বাংলাদেশে প্রতিনিয়তই বাড়ছে মানসিক সমস্যায় আক্রান্তের সংখ্যা। জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য জরিপ ২০১৮-২০১৯ অনুযায়ী দেশের প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে মানসিক রোগের হার ১৬.৮% এবং শিশু কিশোরদের মধ্যে এ হার ১৩.৬%। এর বিপরীতে মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক মাত্র ২৬০ জন, প্র্যাকটিসিং সাইকোলজিস্টের সংখ্যা ৬০০–এর কাছাকাছি। ২০০ শয্যার জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, ৫০০ শয্যার পাবনা মানসিক হাসপাতালসহ দেশে সরকারি পর্যায়ে মানসিক রোগের জন্য অন্তর্বিভাগে মোট শয্যার সংখ্যা ৮৫০–এর কাছাকাছি। ১৬ কোটি মানুষের জন্য এই অপ্রতুল সম্পদ নিয়ে মানসম্মত মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার অসম্ভব কাজটি কিন্তু করে যাচ্ছেন আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যে কর্মরত ব্যক্তিরা!
মনোরোগ চিকিৎসকের এই সংকটকালে দেশের মানসিক স্বাস্থ্য সেবায় যুক্ত হয়েছেন আরো বেশ কয়েকজন তরুণ মনোচিকিৎসক। সম্প্রতি তারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য এবং সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে সাইকিয়াট্রিস্ট হিসেবে উর্ত্তীণ হয়েছেন। নিচে এসব তরুণ সাইকিয়াট্রিস্টদের নাম দেওয়া হলঃ
ডা. মো. তৈয়বুর রহমান (এমডি সাইকিয়াট্রি)
ডা. তাসলিমা ইয়াসমিন চৌধুরী (এমডি সাইকিয়াট্রি)
ডা. মো. আবদুল্লাহ ছায়ীদ (এমডি সাইকিয়াট্রি)
ডা. এ কে এম শফিউল আজম (এমডি সাইকিয়াট্রি)
ডা. শহীদুল আলম (এমডি সাইকিয়াট্রি)
ডা. মামুন আল মুজাহিদ (এমডি সাইকিয়াট্রি))
ডা. হিমাদ্রী মহাজন (এমডি সাইকিয়াট্রি)
এবং ডা. এইচ এম মাহমুদুল হারুন (এমডি সাইকিয়াট্রি)