Close Menu
    What's Hot

    শিশুদের স্ক্যাবিস: ছোট্ট শরীরের বড় চুলকানি, প্রতিকার ও প্রতিরোধে চাই সচেতনতা

    মনে রাখার বিভিন্ন পদ্ধতি

    বাংলাদেশি মনোরোগ চিকিৎসকের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

    শিশুদের কেন এবং কিভাবে পরার্থপরতার প্রেরণা দেয়া যায়

    অভিভাবকত্ব শুধুমাত্র লালন-পালনের নাম নয়, এটি একটি সুসংগঠিত প্রক্রিয়া

    Facebook X (Twitter) Instagram
    Sunday, July 6
    Facebook X (Twitter) Instagram
    মনের খবরমনের খবর
    ENGLISH
    • মূল পাতা
    • কার্যক্রম
      1. জাতীয়
      2. আন্তর্জাতিক
      Featured
      কার্যক্রম July 2, 2025

      বাংলাদেশি মনোরোগ চিকিৎসকের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

      Recent

      বাংলাদেশি মনোরোগ চিকিৎসকের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

      অভিভাবকত্ব শুধুমাত্র লালন-পালনের নাম নয়, এটি একটি সুসংগঠিত প্রক্রিয়া

      সাইকিয়াট্রি বিভাগের মে মাসের বৈকালিক আউটডোর সূচি

    • প্রতিদিনের চিঠি
    • মানসিক স্বাস্থ্য
      1. মাদকাসক্তি
      2. মানসিক স্বাস্থ্য সেবা তথ্য
      3. যৌন স্বাস্থ্য
      4. শিশু কিশোর
      Featured
      ফিচার October 7, 2024

      যৌনতা নিয়ে ভুল ধারণা

      Recent

      যৌনতা নিয়ে ভুল ধারণা

      শিশুর আবেগ নিয়ন্ত্রণ কীভাবে শেখাবেন

      কর্মব্যস্ততা প্রভাব ফেলে যৌনজীবনে

    • ফিচার
    • প্রশ্ন-উত্তর
      1. বিশেষজ্ঞ পরামর্শ
      2. মাদকাসক্তি
      3. মানসিক স্বাস্থ্য
      4. যৌন স্বাস্থ্য
      Featured
      প্রশ্ন-উত্তর May 3, 2025

      কেউ আমার সঙ্গে ১০ মিনিট থাকলেই বিরক্ত হয়ে যায়

      Recent

      কেউ আমার সঙ্গে ১০ মিনিট থাকলেই বিরক্ত হয়ে যায়

      বর্তমানে খুব ভয়াবহ সমস্যায় ভুগছি, কী করবো বুঝতে পারছিনা

      রাতে ঘুমাতে পারি না, সবসময় এক ধরনের অস্থিরতা অনুভব করি

    • জীবনাচরণ
      1. অন্যান্য
      2. অপরাধ আচরণ
      3. কুসংস্কার
      4. মতামত
      5. মন ও ক্রীড়া
      6. মন প্রতিদিন
      7. মনোসামাজিক বিশ্লেষণ
      8. সাক্ষাৎকার
      Featured
      দিনের চিঠি April 28, 2025

      রায়হান মানুষের থেকে দূরে সরে যাচ্ছে, অকারণে আতঙ্কিত বোধ করছে

      Recent

      রায়হান মানুষের থেকে দূরে সরে যাচ্ছে, অকারণে আতঙ্কিত বোধ করছে

      জীবনের ফাঁদে যেন আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে গেছি, কায়দা করেও আর যেন বাঁচতে পারছি না!

      মা আর নিজেকে চেনেন না — ঘুম নেই, স্মৃতি নেই, পরিচ্ছন্নতাও নেই!

    • মনস্তত্ত্ব.
      1. তারকার মন
      2. ব্যাক্তিত্ব
      3. মনস্তত্ত্ব
      Featured
      ফিচার December 5, 2023

      শিশুদের ওসিডি অভিভাবকেরই দায় বেশি

      Recent

      শিশুদের ওসিডি অভিভাবকেরই দায় বেশি

      মানুষ বদলালেই কেবল পৃথিবী বদলাবে

      প্রসঙ্গ : সাইক্লোথাইমিক ব্যক্তিত্ব

    • করোনায় মনের সুরক্ষা
      1. টিপস্
      2. বিশেষজ্ঞের মতামত
      3. বিশ্ব পরিস্থিতি
      4. সার্বক্ষনিক যোগাযোগ
      Featured
      টিপস্ September 28, 2024

      MK4C-তে কীভাবে টেলিসাইকিয়াট্রি চিকিৎসা নেবেন?

