হতাশা কাটাতে ওষুধ যেমন কাজ করে, তেমনি মাটিতে থাকা ব্যাকটেরিয়াও একই ধরনের কাজ করে। নিউরোসায়েন্স জার্নালে বছর দুয়েক আগে এই তথ্য জানান যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টল ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা।
মাটিতে পাওয়া ব্যাকটেরিয়া দিয়ে ল্যাবে ইঁদুরের ওপর গবেষণা করেন বিজ্ঞানীরা। এই ব্যাকটেরিয়াকে বিজ্ঞানীরা ‘ফ্রেন্ডলি’ বা ‘বন্ধুসুলভ’ বলে আখ্যায়িত করেছেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, হতাশা কাটাতে ওষুধ যেভাবে মস্তিষ্কের কোষকে উদ্দীপ্ত করে এই ব্যাকটেরিয়াও একইভাবে কাজ করে।
গবেষণা দলের প্রধান ড. ক্রিস লরি বলছেন, ‘মাটির কাছাকাছি বেশি সময় কাটালে মন প্রফুল্ল হয়। যারা বাগান করেন, তাদের এটি বেশি হয়।’
সেরোটোনিনের অভাবে মূলত হতাশা জেঁকে বসে। মাটিতে যে ব্যাকটেরিয়া আছে সেটি সেরোটোনিনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
হতাশা কাটাতে প্রোজ্যাক জাতীয় ওষুধ ব্যবহার করলে অনেক সাইড ইফেক্ট দেখা দেয়। দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে আত্মহত্যা প্রবণতা বেড়ে যায়। বিজ্ঞানীরা বলছেন, মাটির স্পর্শে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
স্বজনহারাদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য পেতে দেখুন: কথা বলো কথা বলি
করোনা বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য ও নির্দেশনা পেতে দেখুন: করোনা ইনফো
মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক মনের খবর এর ভিডিও দেখুন: সুস্থ থাকুন মনে