পুরুষ আর নারীর মনের গঠন একই ধাঁচের নয়। বরং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অন্যরকম। আর এই মানসিক পার্থক্যের কারণে সুস্থ সম্পর্ক গড়ে ওঠে না সব সময়। একে অন্যকে বুঝতে না পারার কারণে দিনদিন দূরত্বই বাড়ে কেবল। তবে নিজের আচরণে সামান্য কিছু পরিবর্তন এনে বদলে দিতে পারেন সম্পর্ক। যদি বুঝতে পারেন, সঙ্গীর সঙ্গে আপনার মানসিক দূরত্ব বেড়ে যাচ্ছে তাহলে এসব উপায়ে তা দূর করুন-
একা একাই ভেবে নেবেন না: আপনি হয়তো যখনকার কাজ তখনই করতে পছন্দ করেন। এদিকে আপনার সঙ্গী তেমন নন। তিনি মনে করেন, অনেক কাজ একসঙ্গে জমে গেলে তারপর সব একসঙ্গে শেষ করবেন। এর ফলে সব কাজ আপনাকেই করতে হয়, যেহেতু আপনি আগেভাগেই কাজ সেরে রাখতে পছন্দ করেন। এর ফলে আপনার সঙ্গীর মনে ধারণা জন্মাবে, আপনি হয়তো নিজেই সব কাজ করতে পছন্দ করেন। তাই নিজের মতো ভেবে নিয়ে কাজ করবেন না। বরং দু’জন মিলে খোলাখুলি আলাপ করে নিন যেকোনো বিষয়ে। তাতে ভুল বোঝার উপায় থাকবে না।
একা একাই ভেবে নেবেন না: আপনি হয়তো যখনকার কাজ তখনই করতে পছন্দ করেন। এদিকে আপনার সঙ্গী তেমন নন। তিনি মনে করেন, অনেক কাজ একসঙ্গে জমে গেলে তারপর সব একসঙ্গে শেষ করবেন। এর ফলে সব কাজ আপনাকেই করতে হয়, যেহেতু আপনি আগেভাগেই কাজ সেরে রাখতে পছন্দ করেন। এর ফলে আপনার সঙ্গীর মনে ধারণা জন্মাবে, আপনি হয়তো নিজেই সব কাজ করতে পছন্দ করেন। তাই নিজের মতো ভেবে নিয়ে কাজ করবেন না। বরং দু’জন মিলে খোলাখুলি আলাপ করে নিন যেকোনো বিষয়ে। তাতে ভুল বোঝার উপায় থাকবে না।
ইতিবাচক থাকুন: নেতিবাচক চিন্তাকে একবার প্রশ্রয় দিলেই তাতে দ্রুত ডালপালা গজাতে থাকবে। আর এই নেতিবাচক চিন্তাধারা আপনাকে সব সময় বিষণ্ন করে রাখবে। তাই যত কঠিন সময়ই আসুক না কেন, ইতিবাচক চিন্তা ধরে রাখুন। হাসিমুখে সঙ্গীর হাতটি ধরে রাখুন। তাকে অভয় দিন। কোনো পরিস্থিতিতেই নেতিবাচক চিন্তাকে মনে জায়গা দেবেন না।
প্রশংসা করুন: আপনার ছোট ছোট প্রশংসা আপনাদের জীবনকে আরও বেশি সুন্দর করে তুলতে পারে। সঙ্গীর কাজের প্রশংসা করুন। তাতে যত ছোট কাজই হোক না কেন। এতে করে প্রশংসার অভ্যাস গড়ে উঠবে। প্রশংসার বদলে আপনিও প্রশংসা পাবেন। আর পরস্পরের প্রতি নির্ভরশীলতা থাকলে সম্পর্ক সুখের হবেই!
করোনায় স্বজনহারাদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য পেতে দেখুন: কথা বলো কথা বলি
করোনা বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য ও নির্দেশনা পেতে দেখুন: করোনা ইনফো
মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক মনের খবর এর ভিডিও দেখুন: সুস্থ থাকুন মনে প্রাণে