      Recent

      MK4C-তে কীভাবে টেলিসাইকিয়াট্রি চিকিৎসা নেবেন?

      প্রবাসীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় MK4C-তে মানসিক স্বাস্থ্য সেবা নেওয়ার পরামর্শ

      পরিবার যেভাবে শিশুকে গড়ে তুলবে

    মনের খবরমনের খবর
    You are at:Home » অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের প্রতি মায়েদের সচেতনতা
    ফিচার

    অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের প্রতি মায়েদের সচেতনতা

    Purno joyBy Purno joySeptember 23, 2023Updated:September 24, 2023No Comments6 Mins Read0 Views
    Facebook Twitter Pinterest Telegram LinkedIn Tumblr Email Reddit
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest WhatsApp Email

    শামিমা সিরাজী (সুমি): অটিজম একটি মস্তিষ্কের বিকাশ জনিত সমস্যা। এতে আক্রান্ত শিশুরা সাধারণত তাদের বয়স অনুযায়ী জ্ঞানীয় বিকাশ বা বুদ্ধি খাটিয়ে কোন খেলা বা কোন কাজের সমস্যা সমাধান, ভাষাগত দক্ষতা অর্জন এবং সামাজিক মিথস্ক্রিয়া করতে পারেনা। এই লক্ষণগুলো শুধুমাত্র বাচ্চাদের মধ্যেই পাওয়া যায়। অটিজমের বৈশিষ্ট্য নিয়েই একটা শিশু মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেয়। তাই শিশুর বয়স একটু একটু করে বাড়ার সাথে সাথে প্রকাশ পেতে থাকে এই লক্ষণগুলো। অটিজমে শিশুরা অন্য বাচ্চাদের তুলনায় আলাদা রকম আচরণ করে থাকে। যেমনঃ বারবার একই জিনিস পুনরাবৃত্তি করা, অস্থির আচরণ করা, আই কন্টাক্ট না করা। এই সমস্যা সাধারণত এক থেকে পাঁচ বছরের শিশুদের মধ্যে দেখা যায়।

    অটিজমের এই লক্ষণগুলো প্রকাশের সাথে সাথে মা-বাবা যদি বুঝতে পারেন এবং বাচ্চাদেরকে তখনো ইন্টারভেনশন প্রক্রিয়াটাকে সঠিক পথে নিয়ে যেতে পারেন তাহলে বাচ্চাকে অনেকটাই স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসা যেতে পারে। তাই এই বিষয়ে মা-বাবার সচেতনতা বৃদ্ধিই অপরিহার্য ভূমিকা পালন করবে। কেননা বিকাশ মূলক মাইলস্টোন গুলো ধাপে ধাপে অনেকটাই মায়ের গর্ভ থেকেই শুরু হয়ে যায়।

    অটিজম হলো স্নায়ু বিকাশজনিত সমস্যা তাই এতে আক্রান্ত শিশুদের চাহিদা অনুযায়ী দক্ষতা অর্জনের লক্ষ্যে অটিজম বৈশিষ্ট্যপূর্ণ শিশুদের জন্য একটি সমন্বিত চিকিৎসা পদ্ধতির দরকার হয়। এ চিকিৎসা পদ্ধতিতে স্পীচ থেরাপিস্ট, অকুপেশনাল থেরাপিস্ট, ফিজিওথেরাপিস্টদের ভূমিকা অপরিসীম। যেহেতু রাতারাতি এই সমস্যার সমাধান সম্ভব নয় তাই মা বাবার জন্য পেরেন্টাল কাউন্সিলিং ভীষণ জরুরী এই কারণে যে তারা হতাশায় ভুগেন, ধৈর্য্য হারা হয়ে পড়েন। এ ক্ষেত্রে চাইল্ড সাইকোলজিস্ট, ক্লিনিকাল সাইকোলজিস্ট উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। পাশাপাশি এই বাচ্চাদের খাবারের তালিকাতে কিছু বিধি নিষেধ আছে। এই সম্পর্কে যথাযথ গাইডলাইন জানতে একজন পুষ্টিবিদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

    তাই বয়স অনুযায়ী বিকাশমূলক মাইলস্টোন গুলোর কোনো অসামঞ্জস্যতা শিশুর আচরণে লক্ষ্য করলে মা-বাবার সচেতনতামুলক পদক্ষেপগুলো সম্পর্কে কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য তুলে ধরা হলঃ

