তবে এসব বিষয় অনেক সময় অনেক বড় বিষয় হিসেবে দাড়ায়। যেমন আপনি একধরনের অস্বস্থিকর অবস্থার ভিতর দিয়ে যাচ্ছেন। নিশ্চয়ই এই সমস্যাগুলর জন্য আপনার চলতে ফিরতেও সমস্যা হচ্ছে। তাই নিজেই বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন এবং তার সমাধানের জন্য জানতে চেয়েছেন। মানুষের সাথে বা পরিবেশের সাতে সমঝোতা করে চলাকে সোশাল স্কিলনেস বা সামাজিক দক্ষতা বলে। এটা অন্যের সাথে সাধারণ যোগাযোগরে বড় উপায়। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই মানুষ এমনি এমনি এসব শিখে নেয়। কিন্তু কখনো কখনো প্রফেশনাল বা পেশাগত সাহায্য প্রয়োজন হয়। আপনি কোথায় আছেন জানিনা। সোশাল স্কিল নিয়ে কাজ করে এমন অনেক সংগঠন এখন ঢাকায় আছে। আমাদের বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোরোগবিদ্যা বিভাগেও এই কাজটি হয়। যোগাযোগ করতে পারেন। আপনি আপনার কাছের কোনো মেডিকেলের মনোরোগ বিদ্যা বিভাগে যোগাযোগ করতে পারেন। নিজেও ইন্টারনেট থেকে কিছু টিপস বা সাজেশণ বের করে পড়তে পারেন। কিছুটা উপকারতো হবেই।
মানুষ যখন পরিবেশকে ঠিক মতো নিয়ন্ত্রন করতে পারেনা তখনই মানুষ খুব বেশী রেগে যায়। নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ফেলে। নিজের উপর নিয়ন্ত্রন রক্ষা করা এক ধরনের দক্ষতা। আর আত্মহত্যর কথা বলেছেন, এটা একজমেরন মনে বা চিন্তায় আসাই উচিত না। কারন এটা কোনো পথনা। আপনি অন্য কোনো রোগ না থাকলে আপাতত টেবলেট প্রোপানল ১০ মিগ্রা, একটা করে রাতেও সকালে খেতে পারেন। তবে সোশাল স্কিল শিক্ষা আপনার জন্য বেশী উপকারী হবে। ভালো থাকেন। মনের খরব পড়বেন। সমস্যা হলে জানাবেন। ধন্যবাদ।[/vc_message]
ইতি,
প্রফেসর ডা. সালাহ্উদ্দিন কাউসার বিপ্লব
চেয়ারম্যান ও অধ্যাপক – মনোরোগবিদ্যা বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।
সেকশন মেম্বার – মাস মিডিয়া এন্ড মেন্টাল হেলথ সেকশন অব ‘ওয়ার্ল্ড সাইকিয়াট্রিক এসোসিয়েশন’।
কোঅর্ডিনেটর – সাইকিয়াট্রিক সেক্স ক্লিনিক (পিএসসি), মনোরোগবিদ্যা বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।
সাবেক মেন্টাল স্কিল কনসাল্টেন্ট – বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্রিকেট টিম।
সম্পাদক – মনের খবর।