাক্তারের কাছ থেকে রেফার্ড হয়েও আসেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় পেট ব্যথা, শ্বাস কষ্ট, মাথা ব্যথা, বুক ব্যথা নিয়ে। যার শারীরিক বা কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কিছুই পাওয়া যায় না।
    অনেক শিশু আবার এমন কিছু উপসর্গ নিয়ে হাজির হয় যে, অভিভাবকরা চরম মাত্রায় বিপর্যস্ত ও বিভ্রান্ত হয়ে যান বা ভয় পান। অনেক শিশুকে এসব কারণে হাসপাতালে ভর্তিও হতে হয়। এমন একটি গল্প এখানে প্রাসঙ্গিক বলে মনে করছি। ‘বেশ মন খারাপ করা চেহারা নিয়েই আমার চেম্বারে ঢুকলেন এক ভদ্রমহিলা। পেছনে ১০-১১ বছরের মেয়েকে প্রায় কোলে করে হাঁফাতে হাঁফাতে ঢুকলেন আরেক ভদ্রলোক। কথা শুরু করতেই বোঝা গেল তারা মেয়েটির মা-বাবা। পেছনে আরো ৪-৫ জন আত্মীয়-স্বজনের উদ্বিগ্ন মুখ। কিছু জিজ্ঞেস করার আগেই মা গরগর করে বলে চললেন, গত ৮-৯ দিন ধরে হঠাৎ করেই মেয়ে আমার হাঁটতে পারছে না। এর মধ্যে অনেক ডাক্তার দেখিয়ে ফেলেছি, কেউ কিছু ধরতে পারছে না। অনেক অনেক পরীক্ষা করা হয়ে গেছে, পরীক্ষায়ও কিছু আসছে না। আউটডোর থেকে বলেছে ভর্তি করাতে হবে, আমরা আপনার রুমে সরাসরি চলে এসেছি বিষয়টি কী বোঝার জন্য।’ এতক্ষণ কথা বলে ভদ্রমহিলা থামলেন। মেয়েটিকে পাশের বিছানায় শোয়ানো হলো। গত কয়েক দিনের সব পরীক্ষা- নিরীক্ষার কাগজ এবং ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন দেখলাম। তারপর মেয়েটির সঙ্গে আলাপ- তোমার নাম কী, অত্যন্ত নিচু গলায় নাম বলল। তুমি কোন ক্লাসে পড়, ক্লাস ফাইভে। তুমি কেমন আছো, কথা বলছে না। তোমার মন কেমন, কথা বলছে না। তোমাদের বাসা কোথায়, কথা বলছে না। একটু চুপচাপ সময় দিয়ে তাকিয়ে থাকলাম। মেয়েটির চোখ দিয়ে পানি পড়ছে। বললাম, কাঁদছো কেন? মেয়েটি তখনো কাঁদছে, কথা বলছে না। মা আবার বলে চলেছেন, ‘আমার মেয়ে খ ভালো ছাত্রী। সব নিজে নিজে করে, কোনোদিন কোনো বড় অসুখ-বিসুখ হয়নি। স্কুলে টিচাররা ওকে খুব পছন্দ করে।’ ভদ্রমহিলার কথার ফাঁকেই আবার জিজ্ঞেস করলাম, তুমি কোন স্কুলে পড়। মেয়েটি চুপচাপ। মা-বাবা দু’জনই মেয়েকে বলছেন, ‘বলো বলো তোমার স্কুলের নাম বলো’, মেয়েটি কাঁদছে। ভদ্রমহিলা আর ভদ্রলোকের পরিচয় জানলাম, কোথায় থাকেন শুনলাম, মেয়েটির স্কুলের নামও জানলাম। জানলাম সামনে মেয়েটির পঞ্চম শ্রেণির ফাইনাল পরীক্ষা। ভালো ছাত্রী, ভালো রেজাল্ট করতে হবে। সকাল ৬টায় ঘুম থেকে উঠে নাশতা সেরেই পড়তে যায়। ৯টায় কোচিং। কোচিং শেষে স্কুল শুরু। আড়াইটা পর্যন্ত সেখানেই। বাসা থেকে খাবার যায় স্কুলে। খাওয়া সেরে আবার স্কুলের কোচিং। ৫টার দিকে বাসায় ফিরে একটু রেস্ট। সন্ধ্যায় বাসায় টিচার আসে। টিচার ফিরে যাওয়ার পর রাতের খাবার খেয়ে একটু টিভি দেখা, আবার পড়া। পড়তে পড়তে ঘুম। জানলাম ওদের ক্লাসের সবারই প্রায় একই রকম রুটিন। কেবল ওদের ক্লাসেরই না, বরং বলা ভালো, সারাদেশেই ছাত্র-ছাত্রীদের প্রায় একইরকম অবস্থা।