    ভাষাগত বিকাশঃ অনেক সময় আমরা অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের মায়েদের কাছ থেকে শুনে থাকি যে, বাচ্চা দুই আড়াই বছর বয়স পর্যন্ত কথা বলতে পারতো, দুই একটা ছড়া বলতে পড়তো কিন্তু তারপর ধীরে ধীরে আর এখন একদম পারেনা। ভাষাগত বিকাশ একটা ইউ শেপ কার্ভ এর হয়। মানে উল্টো কার্ভ। মায়ের গর্ভে থাকা অবস্থায় পাঁচ মাসে শিশুর ভাষার বিকাশের প্রক্রিয়াটা শুরু হয়ে যায়, আর পিক পিরিয়ড হচ্ছে তিন বছর, অটিষ্টিক বাচ্চাদের ওরাল ভাষা ব্যাবহারের সময় না পারলেও কমিউনিকেশনে অন্য কোন প্রক্রিয়ার মাধ্যম ইন্টারভেনশন দিয়ে ভাষাগত বিকাশ ঘটানো যেতে পারে।

    তিনটি বিষয় খেয়াল রেখে বাচ্চার জন্য ইন্টারভেনশন প্ল্যান করতে হবেঃ

    ১। আন্ডারস্ট্যান্ডিং লেভেল বাড়াতে হবে
    ২। কমিউনিকেশন ইন্টেনডেড তৈরি করতে হবে
    ৩। ইমিটেশন স্কিল তৈরি করতে হবে

    এক্ষেত্রে স্পীচ থেরাপিস্ট-এর কাছে নিয়ে যেতে হবে এবং তাদের দেয়া টেকনিকগুলো ধৈর্য্যের সাথে পালন করতে হবে।

    সেন্সরি ইস্যুসঃ দেখা, শোনা, গন্ধ নেওয়া, এবং স্বাদ প্রতিদিনের আলাদা আলাদা একটা সেন্স। প্রতিটি সেন্স এর আলাদা আলাদা সিমটম থাকে যেমন একটা বাচ্চা যদি স্পর্শ সহ্য করতে না পারে তার মানে হচ্ছে টেকটাইলে হাইপার সেনসিটিভিটি থাকতে পারে। আবার বাচ্চাটির যে কোন প্রেসার নেওয়ার টেনডেন্সি খুব বেশী থাকে তাহলে দেখা যায় ঐ বাচ্চাটির হাইপার সেনসিভিটি থাকতে পারে। ডেইলি লিভিং এ প্রতি মুহুর্তে এক একটা আলাদা ভাবে ইমপ্যাক্ট আসে। আর এ জন্যই বাচ্চার প্রব্লেম অনুযায়ী প্ল্যান করতে হবে যে বাচ্চাকে আসলে কোন সেন্সরি ইস্যুস নিয়ে কাজ করতে হবে এবং এটির জন্য বেস্ট ওয়ে হচ্ছে সেন্সরি ইন্টিগ্রেশন থেরাপি। এ থেরাপির মাধ্যমে বাচ্চার সেন্সরি ইস্যুস গুলো কমাতে সাহায্য করে। এ ক্ষেত্রে একজন অকুপেশনাল থেরাপিস্ট্রের কাছে আপনার শিশুকে নিয়ে যেতে হবে।

    শারীরিক বিকাশঃ কিছু গবেষণামূলক তথ্য থেকে দেখা গেছে যে, নিয়মিত ব্যায়াম ও শারীরিক কার্যক্রমে অটিজম বৈশিষ্ট্যপূর্ণ শিশুরা সামাজিক বিকাশ লাভ করে। শিশুরা অন্যদের সঙ্গে মিশতে পারে ও যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে, যা অটিজমের একটি বড় চ্যালেঞ্জ। বেশির ভাগ অটিস্টিক শিশুর মাংসপেশির সমন্বয় ও কার্যক্ষমতা দূর্বল থাকে।

