আমাদের প্রত্যেকের প্রতিদিনই কোন না কোন ভুল হয়। এটাই খুবই স্বাভাবিক, ভুল হতেই পারে, তবে বড় কথা হলো সংশোধন করা যায়।
মানুষ সামাজিক জীব। আর বর্তমান বিশ্বে আমরা নানাভাবে একে অন্যের সঙ্গে সম্পর্কিত। তবে প্রতিটি সম্পর্কেই একটি সাধারণ বিষয় হয়ে থাকে বিশ্বাস। কখনো ছোটখাটো ভুলের কারণে আমাদের বিশ্বাস নড়ে যায়! আমরা চাইও বাবা-মা, ভাই-বোন, বন্ধু বা সঙ্গীর বিশ্বাস ফের অর্জন করতে।
মানুষ সামাজিক জীব। আর বর্তমান বিশ্বে আমরা নানাভাবে একে অন্যের সঙ্গে সম্পর্কিত। তবে প্রতিটি সম্পর্কেই একটি সাধারণ বিষয় হয়ে থাকে বিশ্বাস। কখনো ছোটখাটো ভুলের কারণে আমাদের বিশ্বাস নড়ে যায়! আমরা চাইও বাবা-মা, ভাই-বোন, বন্ধু বা সঙ্গীর বিশ্বাস ফের অর্জন করতে।
তবে সব সময় ‘আমি দুঃখিত’ এই একটি ছোট্টবাক্য সমাধান বয়ে আনতে পারে না। কোনও কোনও ক্ষেত্রে কেবল দুঃখ প্রকাশ করা যথেষ্টও নয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষকরা বলছেন, এ অবস্থায় ক্ষমা প্রার্থনাই সেরা পথ। আর সে ক্ষমা প্রার্থনা এমন হবে তা যেনো কার্যকর কিছু হয়।
সম্প্রতি একটি জার্নালে নেগোসিয়েশন অ্যান্ড কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্ট রিসার্চ বিষয়ক গবেষণাপত্রে তারা বলছেন- ক্ষমা প্রার্থনা অবশ্যই আন্তরিক হতে হবে।
গবেষকরা বলছেন, ভুল সংশোধনের ছয়টি পথ। এর মধ্যে অন্তত দু’টি গুরুত্বপূর্ণ কাজ রয়েছে: প্রথমেই জেনে নিতে হবে আমি কেন এবং কিভাবে ভুলটি করেছি। আর এরপর ভুল সংশোধনে ক্ষমা প্রার্থনা করা।
গবেষণাটি দুই ভাগে বিভক্ত। একপক্ষে ৩৩৩ জন মানুষের প্রত্যেককে একটি বিষয়ে ক্ষমা চাইতে বলা হয়। আগেই তাদের জানিয়ে দেওয়া হয় বিষয়টি কি।
অন্য দলে ৪২২ জনকে কি কারণে ক্ষমা চাইতে হবে সে বিষয়টি না জানিয়ে ক্ষমা চাইতে বলা হয়।
গবেষকদের একজন ওহাইও বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা এবং মানবসম্পদ বিভাগের অধ্যাপক রয় লিউকির মতে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি হচ্ছে নিজের ভুলটি খুঁজে বের করা।
বিশ্ববিদ্যালয়টির বাণিজ্য বিভাগের ফিশারিজ কলেজের এই অধ্যাপক আরও বলেন, ‘বলুন ভুলটা আপনার ছিলো, আপনি ভুল করেছেন’। তবে কেবল মুখে বললেই চলবে না, আন্তরিকভাবে ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে।
তিনি বলেন, শুধুমাত্র মুখে ‘আমি দুঃখিত’ বলাটা ছোট মানসিকতার প্রমাণ। পাশাপাশি যদি বলা যায়, আমি ভুল সংশোধন করবো তাহলে বিষয়টি অবশ্যই একটা কার্যকর ফল দেবে।
পরবর্তীতে দেখা যায়, যারা তাদের অপরাধ জানতেন তারা সে কারণেই ক্ষমা চাইছেন। এতে তাদের ক্ষমা কার্যকর হয়।
ভিন্ন একটি গবেষণায় দেখা গেছে, মানসিক প্রশান্তির জন্য ক্ষমা প্রার্থনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিষণ্নতা, উদ্বিগ্নতাসহ আরও অনেক মানসিক জটিলতা ক্ষমা প্রার্থনার মধ্য দিয়ে দূর হয়ে যেতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষকরা বলছেন, এ অবস্থায় ক্ষমা প্রার্থনাই সেরা পথ। আর সে ক্ষমা প্রার্থনা এমন হবে তা যেনো কার্যকর কিছু হয়।
সম্প্রতি একটি জার্নালে নেগোসিয়েশন অ্যান্ড কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্ট রিসার্চ বিষয়ক গবেষণাপত্রে তারা বলছেন- ক্ষমা প্রার্থনা অবশ্যই আন্তরিক হতে হবে।
গবেষকরা বলছেন, ভুল সংশোধনের ছয়টি পথ। এর মধ্যে অন্তত দু’টি গুরুত্বপূর্ণ কাজ রয়েছে: প্রথমেই জেনে নিতে হবে আমি কেন এবং কিভাবে ভুলটি করেছি। আর এরপর ভুল সংশোধনে ক্ষমা প্রার্থনা করা।
গবেষণাটি দুই ভাগে বিভক্ত। একপক্ষে ৩৩৩ জন মানুষের প্রত্যেককে একটি বিষয়ে ক্ষমা চাইতে বলা হয়। আগেই তাদের জানিয়ে দেওয়া হয় বিষয়টি কি।
অন্য দলে ৪২২ জনকে কি কারণে ক্ষমা চাইতে হবে সে বিষয়টি না জানিয়ে ক্ষমা চাইতে বলা হয়।
গবেষকদের একজন ওহাইও বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা এবং মানবসম্পদ বিভাগের অধ্যাপক রয় লিউকির মতে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি হচ্ছে নিজের ভুলটি খুঁজে বের করা।
বিশ্ববিদ্যালয়টির বাণিজ্য বিভাগের ফিশারিজ কলেজের এই অধ্যাপক আরও বলেন, ‘বলুন ভুলটা আপনার ছিলো, আপনি ভুল করেছেন’। তবে কেবল মুখে বললেই চলবে না, আন্তরিকভাবে ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে।
তিনি বলেন, শুধুমাত্র মুখে ‘আমি দুঃখিত’ বলাটা ছোট মানসিকতার প্রমাণ। পাশাপাশি যদি বলা যায়, আমি ভুল সংশোধন করবো তাহলে বিষয়টি অবশ্যই একটা কার্যকর ফল দেবে।
পরবর্তীতে দেখা যায়, যারা তাদের অপরাধ জানতেন তারা সে কারণেই ক্ষমা চাইছেন। এতে তাদের ক্ষমা কার্যকর হয়।
ভিন্ন একটি গবেষণায় দেখা গেছে, মানসিক প্রশান্তির জন্য ক্ষমা প্রার্থনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিষণ্নতা, উদ্বিগ্নতাসহ আরও অনেক মানসিক জটিলতা ক্ষমা প্রার্থনার মধ্য দিয়ে দূর হয়ে যেতে পারে।