    টিচারদের চাপ, ভালো রেজাল্ট করার চাপ, প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার চাপ। মা-বাবার কাছে জানতে চাইলাম, আপনারা কতক্ষণ কাজ করেন? এই মেয়েটিকে আপনারা সারাটা দিন কাজ করান। তারা তাদের অসহায়ত্বের কথা বললেন। বললেন, ‘কী করব, সামনে পরীক্ষা।’ প্রায়ই আজকাল আমাদেরকে এমন সমস্যার মুখোমখি হতে হয়। বন্ধের দিনে বিশেষ বিশেষ ক্লাসের কথাও বলে কেউ কেউ। নাচ শিখতে যাওয়া, গান শিখতে যাওয়া, ছবি আঁকতে যাওয়া- কত কী। আরবি পড়ার জন্য হুজরও আসেন কারো কারো বাসায়। শুনে শুনে মাঝে মাঝে মনে হয়, সবই তো প্রয়োজনীয়। কোনটা বাদ দেবে। স্কুলের পড়ার রুটিন, নাচ, গান, ছবি আঁকা, আরবি পড়া। সবই তো দরকার। সেদিন দেখলাম একটা মেয়ে জেলা শহরের স্কুলে পড়ে কিন্তু ঢাকায় কোচিং করে। স্কুলে যাওয়ারও প্রয়োজন হয় না। অনেকেই নাকি স্কুল বাদ দিয়ে এমন কোচিং করে। আরেকজনের কাছ থেকে জানা গেল স্কুলের টিচারদের কাছে কোচিং না করলে নাকি বিভিন্ন রকমের অসুবিধায় পড়তে হয়। নিজেরাই অসহায় হয়ে যাই। কী চিকিৎসা হবে ওদের? বলি, বিকেলটা তো বাদ রাখতে পারেন। কেউ কেউ আমাদের কথা শুনে বিকেলটা ছেলে-মেয়েদের পড়া থেকে বিরত রাখেন। তাতে ফলও পাওয়া যায়। ধীরে ধীরে তাদের অনেকের সমস্যাই কমে আসে। অনেকেই আবার বিকেলের পড়া বাদ দিলেও ঘরেই বসে থাকে। যাবে কোথায়? করবে কী?
    অদ্ভুত সঙ্কট আমাদেরকেও পেয়ে বসে। কী হবে সমাধান! কোনো কোনো অভিভাবককে এসব কথা বলার পর দেখা গেছে, দ্বিতীয়বার আর আমাদের কাছে আসে না। এসব কথা বা পদ্ধতি তাদের কাছে ঠিক পছন্দ নয়। অনেকে বলেও বসেন, আসলাম বাচ্চার পেটের ব্যথার কারণে আর আপনি বলছেন পড়া বাদ দিতে! এসব পেটের ব্যথা বা মাথা ব্যথা যে অপরিণত মনের ওপর বাড়তি চাপের কারণে হয়, অনেক সময় সেটা বোঝানোও সম্ভব হয় না। সমস্যাটিই যেন আমাদের মজ্জায় ঢুকে গেছে, আমাদেরকে অভ্যস্ত করে তুলেছে। আগে কি এমন ছিল? সারা পৃথিবীতেই কি একই অবস্থা? দিনকে দিন এমন সমস্যা আর রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। আমাদের দেশে যথেষ্ট পরিমাণে গবেষণা হয় না। এই গবেষণাটি কেউ পরিচালনা করে দেখতে পারেন। শিশু বিশেষজ্ঞদের কাছে আরো ভালো তথ্য পাওয়া যাবে। ওপরের মেয়েটির জন্য এসব চাপ শুধু চাপ হিসেবেই থাকেনি। মেয়েটিকে ‘চাইল্ডহুড ডিপ্রেশন’ বা শৈশবকালীন বিষণ্ণতায় পেয়ে বসেছিল। মেয়েটির মা- বাবাকে সেটি বোঝানো সম্ভব হয়েছিল। তারা প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিয়েছেন। পরবর্তীতে মেয়েটি হাঁটতে হাঁটতে, হাসতে হাসতেই চেম্বারে এসেছে।
    তার হাসিমাখা মুখ এখনো মনে পড়ছে। বুঝে না বুঝে তৈরি করা এমন চাপে কি আমাদের গোটা ভবিষ্যৎ পঙ্গু হয়ে যাবে? এর সমাধানের দায়িত্ব আমাদেরকে নিতে হবে। পদ্ধতিগত শিক্ষাব্যবস্থায় এমন পদ্ধতি যোগ করতে হবে, যাতে করে এসব শিশুরা পেট ব্যথা, মাথা ব্যথা বা পঙ্গুত্ব নিয়ে বড় না হয়। শিক্ষা মানুষের প্রয়োজনের জন্য। পদ্ধতিগত শিক্ষা মানুষকে সমৃদ্ধ করার জন্যই তৈরি। সেই শিক্ষার চাপই যদি সহ্যের বাইরে চলে যায়, তবে শিক্ষা দিয়ে কী হবে? কাকে দিয়ে, কোন বয়সে কতটুকু করা যায় সব খুব সাধারণ হিসাবের বিষয়। কিন্তু অদৃশ্য এক প্রতিযোগিতা আমাদেরকে অসস্থ ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

