Close Menu
    What's Hot

    ইনার হুইল ক্লাব অফ ঢাকা নাইটিংগেলে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    বগুড়ায় এনডিএফ-এর আয়োজনে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস ২০২৫ উদযাপিত

    বিপর্যয় বা সংকটকালীন সময়ে মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া সমান গুরুত্বপূর্ণ

    বর্তমানেও অনেকেই মানসিক রোগকে লজ্জার বিষয় মনে করেন — ডা. মো. শাহেদুল ইসলাম

    কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস ২০২৫ উদ্‌যাপন

    Facebook X (Twitter) Instagram
    Saturday, October 18
    Facebook X (Twitter) Instagram
    মনের খবরমনের খবর
    ENGLISH
    • মূল পাতা
    • কার্যক্রম
      1. জাতীয়
      2. আন্তর্জাতিক
      Featured
      কার্যক্রম October 14, 2025

      ইনার হুইল ক্লাব অফ ঢাকা নাইটিংগেলে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

      Recent

      ইনার হুইল ক্লাব অফ ঢাকা নাইটিংগেলে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

      বগুড়ায় এনডিএফ-এর আয়োজনে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস ২০২৫ উদযাপিত

      বিপর্যয় বা সংকটকালীন সময়ে মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া সমান গুরুত্বপূর্ণ

    • প্রতিদিনের চিঠি
    • মানসিক স্বাস্থ্য
      1. মাদকাসক্তি
      2. মানসিক স্বাস্থ্য সেবা তথ্য
      3. যৌন স্বাস্থ্য
      4. শিশু কিশোর
      Featured
      ফিচার October 7, 2024

      যৌনতা নিয়ে ভুল ধারণা

      Recent

      যৌনতা নিয়ে ভুল ধারণা

      শিশুর আবেগ নিয়ন্ত্রণ কীভাবে শেখাবেন

      কর্মব্যস্ততা প্রভাব ফেলে যৌনজীবনে

    • ফিচার
    • প্রশ্ন-উত্তর
      1. বিশেষজ্ঞ পরামর্শ
      2. মাদকাসক্তি
      3. মানসিক স্বাস্থ্য
      4. যৌন স্বাস্থ্য
      Featured
      প্রশ্ন-উত্তর August 7, 2025

      অতিরিক্ত চিন্তা আমার পড়ালেখার হ্যাম্পার করছে

      Recent

      অতিরিক্ত চিন্তা আমার পড়ালেখার হ্যাম্পার করছে

      কেউ আমার সঙ্গে ১০ মিনিট থাকলেই বিরক্ত হয়ে যায়

      বর্তমানে খুব ভয়াবহ সমস্যায় ভুগছি, কী করবো বুঝতে পারছিনা

    • জীবনাচরণ
      1. অন্যান্য
      2. অপরাধ আচরণ
      3. কুসংস্কার
      4. মতামত
      5. মন ও ক্রীড়া
      6. মন প্রতিদিন
      7. মনোসামাজিক বিশ্লেষণ
      8. সাক্ষাৎকার
      Featured
      সাক্ষাৎকার October 13, 2025

      বর্তমানেও অনেকেই মানসিক রোগকে লজ্জার বিষয় মনে করেন — ডা. মো. শাহেদুল ইসলাম

      Recent

      বর্তমানেও অনেকেই মানসিক রোগকে লজ্জার বিষয় মনে করেন — ডা. মো. শাহেদুল ইসলাম

      পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলছি ও বিরক্ত কাজ করছে

      ভুল ধারণা ও কুসংস্কার মানসিক রোগ চিকিৎসায় বড় বাধা — ডা. মো. আব্দুল মতিন

    • মনস্তত্ত্ব.
      1. তারকার মন
      2. ব্যাক্তিত্ব
      3. মনস্তত্ত্ব
      Featured
      মনস্তত্ত্ব December 5, 2023

