আর মানুষ হিসেবে বিষয়টিকে দেখতে হলে সম্পূর্ণ বিষয়টিকে অন্যভাবে দেখতে হবে। নিজের উপর এবং নিজের কাজের উপর বিশ্বাস আনতে হবে। নিজেকে কাজে ব্যস্ত রাখতে হবে। নিজে ভালো বা সুস্থ থাকার বিষয়ে বেশি জোর দিতে হবে। সাথে সাথে এই সমস্যাও মোকাবেলা করতে হবে। ঘটনার পিছনের ঘটনার ব্যাপারে যতটুকু সম্ভব খোঁজখবর নিতে হবে। তারপরই নিজের মতো করে একটা পরিকল্পনা সাজাতে হবে। মায়ের কথা ভাবতে হবে, উনি নিজেই কোনো বিপদে আছে কিনা সেটাও জানার চেষ্টা করুন। বর্তমানের আপনি চাইলে টেবলেট Relafin 50 mg. সকালে একটা করে খেতে পারেন।
ঠিকই বলেছেন। আপনি বর্তমানে বিষণ্ণতায় ভুগছেন। তার চিকিৎসাও করা দরকার। যত কিছুই ঘটুক নিজের প্রতিদিনের কাজ চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। এটা খুবই জরুরি। তা না হলে দুদিক থেকেই সমস্যা হবে। সবশেষে বলছি, আমরা মানবিক মূল্যবোধেই মানুষ। এই মূল্যবোধই আমাদের মূল চালিকা শক্তি। এটাকেও জিইয়ে রাখতে হবে। দ্রুত কোন একটি সঠিক পথ খুঁজে পাবেন সেই কামনা করছি। আশা করি উপরের বিষয়গুলি ভালো ভাবে করতে পারলে একটা ভালো সমাধান পাবেন। আপনাকে ধন্যবাদ।[/vc_message]
ইতি,
প্রফেসর ডা. সালাহ্উদ্দিন কাউসার বিপ্লব
চেয়ারম্যান ও অধ্যাপক – মনোরোগবিদ্যা বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।
সেকশন মেম্বার – মাস মিডিয়া এন্ড মেন্টাল হেলথ সেকশন অব ‘ওয়ার্ল্ড সাইকিয়াট্রিক এসোসিয়েশন’।
কোঅর্ডিনেটর – সাইকিয়াট্রিক সেক্স ক্লিনিক (পিএসসি), মনোরোগবিদ্যা বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।
সাবেক মেন্টাল স্কিল কনসাল্টেন্ট – বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্রিকেট টিম।
সম্পাদক – মনের খবর।