    অপরিণত মন পদ্ধতি বাড়তি চাপ শিক্ষা শিশু
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Reddit WhatsApp Telegram Email
    Previous Articleভিডিও গেমে আসক্তিকে মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার তালিকাভুক্ত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
    Next Article নিজেকে উপস্থাপন করতে পারি না ,শিক্ষক প্রশ্ন করলে বুক ধড়ফড় করে
    অধ্যাপক ডা. সালাহ্উদ্দিন কাউসার বিপ্লব

    চেয়ারম্যান, মনোরোগবিদ্যাি বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়।

    Related Posts

    শিশুর আবেগ নিয়ন্ত্রণ কীভাবে শেখাবেন

    December 30, 2023

    শিশুদের ওসিডি অভিভাবকেরই দায় বেশি

    December 5, 2023

    ব্যাকামের ১৬তম বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

    November 16, 2023
    Leave A Reply Cancel Reply

    Top Posts

    অভিভাবকত্ব শুধুমাত্র লালন-পালনের নাম নয়, এটি একটি সুসংগঠিত প্রক্রিয়া

    June 30, 2025288 Views

    বাংলাদেশি মনোরোগ চিকিৎসকের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

    July 2, 2025203 Views

    অতিরিক্তি হস্তমৈথুন থেকে মুক্তির উপায়

    July 25, 2021144 Views

    অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায়

    August 22, 202176 Views
    Don't Miss
    কার্যক্রম July 7, 2025

    সাইকিয়াট্রি বিভাগের জুলাই মাসের বৈকালিক আউটডোর সূচি

    বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএমইউ) সাইকিয়াট্রি বিভাগের জুলাই মাসের বৈকালিক চিকিৎসাসেবা সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। উক্ত সূচি…

    শিশুদের স্ক্যাবিস: ছোট্ট শরীরের বড় চুলকানি, প্রতিকার ও প্রতিরোধে চাই সচেতনতা

    মনে রাখার বিভিন্ন পদ্ধতি

    বাংলাদেশি মনোরোগ চিকিৎসকের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

    Stay In Touch
    • Facebook
    • Twitter
    • Pinterest
    • Instagram
    • YouTube
    • Vimeo
    আমাদের সম্পর্কে
    আমাদের সম্পর্কে

    প্রকাশক ও সম্পাদক:
    অধ্যাপক ডা. সালাহ্উদ্দিন কাউসার বিপ্লব
    মোবাইল : (+88) 018-65466594, (+88) 014-07497696
    ইমেইল : info@monerkhabor.com

    লিংক
    • মাসিক ম্যাগাজিন প্রাপ্তিস্থান
    • কনফারেন্স-সেমিনার-ওয়ার্কশপ
    • প্রেজেন্টেশন
    • জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট
    রিসোর্স
    • পরিচালনা পর্ষদ
    • মানসিক বিষয়ে সংগঠন
    • বিশেষজ্ঞ লোকবল
    • নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
    সোশ্যাল মিডিয়া
    • Facebook
    • YouTube
    • LinkedIn
    • WhatsApp
    © 2025 মনেরখবর সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
    • আমাদের সম্পর্কে
    • যোগাযোগ
    • গোপনীয়তা নীতি

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.