    হাতের আঙুলের মাংসপেশির দুর্বলতার কারণে অনেকেই পেন্সিল ধরতে পারে না বা খুব সূক্ষ্ম কাজ গুলো করতে পারে না। এ ক্ষেত্রে শিশুর আঙুলের সমন্বয় ও কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে তাকে কাদামাটি বা ময়দার খামি দিয়ে খেলতে দিন। নিজেও তার সঙ্গে খেলায় মেতে উঠুন এবং তার প্রশংসা করুন। শিশুকে বেশী বেশী খেলাধুলায় আগ্রহী করতে যেমনঃ বল ছুড়ে দেওয়া, বাস্কেটে বল ছুড়তে বলা এই একটি কাজই বারবার করবে। প্রতিদিন একই নিয়মে একটি কাজ করলে শিশুর মনোযোগ যেমন বাড়বে, তেমনি মাংসপেশির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। ফলে শিশু আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবে এবং সামাজিকভাবে অন্যদের সঙ্গে মিশতে সহজ হবে। শিশুর সঙ্গে রং নিয়ে খেলার জন্য দিনের একটা নির্দিষ্ট সময় ঠিক করুন। এ সময়ে তার সঙ্গে মেতে উঠতে পারেন নানা রকমের খেলায়। তার সাথে পালা করে খেলুন। একটা ত্রিভুজ এঁকে তাতে রং করা, খেয়াল রাখতে হবে যে, শিশু যেন ধীরে ধীরে সময় নিয়ে কাজটা শেষ করে। এর ফলে তার মনোযোগ বাড়বে। মনে রাখবেন শিশুদের একমাত্র কাজ হলো খেলা। খেলার মাধ্যমেই শিশু ধাপে ধাপে স্বাভাবিক বিকাশ লাভ করে। কথা বলতে হবে, গান ও ছড়া শোনাতে হবে, ছবির বই দেখতে হবে। এক্ষেত্রে ফিজিওথেরাপিস্ট ও একজন অকুপেশনাল থেরাপিস্ট-এর সাহায্য দরকার।

    পুষ্টিকর খাবার এবং খাবারের তালিকাঃ এসব বাচ্চাদের খাবারের তালিকাতে কিছু বিধিনিষেধ আছে এবং সঠিকভাবে বেড়ে উঠার জন্য কি ধরনের পুষ্টিকর খাবার দরকার এই সম্পর্কে যথাযথ গাইড লাইন জানতে একজন পুষ্টিবিদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

    মায়েদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষাঃ অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের সুরক্ষার জন্য একমাত্র মায়েরাই বেশিরভাগ সময় ব্যয় করে থাকেন। তারা অনেক সময় পরিবারের থেকে যথোপযুক্ত সহানুভূতি এবং সহযোগীতা থেকে বঞ্চিত হন। সে কারনেই তারা হতাশা, বিষন্নতাতে ভুগেন। নিজের যত্ন নিতে পারেন না। তাদের মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক না থাকলে তারা তাদের বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন বাচ্চাটিকে সঠিকভাবে ইন্টারভেনশন দিতে পারবেন না। সে কারণে তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য পেরেন্টস কাউন্সেলিং নেয়াটা বিশেষভাবে জরুরী। এতে শরীর ও মন দুটোই ভাল থাকতে সাহায্য করবে। যেহেতু রাতারাতি এ সমস্যার সমাধান সম্ভব নয় তাই তাদের পেরেন্টস কাউন্সেলিং গ্রহন করা ভীষণ দরকার। এক্ষেত্রে চাইল্ড সাইকোলজিস্ট, ক্লিনিকাল সাইকোলজিস্ট উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে।

    মা বাবা বা বাড়ীর সবাইকে এসব বাচ্চাদের সব কাজেই প্রশংসা করতে হবে। আদর, উৎসাহ এবং উদ্দীপনা দিয়ে কাছে টেনে নিতে হবে, ভালবাসা দেখাতে হবে। হাসি খুশি ভাবে তার সামনে থাকতে হবে। টয়লেট ক্লিনিং শেখাতে হবে। নিজের জামা কাপড় যেন নিজেই পড়তে পারে তা শেখাতে হবে। মা-কে বুঝতে হবে যে তার সন্তান যেহেতু অন্য বাচ্চাদের মতন বয়স উপযোগী কাজ করতে পারবেনা তাই তাকে এমন ভাবে সব বিষয় এ ইন্টারভেনশন দিতে হবে যেন নিজের দরকারি কাজটুকু নিজেই চালিয়ে নিতে পারে। কখনোই তার এই বাচ্চাটাকে অন্য স্বাভাবিক বাচ্চাদের সাথে তুলনা করা যাবে না। বিধাতার আশীর্বাদ মনে করতে হবে তার এই আজীবনের জন্য জন্মানো নিস্পাপ সন্তনটিকে। সবসময় ইতিবাচক চিন্তা করতে হবে। দেখবেন আপনার নিরলস প্রচেষ্টা এবং ইতিবাচক চিন্তার আলোকছটা ওর আচরণে প্রতিফলিত হবে। তাই নিজে উদ্বুদ্ধ হবেন, আপনার পরিবারের সবাইকে উদ্বুদ্ধ করবেন আপনার সন্তানের যত্ন নিতে এবং সব কাজে তাকেও উৎসাহিত করতে হবে।

