বন্ধু-বান্ধব নিয়ে হইহুল্লর করে কাটাতে অনেকেই ভালবাসেন। আবার এমনও আছে যারা এর থেকে আলাদা থাকতে পছন্দ করেন। এ রকম মানুষরা বন্ধু-বান্ধব বা অসংখ্য লোকের সঙ্গে আড্ডা দিতে বিরক্তি প্রকাশ করেন। এই স্বভাবের সন্তানের ক্ষেত্রে অভিভাবকরা অনেকটাই চিন্তিত থাকেন। তবে এতে চিন্তার কিছু নেই, বরং এর দারুণ একটি দিক রয়েছে।
সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় জানা গেছে, যারা যত বুদ্ধিমান তারা একা থাকতে পছন্দ করেন। এতেই বেশি খুশি থাকেন তারা। ওয়ার্ল্ড ইকনমিক ফোরামের পক্ষ থেকে এই গবেষণাটি করা হয়েছে।
১৮ থেকে ২৮ বছর বয়সের এরকম প্রায় ১৫ হাজার মানুষকে নিয়ে এই গবেষণাটি চালানো হয়। তাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল- তারা কোথায় থাকেন, কীভাবে জীবনে খুশি থাকেন তারা, যেখানে থাকেন সেখানে কত লোকের সঙ্গে থাকেন, সেখানকার সামাজিক জীবন কী ধরনের- এমন নানা কিছু।
এসব প্রশ্নের উত্তরগুলো পর্যালোচনার পরে সমীক্ষায় একটা জিনিস উঠে আসে, তাহলো যারা বহু মানুষের সঙ্গ পছন্দ করেন না, তারা অন্যদের চেয়ে খানিকটা হলেও বেশি বুদ্ধিমান। তারা দলে থাকলে সেখান থেকে নেতিবাচক দিকগুলোকে গুরুত্ব দেন। এরা আবার একা থাকার মধ্যেই সবচেয়ে বেশি আনন্দ খুঁজে পান।
এর পিছনে নানা কারণ থাকতে পারে। তবে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে নিজেদের জীবনের লক্ষ্য জয় করতেই তারা বেশিরভাগ সময় দেন, তাই একা থাকতে পছন্দ করেন। এককথায় এদেরকে মুখচোরাই বলা হয়।
সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় জানা গেছে, যারা যত বুদ্ধিমান তারা একা থাকতে পছন্দ করেন। এতেই বেশি খুশি থাকেন তারা। ওয়ার্ল্ড ইকনমিক ফোরামের পক্ষ থেকে এই গবেষণাটি করা হয়েছে।
১৮ থেকে ২৮ বছর বয়সের এরকম প্রায় ১৫ হাজার মানুষকে নিয়ে এই গবেষণাটি চালানো হয়। তাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল- তারা কোথায় থাকেন, কীভাবে জীবনে খুশি থাকেন তারা, যেখানে থাকেন সেখানে কত লোকের সঙ্গে থাকেন, সেখানকার সামাজিক জীবন কী ধরনের- এমন নানা কিছু।
এসব প্রশ্নের উত্তরগুলো পর্যালোচনার পরে সমীক্ষায় একটা জিনিস উঠে আসে, তাহলো যারা বহু মানুষের সঙ্গ পছন্দ করেন না, তারা অন্যদের চেয়ে খানিকটা হলেও বেশি বুদ্ধিমান। তারা দলে থাকলে সেখান থেকে নেতিবাচক দিকগুলোকে গুরুত্ব দেন। এরা আবার একা থাকার মধ্যেই সবচেয়ে বেশি আনন্দ খুঁজে পান।
এর পিছনে নানা কারণ থাকতে পারে। তবে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে নিজেদের জীবনের লক্ষ্য জয় করতেই তারা বেশিরভাগ সময় দেন, তাই একা থাকতে পছন্দ করেন। এককথায় এদেরকে মুখচোরাই বলা হয়।
সঠিক, অনেক গুরুত্বপূর্ণ লেখা। কিন্তু আমাদের সমাজে তো এখা থাকলেই অনেকে খারাপ মন্তব্য করে, আমি ভুক্তভোগী। কি করবো?