      শিশুদের ওসিডি অভিভাবকেরই দায় বেশি

      Recent

      শিশুদের ওসিডি অভিভাবকেরই দায় বেশি

      মানুষ বদলালেই কেবল পৃথিবী বদলাবে

      প্রসঙ্গ : সাইক্লোথাইমিক ব্যক্তিত্ব

    • করোনায় মনের সুরক্ষা
      1. টিপস্
      2. বিশেষজ্ঞের মতামত
      3. বিশ্ব পরিস্থিতি
      4. সার্বক্ষনিক যোগাযোগ
      Featured
      টিপস্ September 28, 2024

      MK4C-তে কীভাবে টেলিসাইকিয়াট্রি চিকিৎসা নেবেন?

      Recent

      MK4C-তে কীভাবে টেলিসাইকিয়াট্রি চিকিৎসা নেবেন?

      প্রবাসীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় MK4C-তে মানসিক স্বাস্থ্য সেবা নেওয়ার পরামর্শ

      পরিবার যেভাবে শিশুকে গড়ে তুলবে

    মনের খবরমনের খবর
    You are at:Home » আমাদের দৈনন্দিন জীবনচক্র
    মনোসামাজিক বিশ্লেষণ

    আমাদের দৈনন্দিন জীবনচক্র

    সঙ্গীতা ইমামBy সঙ্গীতা ইমামAugust 2, 2018No Comments5 Mins Read0 Views
    Facebook Twitter Pinterest Telegram LinkedIn Tumblr Email Reddit
    উদ্ভট উটের পিঠে চলছে দেশ
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest WhatsApp Email