    প্রতিবারের মত এবারেও সারাদেশে কয়েকদিন আগেই পালিত হলো ১৪তম “বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস’’। এ বছর দিবসের প্রতিপাদ্য ছিল ‘আলোকিত হউক উদারতায়’। এই প্রেক্ষিতে অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের মায়েদের জন্য বলতে চাই-
    “হোক না সব ধীরে
    ধাপে ধাপে বেড়ে
    গড়বো তোকে ধৈর্য্য ধরে
    আগামীর তরে।”

    -শামিমা সিরাজী (সুমি)
    চাইল্ড সাইকোলজিস্ট, এক্সপার্ট ইন চাইল্ডহুড স্টিমুলেশন এন্ড আর্লি চাইল্ডহুড ডেভেলপমেন্ট (ইসিডি)
    রিসার্চ ইনভেস্টিগেটর
    আইসিডিডিআর, বি

    moner khabor monerkhabor অটিজম গবেষণা মনের খবর মনোরোগবিদ্যা মানসিক চাপ মানসিক রোগ মানসিক সমস্যা মানসিক স্বাস্থ্য শিশু
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Reddit WhatsApp Telegram Email
    Previous Article‘চাই মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষার অঙ্গীকার’
    Next Article পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিজঅর্ডারে সদালাপী রূপার বিঘ্নিত জীবন
    Purno joy

    Related Posts

    শিশুদের স্ক্যাবিস: ছোট্ট শরীরের বড় চুলকানি, প্রতিকার ও প্রতিরোধে চাই সচেতনতা

    July 5, 2025

    মনে রাখার বিভিন্ন পদ্ধতি

    July 3, 2025

    বাংলাদেশি মনোরোগ চিকিৎসকের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

    July 2, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    Top Posts

    অভিভাবকত্ব শুধুমাত্র লালন-পালনের নাম নয়, এটি একটি সুসংগঠিত প্রক্রিয়া

    June 30, 2025271 Views

    বাংলাদেশি মনোরোগ চিকিৎসকের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

    July 2, 2025194 Views

    অতিরিক্তি হস্তমৈথুন থেকে মুক্তির উপায়

    July 25, 202193 Views

    অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায়

    August 22, 202150 Views
    Don't Miss
    প্রতিদিনের স্বাস্থ্য July 5, 2025

    শিশুদের স্ক্যাবিস: ছোট্ট শরীরের বড় চুলকানি, প্রতিকার ও প্রতিরোধে চাই সচেতনতা

    ডা. রিফাত আল মাজিদ জনস্বাস্থ্য গবেষক ও চিকিৎসক, কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগ,  রাজশাহী মেডিকেল কলেজ গ্রীষ্মের…

    মনে রাখার বিভিন্ন পদ্ধতি

    বাংলাদেশি মনোরোগ চিকিৎসকের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

    শিশুদের কেন এবং কিভাবে পরার্থপরতার প্রেরণা দেয়া যায়

    Stay In Touch
    • Facebook
    • Twitter
    • Pinterest
    • Instagram
    • YouTube
    • Vimeo
    আমাদের সম্পর্কে
    আমাদের সম্পর্কে

    প্রকাশক ও সম্পাদক:
    অধ্যাপক ডা. সালাহ্উদ্দিন কাউসার বিপ্লব
    মোবাইল : (+88) 018-65466594, (+88) 014-07497696
    ইমেইল : info@monerkhabor.com

    লিংক
    • মাসিক ম্যাগাজিন প্রাপ্তিস্থান
    • কনফারেন্স-সেমিনার-ওয়ার্কশপ
    • প্রেজেন্টেশন
    • জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট
    রিসোর্স
    • পরিচালনা পর্ষদ
    • মানসিক বিষয়ে সংগঠন
    • বিশেষজ্ঞ লোকবল
    • নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
    সোশ্যাল মিডিয়া
    • Facebook
    • YouTube
    • LinkedIn
    • WhatsApp
    © 2025 মনেরখবর সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
    • আমাদের সম্পর্কে
    • যোগাযোগ
    • গোপনীয়তা নীতি

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.