বিশ্বে প্রতিদিন ১০ লাখের বেশি মানুষ যৌনবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লিউএইচও)। গত বৃহস্পতিবার সংস্থাটির প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়।
ডাব্লিউএইচও’র বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম সিএনএন জানায়, মানুষ মূলত ক্ল্যামিডিয়া, গনোরিয়া, সিফিলিস ও ট্রিকোমোনিয়াসিস-এই চারটি রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। দেখা গেছে, ২৫ জনের কমপক্ষে একজন এই চার রোগের একটিতে আক্রান্ত।
ডাব্লিউএইচও’র প্রকাশিত প্রতিবেদনের প্রধান গবেষক ড. মেলানি টেলর বলেন, এই যৌনবাহিত রোগের বৃদ্ধি এটাই প্রমাণ করে যে মানুষ তাদের স্বাস্থ্য, যৌনতা ও প্রজনন ক্ষমতা ঝুঁকিতে ফেলছে।
ডাব্লিউএইচও জানায়, প্রতিবছর সারাবিশ্বে ৩৭ কোটি ৬০ লাখ মানুষ চারটি যৌনরোগের একটি বা একাধিকে আক্রান্ত হচ্ছে। রোগগুলো সাধারণত অরক্ষিত যৌন সম্পর্কের কারণের ছড়িয়ে পড়ছে। এছাড়া জন্মের সময় মায়ের থেকেও শিশুরা রোগগুলোতে আক্রান্ত হচ্ছে। চার রোগের মধ্যে সিফিলিস সংক্রমিত রক্তের মাধ্যমেও এক শরীর থেকে অন্য শরীরে ছড়াতে পারে।
এই রোগগুলো শনাক্তের সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসার প্রয়োজন রয়েছে বলে জানিয়েছে ডাব্লিউএইচও। ব্যতিক্রম হলে বন্ধ্যাত্ব, মৃতসন্তান প্রসব, গর্ভধারণে জটিলতা এবং এইডসের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
যুক্তরাজ্যের ড্রাগ রেসিসটেন্ট ইনফেকশন প্রোগ্রামের প্রধান ডা. টিম জিঙ্কস বলেন, গত বছর যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ‘সুপার গনোরিয়া’ থেকে আরোগ্য মেলা প্রায় অসম্ভব। এই রোগ সারা বিশ্বে আরও ছড়িয়ে পড়বে বলে ধারণা করেন তিনি। দেখা গেছে ১৫ থেকে ৪৯ বয়সী নারী-পুরুষের মধ্যে এর ব্যাপকতা বেশি।
টেলর বলেন, রোগগুলো সাধারণত চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময় সম্ভব। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, আক্রান্তদের শরীরে কোনো লক্ষণ থাকে না। ফলে রোগীরা কোনো চিকিৎসা নেন না যতক্ষণ না সেগুলো মারাত্বক আকারে ছড়িয়ে পড়ে। তাই এসব রোগের বিষয়ে আগে থেকে সচেতন থাকার বিষয়ে পরামর্শ দেন তিনি।
ডাব্লিউএইচও’র বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম সিএনএন জানায়, মানুষ মূলত ক্ল্যামিডিয়া, গনোরিয়া, সিফিলিস ও ট্রিকোমোনিয়াসিস-এই চারটি রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। দেখা গেছে, ২৫ জনের কমপক্ষে একজন এই চার রোগের একটিতে আক্রান্ত।
ডাব্লিউএইচও’র প্রকাশিত প্রতিবেদনের প্রধান গবেষক ড. মেলানি টেলর বলেন, এই যৌনবাহিত রোগের বৃদ্ধি এটাই প্রমাণ করে যে মানুষ তাদের স্বাস্থ্য, যৌনতা ও প্রজনন ক্ষমতা ঝুঁকিতে ফেলছে।
ডাব্লিউএইচও জানায়, প্রতিবছর সারাবিশ্বে ৩৭ কোটি ৬০ লাখ মানুষ চারটি যৌনরোগের একটি বা একাধিকে আক্রান্ত হচ্ছে। রোগগুলো সাধারণত অরক্ষিত যৌন সম্পর্কের কারণের ছড়িয়ে পড়ছে। এছাড়া জন্মের সময় মায়ের থেকেও শিশুরা রোগগুলোতে আক্রান্ত হচ্ছে। চার রোগের মধ্যে সিফিলিস সংক্রমিত রক্তের মাধ্যমেও এক শরীর থেকে অন্য শরীরে ছড়াতে পারে।
এই রোগগুলো শনাক্তের সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসার প্রয়োজন রয়েছে বলে জানিয়েছে ডাব্লিউএইচও। ব্যতিক্রম হলে বন্ধ্যাত্ব, মৃতসন্তান প্রসব, গর্ভধারণে জটিলতা এবং এইডসের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
যুক্তরাজ্যের ড্রাগ রেসিসটেন্ট ইনফেকশন প্রোগ্রামের প্রধান ডা. টিম জিঙ্কস বলেন, গত বছর যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ‘সুপার গনোরিয়া’ থেকে আরোগ্য মেলা প্রায় অসম্ভব। এই রোগ সারা বিশ্বে আরও ছড়িয়ে পড়বে বলে ধারণা করেন তিনি। দেখা গেছে ১৫ থেকে ৪৯ বয়সী নারী-পুরুষের মধ্যে এর ব্যাপকতা বেশি।
টেলর বলেন, রোগগুলো সাধারণত চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময় সম্ভব। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, আক্রান্তদের শরীরে কোনো লক্ষণ থাকে না। ফলে রোগীরা কোনো চিকিৎসা নেন না যতক্ষণ না সেগুলো মারাত্বক আকারে ছড়িয়ে পড়ে। তাই এসব রোগের বিষয়ে আগে থেকে সচেতন থাকার বিষয়ে পরামর্শ দেন তিনি।