    একটি শিশু জন্মালে পরিবার জুড়ে কত আনন্দ, উল্লাস, উৎসবই না হয়! কোথাও আযানের ধ্বনি, কোথাও বা উলুধ্বনি দিয়ে নবজাতকের আগমন বার্তা জানানো হয়। তারপর তাকে ঘিরে জল্পনা কল্পনা কার মতো দেখতে ? বড় হয়ে কি হবে ? উপহারের বন্যা। এভাবেই কাটে কিছুদিন।
    বাবা মা অভ্যস্থ হন নতুন জীবনে। কর্মক্ষেত্রে যান জীবনেরই প্রয়োজনে। নিঃসঙ্গ হতে থাকে শিশু। শহুরে স্বচ্ছল বাবা মা গভর্নেস রাখেন। কেউ সাধারণ কাজের লোকের কাছেই রেখে যান সন্তানকে। যে সংসারে নানি দাদি থাকেন সে সস্তান তো অসীম সৌভাগ্যবান। ইদানিং এমন পরিবার খুব বেশি দেখা যায় না। আজ মধ্যবিত্ত পরিবারের এমন এক সন্তানের কথা বলবো জীবিকার প্রয়োজনে যার মাকে পাঁচ বছরের সন্তানকে একা ঘরে রেখে চাকরিতে যেতে হতো।
    স্কুল থেকে ফিরে এই শিশু তালা খুলে ঘরে ঢুকে নিজের কাপড় পাল্টে টেবিলে ঢেকে রাখা খাবার খেয়ে রান্নাঘরের উঁচু দেয়ালে বাড়ির একমাত্র জানালা দিয়ে আকাশ দেখতে দেখতে সেখানেই মেঝেতে ঘুমিয়ে পড়তো। ঘুম ভাঙলে নিজে নিজে উঠতো তখন থেকেই বই দেখা আর পড়ার চেষ্টা শুরু হয় ছেলেটির। পড়তে যা পারতো না সেগুলো দেখে কল্পনায় ডুব দিতো সে। এভাবেই নিজের তৈরি এক ফ্যান্টাসির জগতে ঢুকে যায় সে।
    স্কুলে ক্লাস বাড়ে। নিঃসঙ্গতা দূর করতে বন্ধুদের সাথে স্কুল পালানো শেখে, শেখে টিকেট কেটে ভিসিআরে ছবি দেখা, নীলক্ষেতের ফুটপাত থেকে নিষিদ্ধ বই কিনে পড়া। বাবার সিগারেটের প্যাকেট থেকে সিগারেট সরিয়ে ধূমপানের অভ্যাসও হয় প্রাইমারি পাশের আগেই। পরীক্ষার ফল খারাপ হতে থাকে। লুকাতে শুরু করে মায়ের কাছে পরীক্ষার খাতা রিপোর্ট কার্ড। মিথ্যা বলা দিন দিন একটা আর্টে পরিণত হয় তার কাছে। সমাজের ন্যায় অন্যায়ের ধারনা তার কাছে “বুল শিট”!
    সব পরিবারেই যেমন কিছু জটিলতা থাকে, সে সব জটিলতাও আরেক মানসিক দ্বন্দ্ব তৈরি করে । মানব মানবীর সম্পর্কের প্রতি অশ্রদ্ধা, সংসার আর সম্পর্কের প্রতি আনে এক বিতৃষ্ণা। সম্পর্ক তার কাছে খেলায় পরিণত হয়। ঘরে আসে সহোদর। এবার নানি আসেন শিশুর দেখাশুনার জন্য। এই ব্যবস্থাও ছাপ ফেলে শিশু মনে । ভাইকে নিঃসঙ্গ সময় কাটাতে হয় না। নিজেকে সংসারে অবহেলিত মনে করতে শুরু করে সে।
    দুই সন্তান সংসার সামলাতে না পেরে চাকরি ছাড়েন মা। বড় ছেলেকে স্কুলে লেখাপড়ায় মনযোগী হতে হবে বলে অতিমাত্রায় শাসন শুরু হয়। স্কুল থেকে আনতে গিয়ে খাতা দেখে সেখানেই শুরু হয় মারপিট। ছোটভাই স্কুলে ভর্তি হলে শুরু হয় তুলনা। এতে আরো প্রতিক্রিয়া হতে থাকে। আরো লুকাতে থাকে সবকিছু মা বাবার কাছে। বাবার নানা আচরণে তার প্রতি একটা নেতিবাচক ধারণা তৈরি হয়। সেখান থেকে বাবাকে অগ্রাহ্য ও অপছন্দ। বাবাও নানা কারনে বেদম মারেন ছেলেটিকে। বড় হতে হতে বাবার প্রতি অশ্রদ্ধা চরমে ওঠে।
    মাকে ভালোবাসলেও অনেক অভিযোগ মায়ের প্রতিও আছে। শ্রদ্ধা নেই মাতৃত্বের প্রতি। বাবা মা নিজেদের আনন্দে সন্তান জন্ম দেন তা কোন মহৎ কাজ নয় বলেই মনে করে সে। অসম প্রেম নানা বদ অভ্যাস সব কিছুর পরেও ভালো ফলাফল করেই সে পাস করে এস এস সি। ভর্তি হয় নামকরা কলেজে। চলে উদ্দাম জীবন৷ কিন্তু সবচেয়ে ভালো যেটা থেকে যায় তা হলো সেই বই পড়ার অভ্যাস। নানা বৈধ অবৈধ ভাবে যোগাড় করে বই পড়া। বাড়তে থাকে লাইব্রেরির কলেবর। নানা বিষয়ে তার প্রচুর জ্ঞান। ইন্টারনেটের চর্চা শুরু হয়। শুরু হয় লেখালেখি। অপূর্ব তার ভাষা, অনবদ্য লেখনি।
