অনিদ্রা, অবসাদের লক্ষণ আর ইন্টারনেটের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার একে অপরের সাথে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে জড়িত।
চীনের শান্টাউ ইউনিভার্সিটি মেডিক্যাল কলেজের গবেষকদের মতে ইন্টারনেটের অত্যাধিক ব্যবহারে আপনি অবসাদগ্রস্ত হয়ে উঠতে পারেন এবং অনিদ্রায় ভুগতে পারেন।
এই গবেষণা ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফএনভায়রনমেন্ট রিসার্চ এন্ড পাবলিক হেলথ এ প্রকাশিত হয়েছে।চীনের ১৩ থেকে ১৭ বছরের ১৬৬১ জন কিশোর কিশোরীরা এই গবেষণায় অংশগ্রহণ করেছিল। সাপ্তাহিক এবং দৈনিক ভাবে কতক্ষণ সময় ধরে তারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে, ইন্টারনেটের তাদের জীবন, স্বাস্থ্য, স্কুলে তাদের ফল প্রদর্শন আর পারিবারিক সম্পর্কের ওপর ইন্টারনেটের প্রভাব নিয়ে এই দলকে প্রশ্ন করা হয়েছিল।
দেখা গিয়েছে যে অনিদ্রা, অবসাদের লক্ষণ আর ইন্টারনেটের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার একে অপরের সাথে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে জড়িত। ৫৪.৪% ছাত্রছাত্রীরা অবসাদের লক্ষণের আর ৪০% ছাত্রছাত্রীরা ঘুমের ব্যাঘাতের সাথে মিল খুঁজে পেয়েছে। প্রত্যেক ছাত্র বা ছাত্রী গড়ে পাঁচ ঘণ্টা সময় ধরে অনলাইন থাকে।
এই সমীক্ষা থেকে এটাও জানা গিয়েছে যে কিশোর বয়েসিদের অনিয়ন্ত্রিত ইন্টারনেট ব্যবহার শারীরিক স্বাস্থ্য, পড়াশুনা আর পারিবারিক সম্পর্ককে ও প্রভাবিত করে।
চীনের শান্টাউ ইউনিভার্সিটি মেডিক্যাল কলেজের গবেষকদের মতে ইন্টারনেটের অত্যাধিক ব্যবহারে আপনি অবসাদগ্রস্ত হয়ে উঠতে পারেন এবং অনিদ্রায় ভুগতে পারেন।
এই গবেষণা ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফএনভায়রনমেন্ট রিসার্চ এন্ড পাবলিক হেলথ এ প্রকাশিত হয়েছে।চীনের ১৩ থেকে ১৭ বছরের ১৬৬১ জন কিশোর কিশোরীরা এই গবেষণায় অংশগ্রহণ করেছিল। সাপ্তাহিক এবং দৈনিক ভাবে কতক্ষণ সময় ধরে তারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে, ইন্টারনেটের তাদের জীবন, স্বাস্থ্য, স্কুলে তাদের ফল প্রদর্শন আর পারিবারিক সম্পর্কের ওপর ইন্টারনেটের প্রভাব নিয়ে এই দলকে প্রশ্ন করা হয়েছিল।
দেখা গিয়েছে যে অনিদ্রা, অবসাদের লক্ষণ আর ইন্টারনেটের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার একে অপরের সাথে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে জড়িত। ৫৪.৪% ছাত্রছাত্রীরা অবসাদের লক্ষণের আর ৪০% ছাত্রছাত্রীরা ঘুমের ব্যাঘাতের সাথে মিল খুঁজে পেয়েছে। প্রত্যেক ছাত্র বা ছাত্রী গড়ে পাঁচ ঘণ্টা সময় ধরে অনলাইন থাকে।
এই সমীক্ষা থেকে এটাও জানা গিয়েছে যে কিশোর বয়েসিদের অনিয়ন্ত্রিত ইন্টারনেট ব্যবহার শারীরিক স্বাস্থ্য, পড়াশুনা আর পারিবারিক সম্পর্ককে ও প্রভাবিত করে।