নতুন নতুন উপসর্গ নিয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এমনটাই বলা হয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের পর থেকেই প্রাপ্তবয়স্কদের পাশাপাশি শিশুদের দেহেও ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই শিশুদের দেহে জ্বর, সর্দি, কাশির মতো মৃদু উপসর্গ দেখা যায়।
কিন্তু বর্তমানে ইউরোপ ও আমেরিকার নতুন উপসর্গ নিয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা শিশুদের মাঝে দেখা দিয়েছে। চিকিৎসকেরা বলছেন, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত শিশুদের ত্বক, চোখ, ধমনী ও হার্টে প্রদাহের সৃষ্টি হচ্ছে যা তাদের গুরুতর অসুস্থ করে তুলছে। চিকিৎসকেরা এই অবস্থার নাম দিয়েছেন ‘পেডিয়াট্রিক মাল্টিসিস্টেম ইনফ্লামেটরি সিনড্রোম’।
প্রতিবেদনে বলা হয়, শিশুদের মাঝে নতুন উপসর্গ নিয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার মধ্যে রয়েছে ত্বকে ফুসকুড়ি, চোখ লালচে হয়ে যাওয়া, লসিকা স্ফীত হয়ে যাওয়া এবং পেটে ব্যথা।
আশ্চর্যজনক বিষয় হলো, নভেল করোনাভাইরাসের দুটো পরিচিত উপসর্গ কাশি এবং শ্বাসকষ্ট শিশুদের মাঝে দেখা যাচ্ছে না।
নিউইয়র্ক শিশু হাসপাতালের প্রধান ড. স্টিভেন কার্নি বলেন, “করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে শিশুদের হার্টে করোনারি আর্টারিস ও ধমনীতে প্রদাহের সৃষ্টি করছে যা অনেক ক্ষেত্রেই মারাত্মক আকার ধারণ করছে।”
চিকিৎসকরা বলছেন, স্টেরয়েড জাতীয় খাবার, উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন অ্যাসপিরিন, সরবরাহকৃত অক্সিজেন, ভেন্টিলেটর, অ্যান্টিবায়োটিক এক্ষেত্রে শিশুদের সুস্থ করে তুলছে।
মানিসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে চিকিৎসকের সরাসরি পরামর্শ পেতে দেখুন: মনের খবর ব্লগ
করোনায় মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক টেলিসেবা পেতে দেখুন: সার্বক্ষণিক যোগাযোগ
করোনা বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য ও নির্দেশনা পেতে দেখুন: করোনা ইনফো
করোনায় সচেতনতা বিষয়ক মনের খবর এর ভিডিও বার্তা দেখুন: সুস্থ থাকুন সর্তক থাকুন
কিন্তু বর্তমানে ইউরোপ ও আমেরিকার নতুন উপসর্গ নিয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা শিশুদের মাঝে দেখা দিয়েছে। চিকিৎসকেরা বলছেন, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত শিশুদের ত্বক, চোখ, ধমনী ও হার্টে প্রদাহের সৃষ্টি হচ্ছে যা তাদের গুরুতর অসুস্থ করে তুলছে। চিকিৎসকেরা এই অবস্থার নাম দিয়েছেন ‘পেডিয়াট্রিক মাল্টিসিস্টেম ইনফ্লামেটরি সিনড্রোম’।
প্রতিবেদনে বলা হয়, শিশুদের মাঝে নতুন উপসর্গ নিয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার মধ্যে রয়েছে ত্বকে ফুসকুড়ি, চোখ লালচে হয়ে যাওয়া, লসিকা স্ফীত হয়ে যাওয়া এবং পেটে ব্যথা।
আশ্চর্যজনক বিষয় হলো, নভেল করোনাভাইরাসের দুটো পরিচিত উপসর্গ কাশি এবং শ্বাসকষ্ট শিশুদের মাঝে দেখা যাচ্ছে না।
নিউইয়র্ক শিশু হাসপাতালের প্রধান ড. স্টিভেন কার্নি বলেন, “করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে শিশুদের হার্টে করোনারি আর্টারিস ও ধমনীতে প্রদাহের সৃষ্টি করছে যা অনেক ক্ষেত্রেই মারাত্মক আকার ধারণ করছে।”
চিকিৎসকরা বলছেন, স্টেরয়েড জাতীয় খাবার, উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন অ্যাসপিরিন, সরবরাহকৃত অক্সিজেন, ভেন্টিলেটর, অ্যান্টিবায়োটিক এক্ষেত্রে শিশুদের সুস্থ করে তুলছে।
মানিসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে চিকিৎসকের সরাসরি পরামর্শ পেতে দেখুন: মনের খবর ব্লগ
করোনায় মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক টেলিসেবা পেতে দেখুন: সার্বক্ষণিক যোগাযোগ
করোনা বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য ও নির্দেশনা পেতে দেখুন: করোনা ইনফো
করোনায় সচেতনতা বিষয়ক মনের খবর এর ভিডিও বার্তা দেখুন: সুস্থ থাকুন সর্তক থাকুন