    রাজনীতি বিষয়ে তার সচেতনতা আসে। লেখায় আসে সেই ছাপ। বাবা মায়ের ইচ্ছে ছেলে ইঞ্জিনিয়ার হোক। চান্স হয়নি বুয়েটে বা কোন ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে। এখানেও ছিল কিছু ফাঁকি। ইচ্ছে নেই বাবা মায়ের ইচ্ছের ছাঁচে নিজেকে গড়তে । তাই কোথাও পরীক্ষা না দিয়েই বেড়িয়ে চলে আসে। কোথাও নামমাত্র বসে চলে আসে। ভর্তি হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে । লেখাপড়ার পাশাপাশি চলে রাজনীতি আর সাহিত্য চর্চা।
    কিন্তু ব্যক্তিগত জীবনের মিথ্যাচার, গোপন করার প্রবণতা, একাধিক সম্পর্ককে খুব স্বাভাবিক বলে মনে করে এবং জীবন চালিয়ে যায় এসবের মধ্যেই। সামাজিক সব নিয়ম প্রচলিত ধারনাকে বুড়োআঙুল দেখাতে দেখাতে ন্যায় অন্যায় বোধ সমাজ ছাড়া বল্গাহীন হয়ে পড়ে। মিথ্যাচার বাড়তে বাড়তে নিজের গলায় আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। জীবন হয়ে উঠছে অসহনীয়। কিন্তু জীবনের শুরুতেই লালিত ধারণাকে ছাড়তে পারে না সে কিছুতেই। জড়িয়ে যাচ্ছে অসীম জটিলতায় ,মুক্তি চায় সে , জানে না কীভাবে আসবে!
    এই যে শিশুটি, তার প্রতি কি রাষ্ট্র আর পরিবারের কোন দায়িত্ব ছিল না? মাকে কাজে যেতে হয়। রাষ্ট্রের ব্যবস্থাপনা বা নারীর কর্মসংস্থানের ব্যবস্থানায় শিশুর জন্য ‘ডে কেয়ার’ থাকলে শিশুটির সুস্থ মানসিক বিকাশ হতো। যৌথ পরিবারগুলো টিকে থাকলে নানা নানি, দাদা দাদি, চাচা ফুপুর আদরে শাসনে অভিভাবকত্বে শৈশব হতো রঙিন।
    বাবা মা নিজেদের অক্ষমতা ঢাকতে অতিরিক্ত শাসন করেন শিশুদের। যা শিশুকে সংশোধন না করে একগুঁয়ে আর বেয়াড়া করে তোলে। তাই মা বাবা হবার আগে বাবা মা হবার সামাজিক, শারীরিক, মানসিক,অর্থনৈতিক প্রস্তুতি থাকা জরুরি। বাবা মা নিজেদের সমস্ত অপূর্ণ সাধ সন্তানের দ্বারা পূরণ করতে চান এ অন্যায়। সন্তানেরও নিজের ভালোলাগা মন্দলাগায় জীবন গুছানোর স্বাধীনতা থাকতে হবে। সন্তানকে সবসময় বিশ্বাস করতে হবে। তার মধ্যে যদি এ ধারনা দেয়া যায় যে, বাবা মা তাকে বিশ্বাস করেন তবে তাদের ফাঁকি দিতে তার বিবেকে বাঁধবে। কোন সময় ফাঁকি দিয়ে ফেললেও দহন হবে। পরবর্তী সময় সে আর তেমন কাজ করবে না।
    তাই বাবা মায়েরা সন্তানকে বুঝান যে তাকে আপনারা বিশ্বাস করেন। কোন সময় যদি বুঝতেও পারেন সে কিছু লুকাচ্ছে তবে বকাবকি না করে অপেক্ষা করেন। সে আসবে আপনার কাছে বলবে। না বললে কৌশলে জানবার চেষ্টা করেন। মিথ্যাবাদী বলে অবিশ্বাস করবেন না কখনোই। সন্তান আপনাকে ভয় পায় এটা কোন গর্বের কথা না। সন্তানের বন্ধু হন। নিজের ভালো মন্দ, সুখ দুঃখ তার সাথে শেয়ার করেন। তবেই সে নিজেকে সংসারে গুরুত্বপূর্ণ ভাববে। আপনাকে বন্ধু ভেবে নিজের ভালো মন্দ সে আপনার সাথে ভাগাভাগি করে নিবে। তখনই সম্পর্ক হয়ে উঠবে সহজ স্বাভাবিক।
    তাই বাবা মায়েদের প্রতি অনুরোধ সন্তান শুধু জন্মই দিবেন না, তার লালন পালনেও যথেষ্ঠ দায়িত্বশীল হবেন। ক্ষনিকের শারীরিক সুখের ফল যেন কোন শিশুর জীবন না হয়। যথেষ্ট ভেবে চিন্তে যখন একটি নবজাতকের সারা জীবনের দায়িত্ব নেয়ার যোগ্য মনে করবেন নিজেদের, তখনই বাবা মা হন। কোন আবেগে বা হুজুগে নয়। আপনার এ দায়িত্বহীনতার দায় সমাজ ও রাষ্ট্রকেও বহন করতে হয়।

