রাজধানীতে পঞ্চমবারের মতো আন্তর্জাতিক যোগ দিবস পালিত হয়েছে। যোগব্যায়াম মানুষের মন, হৃদয়, শরীর ও আত্মার শান্তি বাড়ায়। প্রত্যেকের জীবনে যোগব্যায়াম দরকার। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গতকাল একযোগে এ দিবস পালিত হয়।
গতকাল শুক্রবার সকাল ৭টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভিডিও বার্তার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন- রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই-কমিশনার রিভা গাঙ্গুলী দাশ। এতে বাংলাদেশের খ্যাতিমান খেলোয়াড়, গায়ক, অভিনেতা-অভিনেত্রী ও ঢাকায় অবস্থিত বিভিন্ন মিশনের কূটনীতিকসহ সমাজের সব স্তরের প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ অংশ নেন। এতে যোগ প্রদর্শন ও গণযোগ সেশন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ সরকারের সহযোগিতায় দিবসটি পালন করে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাই-কমিশন।
যোগ হলো প্রাচীন ভারতের এক বিশেষ ধরনের শারীরিক ও মানসিক ব্যায়াম এবং আধ্যাত্মিক অনুশীলন প্রথা। প্রতিটি মানুষ যেন সুস্থতার সঙ্গে মানসিক শুদ্ধতার ভেতর দিয়ে বেড়ে ওঠে সেই বার্তা ছড়িয়ে দেয় যোগ দিবস। যা দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেন, যোগব্যায়ামের সঙ্গে পরিচয় অনেক আগে থেকেই। তখন আমরা ঘরে বসে যোগব্যায়াম করতাম। এখন বিশাল পরিসরে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এ ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে। যোগব্যায়াম শরীর, মন ও আত্মার জন্য খুবই উপকারী। এ তিনের মধ্যে সংযম, শৃঙ্খলা ও শান্তি আনে। এজন্য আমরা ভালো চিন্তা করতে পারি। যা দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গল বয়ে আনে।
ভারতীয় হাই-কমিশনার রিভা গাঙ্গুলী বলেন, আমি খুবই খুশি। বাংলাদেশের অনেক মানুষ আজ মাঠে এসেছেন যোগব্যায়াম করতে। এটা দেখে আমি উৎফুল্ল, আনন্দিত। মনে সুখ ও শান্তি অনুভব করছি। ভারতের উদ্যোগে জাতিসংঘ ২০১৪ সালে যোগ দিবসের স্বীকৃতি দিয়েছে। সে সময় বাংলাদেশসহ ১৭৫টি দেশ দিবসটিকে স্বীকৃতি দেয়।
২০১৪ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে ভাষণে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২১ জুনকে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস ঘোষণার প্রস্তাব করেন। ভারতের এ প্রস্তাবটি ১৭৫টি দেশের সমর্থনের মধ্য দিয়ে ১১ ডিসেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ২১ জুনকে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস ঘোষণা করে। এখন দিবসটি আন্তর্জাতিকভাবে ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে উদযাপন করা হয়। জাতিসংঘের কোনো প্রস্তাবের প্রতি এটিই ছিল সর্বোচ্চ সংখ্যক দেশের সমর্থনদানের রেকর্ড। মানুষের মধ্যে যোগ দিবসের চিন্তা-চেতনা ছড়িয়ে দেয়াই এ দিবসের মূল লক্ষ্য।
গতকাল শুক্রবার সকাল ৭টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভিডিও বার্তার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন- রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই-কমিশনার রিভা গাঙ্গুলী দাশ। এতে বাংলাদেশের খ্যাতিমান খেলোয়াড়, গায়ক, অভিনেতা-অভিনেত্রী ও ঢাকায় অবস্থিত বিভিন্ন মিশনের কূটনীতিকসহ সমাজের সব স্তরের প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ অংশ নেন। এতে যোগ প্রদর্শন ও গণযোগ সেশন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ সরকারের সহযোগিতায় দিবসটি পালন করে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাই-কমিশন।
যোগ হলো প্রাচীন ভারতের এক বিশেষ ধরনের শারীরিক ও মানসিক ব্যায়াম এবং আধ্যাত্মিক অনুশীলন প্রথা। প্রতিটি মানুষ যেন সুস্থতার সঙ্গে মানসিক শুদ্ধতার ভেতর দিয়ে বেড়ে ওঠে সেই বার্তা ছড়িয়ে দেয় যোগ দিবস। যা দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেন, যোগব্যায়ামের সঙ্গে পরিচয় অনেক আগে থেকেই। তখন আমরা ঘরে বসে যোগব্যায়াম করতাম। এখন বিশাল পরিসরে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এ ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে। যোগব্যায়াম শরীর, মন ও আত্মার জন্য খুবই উপকারী। এ তিনের মধ্যে সংযম, শৃঙ্খলা ও শান্তি আনে। এজন্য আমরা ভালো চিন্তা করতে পারি। যা দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গল বয়ে আনে।
ভারতীয় হাই-কমিশনার রিভা গাঙ্গুলী বলেন, আমি খুবই খুশি। বাংলাদেশের অনেক মানুষ আজ মাঠে এসেছেন যোগব্যায়াম করতে। এটা দেখে আমি উৎফুল্ল, আনন্দিত। মনে সুখ ও শান্তি অনুভব করছি। ভারতের উদ্যোগে জাতিসংঘ ২০১৪ সালে যোগ দিবসের স্বীকৃতি দিয়েছে। সে সময় বাংলাদেশসহ ১৭৫টি দেশ দিবসটিকে স্বীকৃতি দেয়।
২০১৪ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে ভাষণে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২১ জুনকে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস ঘোষণার প্রস্তাব করেন। ভারতের এ প্রস্তাবটি ১৭৫টি দেশের সমর্থনের মধ্য দিয়ে ১১ ডিসেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ২১ জুনকে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস ঘোষণা করে। এখন দিবসটি আন্তর্জাতিকভাবে ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে উদযাপন করা হয়। জাতিসংঘের কোনো প্রস্তাবের প্রতি এটিই ছিল সর্বোচ্চ সংখ্যক দেশের সমর্থনদানের রেকর্ড। মানুষের মধ্যে যোগ দিবসের চিন্তা-চেতনা ছড়িয়ে দেয়াই এ দিবসের মূল লক্ষ্য।