    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Reddit WhatsApp Telegram Email
    Previous Articleশিক্ষা ব্যবস্থার চালচিত্র ও উপদ্রব
    Next Article খারাপ পরিস্থিতিতে যেভাবে মানুষকে মোকাবেলা করবেন
    সঙ্গীতা ইমাম

    Related Posts

    বঙ্গদেশে মানসিক রোগে তাবিজ

    January 4, 2024

    অতি চঞ্চল অমনোযোগী শিশু, ভবিষ্যৎ কী?

    December 6, 2023

    শিশুদের ওসিডি অভিভাবকেরই দায় বেশি

    December 5, 2023
    Leave A Reply Cancel Reply

    Top Posts

    অতিরিক্তি হস্তমৈথুন থেকে মুক্তির উপায়

    July 25, 2021316 Views

    অভিভাবকত্ব শুধুমাত্র লালন-পালনের নাম নয়, এটি একটি সুসংগঠিত প্রক্রিয়া

    June 30, 2025300 Views

    বাংলাদেশি মনোরোগ চিকিৎসকের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

    July 2, 2025209 Views

    পর্নোগ্রাফি থেকে নিজেকে সম্পূর্ণ দূরে রাখবেন যেভাবে

    March 13, 2022118 Views
    Don't Miss
    কার্যক্রম October 14, 2025

    ইনার হুইল ক্লাব অফ ঢাকা নাইটিংগেলে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    গত ১৩ অক্টোবর বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস ২০২৫ উপলক্ষে ইনার হুইল ক্লাব অফ ঢাকা নাইটিংগেল…

    বগুড়ায় এনডিএফ-এর আয়োজনে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস ২০২৫ উদযাপিত

    বিপর্যয় বা সংকটকালীন সময়ে মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া সমান গুরুত্বপূর্ণ

    বর্তমানেও অনেকেই মানসিক রোগকে লজ্জার বিষয় মনে করেন — ডা. মো. শাহেদুল ইসলাম

    Stay In Touch
    • Facebook
    • Twitter
    • Pinterest
    • Instagram
    • YouTube
    • Vimeo
    আমাদের সম্পর্কে
    আমাদের সম্পর্কে

    প্রকাশক ও সম্পাদক:
    অধ্যাপক ডা. সালাহ্উদ্দিন কাউসার বিপ্লব
    মোবাইল : (+88) 018-65466594, (+88) 014-07497696
    ইমেইল : info@monerkhabor.com

    লিংক
    • মাসিক ম্যাগাজিন প্রাপ্তিস্থান
    • কনফারেন্স-সেমিনার-ওয়ার্কশপ
    • প্রেজেন্টেশন
    • জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট
    রিসোর্স
    • পরিচালনা পর্ষদ
    • মানসিক বিষয়ে সংগঠন
    • বিশেষজ্ঞ লোকবল
    • নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
    সোশ্যাল মিডিয়া
    • Facebook
    • YouTube
    • LinkedIn
    • WhatsApp
    © 2025 মনেরখবর সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
    • আমাদের সম্পর্কে
    • যোগাযোগ
    • গোপনীয়তা নীতি

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    Ad Blocker Enabled!
    Ad Blocker Enabled!
    Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors. Please support us by disabling your Ad Blocker.